Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

মিশরের চিত্রকলা চর্চার প্রাচীন ইতিহাস

প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে মিশরীয় সভ্যতার ইতিহাসেও এ শিল্পকলার চর্চা সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা পাওয়া যায়। যদিও মিশরীয় সভ্যতার শিল্পকলা মূলত গড়ে উঠেছিলো ধর্মীয় বিশ্বাস আর রীতিনীতিকে কেন্দ্র করে। আধ্যাত্মিকতা ও বাস্তবতার সংমিশ্রণে মিশরীয় শিল্পকলার বিকাশ ঘটেছিল।

article

সোনা উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়া কাপরিয়াভিদাস মেটালিডুরানস

সোনার প্রতি আকর্ষণ মানুষের খুব প্রাচীন স্বভাব। বর্তমানে সোনা বিভিন্ন খনি হতে উত্তোলন করা হয়। তবে প্রকৃতি হতে সোনা উত্তোলন খুব সহজ নয়। তাছাড়া এমন ধাতু যদি উৎপাদন করা যায়, তাহলে তো মন্দ নয়। এমন লোভ থেকেই মানুষ প্রাচীনকাল থেকে সোনা উৎপাদনের জন্য নানা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এই সোনা উৎপাদনে মানুষের সব চেষ্টাকে বিফল করে দিয়ে বিস্ময়করভাবে একধরনের ব্যাকটেরিয়া তাতে সফল হয়েছে।

article

শাজার-উদ-দার: ইতিহাসের আড়ালে থাকা সুলতানা

ক্লিওপেট্রা আর জেনোবিয়ার দেশ মিশরে নারীর সিংহাসনে আরোহণ কোন নতুন ঘটনা না হলেও মধ্যযুগে মুসলিম নারী হিসেবে সিংহাসনে বসার কথা ভাবাটা বেশ দুঃসাহসিক একটা ব্যাপার ছিল বলা যায়। আর এই দুঃসাহসিক কাজটি শাজার-উদ-দার করে দেখিয়েছিলেন, তিনি বিখ্যাত আইয়্যুবী বংশের পতন ঘটিয়ে মিশরে মামলুক বংশের শাসন শুরু করেন এবং মুসলিমদের রাজনৈতিক ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী হিসেবে আবির্ভূত হন। দিল্লীর সুলতানি আমলে সর্বপ্রথম মুসলিম নারী হিসেবে সুলতানা রাজিয়া দিল্লীর সিংহাসনে বসেন। তারপর দ্বিতীয় মুসলিম নারী হিসেবে শাজার-উদ-দার মিশরের সিংহাসনে বসেন। মধ্যযুগের মুসলিমদের ইতিহাসে ক্রুসেড একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আর এই সময়েই শাজার-উদ-দারের আবির্ভাবহাত। কিন্তু একজন নারী শাসক হওয়ার কারনে তাকে অশেষ দুর্ভোগ পোহাতে হয় । কিন্তু তিনি মিশরের দুর্দিনে বেশ শক্তি আর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেন। সপ্তম ক্রুসেডেও তিনি প্রত্যক্ষ আর পরোক্ষভাবে রেখেছিলেন অনবদ্য ভূমিকা। অথচ, ইতিহাসে তার নাম তেমনভাবে আলোচিত হয় নি। ইতিহাসের আড়ালেই চলে গেছে তার অসীম সাহসিকতার বর্ণনা।

article

সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখি যখন কাক

ঈশপের “কাক ও কলসি” গল্পের কথা কে না জানে! সেই যে তৃষ্ণার্ত কাক, যে কিনা কলসির তলানি তে পরে থাকা পানি পান করার জন্য বুদ্ধি করে কলসি তে একটার পর একটা নুড়ি পাথর ফেলেছিল। এবং অনেক চেষ্টার পর কাকটি তার কাজে সফল হয়েছিল। গল্পটি পরে আমরা কিন্তু সেই কাকের বুদ্ধির খুব প্রশংসা করেছিলাম। গল্পের কাকটি যে বুদ্ধিমান ছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে সেটি কি নিছক কোন গল্প ছিল!? হ্যাঁ হতে পারে, সেটা একটা গল্প। তবে বাস্তবেও কাক কিন্তু যেই সেই সাধারন পাখি নয়। সম্প্রতি, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ক্রিস্টোফার বারড এর নেতৃত্বে ‘কাক’ এর উপর পরিচালিত এক গবেষণায় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে, যা ঈশপের “কাক ও কলসি” গল্পের নায়ক ‘কাক’ এর বুদ্ধিমত্তার যে বর্ণনা আছে তার সাথে শতভাগ মিলে যায়।

article

মেরি কুরি: জীবন সংগ্রামে এক অজেয় নারী

মেরি কুরি বিজ্ঞানের ইতিহাসে বিস্ময়ের সৃষ্টিকারী একটি নাম। মেরি কুরির নাম শোনেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তেজস্ক্রিয়তা নিয়ে গবেষণার জন্য পুরো পৃথিবী তাকে মনে রাখবে। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি বিজ্ঞানের দুটি শাখায় (পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে) নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। নারী হিসেবে প্রথম নোবেল জয়ের কৃতিত্বটা তারই। এসব কথা তো সবাই জানে, কিন্তু তার সাফ্যলের পেছনের কাহিনীটা ক’জন জানে! সব বাধা পেরিয়ে এগিয়ে যাওয়ার গল্প, ভালোবাসা, বিয়ে, সন্তান, সংসার আর নিজের গবেষণা একই সুতায় বেঁধে জীবন সংগ্রামের গল্পটা খুব কম মানুষই জানেন।

article

এনিগমা কোডের পাঠোদ্ধারের নেপথ্যে থাকা ৪ নারীর গল্প

১৯৩৯ সালের সংঘটিত হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুধু গোলাবারুদের যুদ্ধ ছিল না।তার চাইতে আরো বেশি কিছু ছিলো। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির চরম বিকাশ সাধন হয়েছিল। অক্ষশক্তি আর মিত্রপক্ষ একে অপরের বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির দ্বারা যুদ্ধ কে আরো জটিলতর করে তুলছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত তেমন একটা প্রযুক্তি ছিল এনিগমার ব্যবহার। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য হিটলারের নাৎসি বাহিনী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রেডিও বার্তা ও মোর্স কোডের ব্যবহার করতো। এ বার্তা গুলো এক স্থান হতে অন্য স্থানে পাঠানো হতো, স্বভাবতই সেসবে থাকতো স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূ্র্ণ সব তথ্য। কিন্তু, ধীরে ধীরে রেডিও এর মাধ্যমে যোগাযোগ খুবই দু্র্বল হয়ে পরে। শত্রুপক্ষ সহজেই ট্রান্সমিশন হ্যাক করে ফেলতো। যার ফলে জার্মান বিজ্ঞানী আর্থার শ্যাবিয়াসের তৈরি করা এনিগমা নামক ডিভাইসটি তারা ব্যবহার করেন।এনিগমা কোডের পাঠোদ্বারের এই যাত্রাতে নারীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। যাদের কথা ইতিহাসে তেমন ভাবে উল্লেখ নেই। অথচ অ্যালেন টুরিং এর এই মিশনে নারীদের ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো।

article

কোসেম সুলতান: ক্ষমতার শীর্ষে থাকা এক অপ্রতিরোধ্য নারী

সপ্তদশ শতকের গোড়ার দিকে সুলতান সুলাইমানের (দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট) হাত ধরে উসমানীয় সাম্রাজ্য উন্নতির চরম শিখরে আরোহণ করে।

article

নাৎসি বাহিনীর চোখ এড়িয়ে যেদিন গায়েব হলো নোবেল

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার ও তার নাৎসি বাহিনী, দু’জন নোবেলজয়ী বিজ্ঞনী ম্যাক্স ভন লু ও জেমস ফ্রাঙ্কের উপর বেশ চড়া হয়। কেননা ভন লু ছিলেন নাশনাল সোশালিস্ট পা্র্টির বিরোধী আর জেমস ছিলেন জাতিতে ইহদী।ফলে নাৎসি বাহিনী তাদেরকে বন্দি করে নোবেল দুটি আত্মসাৎ করার জন্য তৎপর হয়ে উঠে। আর নাৎসি বাহিনীর কবল থেকে নোবেল দুটোকে রক্ষা করতে তারা দু’জন মেডেল দুটি কোপেনহেগেনের আরেক নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী নিলস বো’রের নিকট পাঠিয়ে দেন। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি।

article

ব্রিটিশ রাজের শেষ দিনগুলো: অ্যান রাইটের সাক্ষাৎকার

ব্রিটিশরা প্রায় ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজ করে গেছেন, অতঃপর ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে নিজ দেশে চলে যান। তবে যে ব্রিটিশ শাসকগণ কাজের খাতিরে অনেকটা সময় ভারতে কাটিয়েছিলেন, তাদের পরিবারের কেউ কেউ ভারতেই থেকে গিয়েছেলেন বাকিটা জীবন। অ্যান রাইট তাদেরই একজন, যিনি বেড়ে উঠেছিলেন ব্রিটিশ রাজের শেষ দিনগুলোতে। কেমন ছিলো ভারতে কাটানো ব্রিটিশদের শেষ দিনগুলো? কেমন ছিলো অ্যান রাইটের শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো? কেনই বা তিনি বাকি জীবন ভারতেই কাটিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন? এসব কিছুই ফুটে উঠেছে তার বর্ণনায়।

article

End of Articles

No More Articles to Load