Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

পুতিনের বিখ্যাত মিউনিখ ভাষণ

আমি মনে করি, ন্যাটোর সম্প্রসারণের সাথে তাদের জোটের আধুনিকায়ন কিংবা ইউরোপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কোনো সম্পর্ক নেই। বরং, এটা একটা গুরুতর উসকানি সৃষ্টি করে, যা পারস্পরিক আস্থার জায়গাটা নষ্ট করে দেয়। আমাদের এই প্রশ্নটা তোলারও অধিকার আছে- কাদের বিরুদ্ধে এই সম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে?

article

রাশিয়া আর পশ্চিমা বিশ্বের ওপর নির্ভরশীল হবে না: সের্গেই ল্যাভরভ

তারা ইউক্রেনে স্রোতের মতো অস্ত্র প্রবেশ করাতে থাকল (এতে কোনো সন্দেহ নেই)। সেখানে শত শত সিআইএ ও ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কাজ করছিল। আমি মনে করি, ইউক্রেনে তারা দশ বছর ধরে কাজ করছে এবং ইউক্রেনীয় সংস্থাগুলোর দাপ্তরিক ভবনগুলোতে তাদের বিশাল একটা প্রভাব আছে। বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখলে, এই এজেন্টরাই ইউক্রেনের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।

article

সংবান: উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের ‘জাত প্রথা’

দেশটিতে পুঁজিবাদী দেশগুলোর মতোই ধনী-দরিদ্র শ্রেণি বিভাজন বিদ্যমান আছে। আর দেশের মানুষের সামাজিক শ্রেণি ভাগ করে দিয়েছে স্বয়ং দেশটির সরকার।

article

উত্তর কোরিয়া যে কারণে বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা শুরু করে

যুক্তরাষ্ট্র তখন ফিদেল কাস্ত্রো, চে গেভারার মতো কমিউনিস্ট নেতাদের হত্যাচেষ্টা করে আসছিল; ভিয়েত কং বাহিনীর ওপর আক্রমণ করছিল। কিম ইল সাং আশঙ্কা করছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু তিনিই হতে যাচ্ছেন।

article

রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সাবেক ন্যাটো কর্মকর্তার ইউক্রেন সংকটের বর্ণনা | শেষ পর্ব

ভ্লাদিমির পুতিন যদি এখানে হস্তক্ষেপ করতে আসেন, তিনি এখানে “রেসপন্সিবিলিটি টু প্রটেক্ট” (R2P) নামের আন্তর্জাতিক বিধি দেখাতে পারবেন। কিন্তু তিনি জানতেন, রাশিয়ার জড়িয়ে পড়ার মাত্রা যা-ই হোক না কেন এর বিনিময়ে তাকে স্যাংশনের বৃষ্টির সম্মুখীন হতে হবে। তাই ইউক্রেন প্রসঙ্গে পশ্চিমাদের চাপ দেওয়ার জন্য তিনি দনবাস বা এর বাইরে যতই অগ্রসর হন না কেন, তাকে একই প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হবে।

article

রাশিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সাবেক ন্যাটো কর্মকর্তার ইউক্রেন সংকটের বর্ণনা | পর্ব ১

গত আট বছর ধরে দনবাস প্রসঙ্গে যারা বলে আসছেন, “বিচ্ছিন্নতাবাদী” বা “স্বাধীনতা” নিয়ে। এটা একটা ভুল ব্যাখ্যা। ২০১৪ সালে দনেৎস্ক ও লুহানস্কে যে স্ব-ঘোষিত প্রজাতন্ত্রগুলোর গণভোট অনুষ্ঠিত হয়, তা “স্বাধীনতা” নিয়ে কোনো গণভোট ছিল না। কিন্তু কিছু অবিবেচক সাংবাদিক ঘটনাটাকে এভাবেই বর্ণনা করেন। বরং, এটা ছিল “রাজনৈতিক স্বাধীনতা” বা “স্বায়ত্বশাসন” নিয়ে।

article

পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতাকে কেউ গুরুত্ব দেয়নি: নোয়াম চমস্কি । শেষ পর্ব

আমরা বিশ্বের যেকোনো জায়গায় আমাদের ইচ্ছামতো আগ্রাসন চালাতে পারি, কারণ আমরাই এখানকার প্রভু। কিন্তু চীন যদি এমন কিছু করে যা আমরা পছন্দ করি না, তাহলে আমরা এসব প্রহরী রাষ্ট্রগুলোর মাধ্যমে চীনকে চেপে ধরব। এটাকে অনেক উদারনৈতিক মনোভাব হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

article

পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতাকে কেউ গুরুত্ব দেয়নি: নোয়াম চমস্কি । পর্ব ২

ইউক্রেন ধ্বংস হওয়া আর পারমাণবিক যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার বিকল্প খুঁজে পাওয়া যেতে পারে কূটনৈতিক মধ্যস্থতা দিয়েই। আপনি চাইলে বীরদর্পে বিবৃতি দিতে পারেন, বলতে পারেন সুনামি আপনার ভালো লাগে না, কিংবা সমাধানটা পছন্দ করছেন না। কিন্তু এতে কারোরই কোনো লাভ হবে না।     

article

পারমাণবিক বোমার ভয়াবহতাকে কেউ গুরুত্ব দেয়নি: নোয়াম চমস্কি । পর্ব ১

হিরোশিমার বোমা হামলার চেয়ে এর দুই মাস আগে, টোকিওর অগ্নিবোমা বিস্ফোরণগুলো কোনো অংশে কম ছিল না। তীব্রতার ক্ষেত্রে সম্ভবত টোকিওর হামলাকে অতিক্রম করে যেতে পারেনি। তবে এটা নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল যে, বোতলে বন্দি থাকা দৈত্য বেরিয়ে এসেছে। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নতির এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, এখন সবকিছু ধ্বংস করে দেওয়ার ধারণ ক্ষমতা অর্জন করে ফেলেছে।

article

যুদ্ধজাহাজ জব্দ করে যুক্তরাষ্ট্রকে যে লজ্জা দিয়েছিল উত্তর কোরিয়া

কিন্তু তারা জানতেন না, ওই সময়ই উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনীর ৩১ জন সদস্য দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাসদস্যদের ছদ্মবেশে কোরিয়া সীমান্তের বেসামরিকীকৃত অঞ্চল (ডিমিলিটারাইজড জোন) দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশ করে, দেশটির প্রেসিডেন্ট পার্ক চুং হিকে হত্যা করার জন্য। রাজধানী সিউলে প্রেসিডেন্টের কাছে পৌঁছানোর আগেই দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের পরিচয় ফাঁস হয়ে যায়।

article

কিম ইল সাং এর শাসনামলে উত্তর কোরিয়ার সমাজ ব্যবস্থা | শেষ পর্ব

সাপ্তাহিক তিনটি বৈঠকের একটি ছিল বাকি দুইটি থেকে আলাদা। একে বলা হতো “সাপ্তাহিক জীবন পর্যালোচনা অধিবেশন”। কিন্তু একে সহজভাবে “আত্মসমালোচনা ও পারস্পরিক সমালোচনা বৈঠক” বলাই ভালো।

article

কিম ইল সাং এর শাসনামলে উত্তর কোরিয়ার সমাজ ব্যবস্থা | পর্ব ১

স্ট্যালিনের রাশিয়াও এতটা কঠোর ছিল না, যার শাসন ব্যবস্থাকে উত্তর কোরিয়া অনেকটাই অনুসরণ করত। কিম ইল সাং ও তার সমর্থকরা খোদ স্ট্যালিনের চেয়েও বেশি স্ট্যালিনপন্থী হয়ে ওঠেছিলেন।

article

End of Articles

No More Articles to Load