Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ফ্লোরেন্সের আকাশের রহস্যজনক ইউএফও ও এঞ্জেল হেয়ার: নিছক কল্পনা না অমীমাংসিত রহস্য?

হ্যালোউইনের তখনো দিন চারেক বাকি। স্টেডিও আর্টেমিও ফ্রাঞ্চি স্টেডিয়াম কানায়কানায় পূর্ন। উৎসবের আমেজ মাখা সময়টাতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে মুখোমুখি দুই ক্লাব ফিওরেন্টিনা আর পিস্তোইয়েস। হাজার দশেক দর্শকের চিৎকার আর হুল্লোড়ে প্রতিদ্বন্দ্বীপূর্ন ম্যাচটি আরো জমজমাট হয়ে উঠেছিলো। কিন্তু হঠাৎ করেই পুরো স্টেডিয়াম নিরব হয়ে গেলো। পিন পতন নিরবতায় ছেয়ে গেলো দর্শক গ্যালারী আর মাঠ। খেলার রেফারী বাঁশি পর্যন্ত বাজাতে ভুলে গেলো। এমনই এক অসম্ভব ঘটনা দেখবার দাবি করেছিলো সেদিন মাঠে থাকা সকলে।

article

শ্যাকলটনের দুঃসাহসিক মেরু অভিযান

১৯১৪ এর শেষের দিক। পুরো পৃথিবী বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতায় ধুঁকছে। আর সব দেশের মতো সমরাস্ত্রের টানাপোড়েনে আছে যুক্তরাজ্যের নৌবিভাগও। আর্নেস্ট শ্যাকলটন নামের একজন ক্যাপ্টেন এ অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নিলেন নিজের সমুদ্র অভিযান বাতিল করে সরকারকে এন্ডুরান্স নামের জাহাজটি দান করে দেবার। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসে বাদ সাধলো সরকারি এক নির্দেশনা। 

article

দ্য স্টোরি অব দ্য ক্যেলি গ্যাং: হারিয়ে যাওয়া নির্বাক যুগের প্রথম ফিচার-ফিল্ম

বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম এই চলচিত্রের শতাধিক বছরের ইতিহাসের এমন অনেক অংশ আছে যা সাধারণ চলচিত্রপ্রেমীদের অনেকের জানা হয়ে ওঠে না। শব্দহীন সাদাকালো চলচ্চিত্র যুগের স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচিত্রের গণ্ডি পেরিয়ে প্রথম একঘণ্টার ফিচারফিল্ম হিসেবে নিজেকে ইতিহাসের পাতায় অধিষ্ঠিত করা “দ্য স্টোরী অব দ্য ক্যেলি গ্যাং” তেমনই এক হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ।

article

স্টুডবেকারের দানবীয় গাড়িদের বিস্মৃত কাহিনী

১৯৩১ সালে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে নাস্তানাবুদ বাজারকে চাঙ্গা করতে অভিনব এক বিজ্ঞাপন প্রকল্প হিসেবে ৪০ ফুটের সুবিশাল মডেল গাড়ি নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নেয় স্টুডবেকার কোম্পানি। হোয়াইট পাইন কাঠের তৈরি গাড়ির বডিটি দেখতে অবিকল আসল গাড়ির মতই ছিল।

article

ডুয়াল অব আয়রন মন্সটার্স: ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষের বিস্ময়কর প্রদর্শনী

১৮৯৬ সালে মিসৌরি কানসাস টেক্সাস রেলরোড মানুষের পরিবর্তে বাষ্পীয় রেলগাড়িকে একে অপরের দিকে তেড়ে আসার এক ডুয়ালের আয়োজন করে।

article

ফ্র্যাংকলিনের অসমাপ্ত মেরু অভিযান: রহস্য আর ধোঁয়াশায় ১৭০ বছর

১৭০ বছরের বেশি সময় নিখোঁজ থাকা এই অভিযানের জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী ঘটেছিল? এ অভিযানের নাবিকদের নরখাদক হয়ে যাবার কথাও বারবার সামনে আসে।

article

লন্ডন টু কলকাতা বাস সার্ভিস: বিস্ময়কর এক যাত্রাপথের ইতিহাস

ইংল্যান্ডের লন্ডন থেকে ভারতের কোলকাতা পর্যন্ত চলতো সেই বাস। সমান্তরাল রেখায় চিন্তা করলেও দু’জায়গার মাঝের দূরত্ব দাঁড়ায় প্রায় আট হাজার কিলোমিটারে! হাল সময়ের মোলায়েম গদি আঁটা দূরপাল্লার বাসে করে নয়, বরং আজ থেকে প্রায় ষাট বছর আগেকার বাসে চেপে এই পথ পাড়ি দিতেন যাত্রিরা। ১৯৫৭ সালে এই পথে বাসের যাতায়াত শুরু হয় বলে নানান সুত্রে জানা যায়।

article

দ্য মারকিউরি: অতীতের চোখে দেখা ভবিষ্যতের রেলগাড়ি

১৯৩৬ সালে নির্মিত দ্য মারকিউরি পরিচিত ছিলো “ট্রেন অব টুমরো” নামে। এর চোখ ধাঁধানো ডিজাইন সে সময়ের মানুষকে যেমন বিস্মিত করতো তেমনি বিস্মিত করে চলছে আধুনিক সময়ের মানুষদেরও। শক্ত ধাতব মুখোশ আঁটা একচোখা কোনো যোদ্ধার মতন দেখতে সে ইঞ্জিন পুরোটাই ঢাকা ছিলো ধাতব পাত দিয়ে। এর নিচেই ঢাকা পরে যায় ট্রেনের এক্সটেরিয়র পাইপ, কাউ ক্যাচার আর অন্যান্য সব ফিটিংস।

article

শার্লক হোমসের হারানো গল্পের সন্ধানে

সত্যি যদি লেখাটি কিংবদন্তি লেখক স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের হয়ে থাকে, তাহলে ব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে, এলিয়ট এমন একটি বই হাতে নিয়ে বসে আছেন যার কথা আজ আর কারো মনে নেই, হোমস বিষয়ক কোনো গ্রন্থে যার উল্লেখ নেই এবং তার থেকেও বড় ব্যাপার যে সময়ের কথা বইটিতে উল্লেখ করা হয়েছে ঠিক সেই সময়টাতে কোনান ডয়েল নিজে এই অঞ্চলে উপস্থিত ছিলেন।   

article

আলেকজান্ডার ক্যাসেল: রবীন্দ্রনাথ যেখানে ‘সত্যি’ এসেছিলেন

মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজ  সূর্যকান্ত আচার্য  ১৮৭৯ সালে আলেকজান্ডার ক্যাসেল নির্মান সম্পন্ন করেন। ভবনটি নির্মানের ক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের কার্পণ্য করেন নি মহারাজ সেটা নির্মান খরচ থেকেই আন্দাজ করা যায়। সে সময়  আনুমানিক ৪৫ হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিলো এই রাজকীয় ভবনটি। লোকমুখে শোনা যায় সুদূর চীন দেশ থেকে কারিগর এনে এই ভবন তৈরি করেছিলেন মহারাজ  সূর্যকান্ত আচার্য। 

article

End of Articles

No More Articles to Load