Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

আধুনিকতম শিক্ষাসেবা: ক্যামব্রিয়ানে পড়ার খরচ কি সত্যিই বেশি?

আপনার সন্তানকে কোথায় ভর্তি করাবেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে অভিভাবকেরা চেষ্টা করেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত মান যাচাইয়ের। কিন্তু এই যাচাই-বাছাইয়ের মানদণ্ডটা আসলে কী? একটি প্রতিষ্ঠানের গুণগত অবস্থান কীভাবে বোঝা যায়? সন্তানের জন্য কষ্টার্জিত অর্থ ব্যয় করে একজন অভিভাবক যখন তাকে কোথাও ভর্তি করান, তখন তিনি নিশ্চয়ই চান সামর্থ্যের মধ্যে সবচেয়ে ভালো জায়গায় তাকে রাখতে। তাকে যদি বলা হয়, ক্যামব্রিয়ান কলেজ ঢাকা বোর্ডের ফলাফলের হিসেবে সেরা দশ কলেজের একটি, এই কথাটি শুনে তিনি হয়তো ক্যামব্রিয়ানকে একটি ভালো কলেজ হিসেবে জানবেন। কিন্তু সেটা কতটুকু ‘ভালো’, এই বিষয়টি বুঝতে হলে তাকে জানতে হবে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটি কী কী উদ্যোগ নিচ্ছে সেগুলো। তাহলেই তিনি বুঝতে পারবেন, কেবল ভালো ফলাফল নয়, একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনন্য হয়ে ওঠার সাথে জড়িত থাকে আরও অনেকগুলো বিষয়। ক্যামব্রিয়ান কলেজের সেই বিষয়গুলোই আজ আমরা তুলে ধরছি এই লেখায়।

শিক্ষার পরিবেশ

একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার পরিবেশের উপর নির্ভর করে এর সাফল্যের অনেকাংশ। সবদিক ভালো হলেও, পরিবেশ যদি ভালো না থাকে তাহলে ফলাফল ঋণাত্মক হতে বাধ্য। ক্যামব্রিয়ানের ক্লাসরুম নিয়ে আমরা আগেই আলোচনা করেছিলাম এই লেখায়- ‘ক্যামব্রিয়ানের স্মার্ট ক্লাসরুম: শিক্ষায় আধুনিকতম প্রযুক্তি ব্যবহার‘। তাদের এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ ক্লাসরুম শিক্ষার এক অনন্য পরিবেশ তৈরি করে। এই কলেজে রয়েছে এমন চারশরও বেশি ক্লাসরুম।

স্মার্ট ক্লাসরুম © Cambrian Education Group

এখানে পড়ানো হয় স্মার্টবোর্ড ব্যবহার করে, আর শিক্ষার্থীদের কাছে থাকে ল্যাপটপ। স্মার্টবোর্ডে যা দেখানো হয় সেটা ল্যাপটপেই দেখা যায়, আর ল্যাপটপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কোনো প্রশ্ন করলে সেটা দেখা যায় স্মার্টবোর্ডে। গাদাগাদি করে বসা কিংবা শিক্ষকের কথা শুনতে না পাওয়ার মতো ঘটনা এখানে ঘটে না। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি ক্লাসরুমে থাকে সর্বোচ্চ ৪০ জন শিক্ষার্থী। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ব্যবহারের মাধ্যমে এখানে পাঠদান ও পাঠগ্রহণ হয়ে উঠে সহজ ও আনন্দময়।

শিক্ষার্থীদের প্রতি যত্ন

ক্যামব্রিয়ান তার প্রতিটি শিক্ষার্থীর সবল ও দুর্বল দিক সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকার চেষ্টা করে সবসময়। একটি ক্লাসে কিছু শিক্ষার্থীর অন্যদের সাথে খাপ নিয়ে সমস্যা হতে পারে, কারও পড়া বুঝতে একটু অসুবিধা হতে পারে, কারও পড়ালেখায় মনোযোগ আনতে কষ্ট হতে পারে। এমন সব বিষয়ের ক্ষেত্রে ক্যামব্রিয়ান চেষ্টা করে বিশেষভাবে যত্ন নিয়ে সমস্যা সমাধানের। Student Supervisory Program অনুসরণ করে পড়ানোর কারণে ক্যামব্রিয়ান সবসময় এর শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধার প্রতি নজর রাখে।

এখানে পড়াশোনায় নেওয়া হয় সর্বোচ্চ যত্ন © Cambrian Education Group

ক্লাসের অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্পেশাল কেয়ারের’ ব্যবস্থা করা হয়। নির্ধারিত ক্লাস ছাড়াও থাকে ফিডব্যাক ক্লাস। আবার শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ যোগানোর জন্য ব্যবস্থা করা হয় মোটিভেশনাল ক্লাসের। বাড়িতে বসেই একজন শিক্ষার্থী যাতে শিক্ষকদের সহায়তা পেতে পারে তার জন্য রয়েছে ডিজিটাল লার্নিং সাপোর্ট পদ্ধতি। দুর্বল শিক্ষার্থীদেরকে বাছাই করে প্রয়োজনে বিশেষ ‘ওয়ান টু ওয়ান’ পদ্ধতিতে পড়িয়ে থাকেন শিক্ষকেরা।

শিক্ষা উপকরণ

ক্যামব্রিয়ানে ভর্তির পরপরই ১০১টি শিক্ষা উপকরণ দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের হাতে। ক্লাসে প্রতিটি বিষয়ের উপর আলাদাভাবে প্রস্তুতকৃত লেকচার শিট দেওয়া হয় সবাইকে। সুচারুভাবে সিলেবাস প্রণয়ন করে সে অনুযায়ী বিষয় ভাগ করে প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা সাজেশন ও সমাধান তৈরি করেন শিক্ষকেরা। সেগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার কাজটি একটি সুন্দর কাঠামোর মধ্যে চলে আসে, যার ফলে সব বিষয়েই সমান যত্নের সাথে মনোযোগ দেওয়াটা সহজ হয়ে যায়। সেই সাথে তাদেরকে দেওয়া হয় বিষয়ভিত্তিক ডিজিটাল কন্টেন্ট, ল্যাপটপ বা ট্যাবের মাধ্যমে তাই যেকোনো জায়গাতেই সেগুলো চর্চা করতে পারে শিক্ষার্থীরা। কলেজের নিজস্ব লাইব্রেরিও অত্যন্ত সমৃদ্ধ, নানান রকমের বইয়ের মাঝে মনোনিবেশ করে শিক্ষার্থীরা এখানে তাদের জ্ঞানের জগতকে করে তোলে সুবিশাল।

পরিকল্পিত শিক্ষা প্রদান

ক্যামব্রিয়ানের শিখার্থী-শিক্ষকের অনুপাত হলো ১০:১, অর্থ্যাৎ প্রতি দশজন শিক্ষার্থীর জন্য এখানে একজন শিক্ষক রয়েছেন। সকল শিক্ষকই স্ব স্ব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। বছরের শুরুতেই অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডারের সাথে সমন্বয় করে তারা তৈরি করেন পাঠ পরিকল্পনা। সৃজনশীল পদ্ধতির কার্যকরী প্রয়োগে তৈরি এই পরিকল্পনা অনুসারে শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা করার কারণে, সময়ের হিসেবে পিছিয়ে পড়ার কোনো সুযোগই থাকে না।

পরিকল্পিত সিলেবাসের কারণে পড়াশোনাটা বিরক্তিকর হয় না এখানে © Cambrian Education Group

বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই পড়ালেখার ক্ষেত্রে দক্ষ হয়ে উঠে তারা। নিয়মিত পরীক্ষার মাধ্যমে যথাযথ মূল্যয়ন করা হয় শিক্ষার্থীদের। আবাসিক এবং অনাবাসিক উভয় ধরনের শিক্ষার্থীদের জন্যই বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক থাকেন, যারা নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের নিয়মিত তত্ত্বাবধান করেন। একারণে ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে আবার আলাদা করে ‘প্রাইভেট’ পড়ার দরকার হয় না কোনো।

সহশিক্ষা কার্যক্রম

শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল ও মানবিক মনন নির্মাণের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয় হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম। ক্যামব্রিয়ান কালচারাল অ্যাকাডেমির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নানান ধাঁচের কাজে অংশ নিতে পারে এখানে। নাচ, গান, অভিনয় ইত্যাদি- শিল্পকলার যেদিকে যার আগ্রহ, সেদিকে সে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারে। সেই সাথে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ তো আছেই।

সৃজনশীলতার বিকাশের জন্য সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া হয় এখানে © Cambrian Education Group

এখানে যুক্তিবাদী মন তৈরির জন্য চর্চা হয় বিতর্কের, বিজ্ঞানের প্রতি ভালোবাসা জাগায় বিজ্ঞান ক্লাব। সেই সাথে সাহিত্যিক মনন তৈরি জন্য আছে আবৃত্তি ক্লাব, ভাষাশিক্ষার জন্য রয়েছে ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব। কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য আছে বিশেষ কোর্স, আর ইংরেজি শিক্ষার জন্য আছে স্পোকেন ইংলিশ কোর্স। এমনকি নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার জন্যও আছে বিশেষ কোর্স। শিক্ষার্থীরা স্কাউট, রোভারিং, বিএনসিসির কার্যক্রমে অংশ নিয়ে মানব সেবায় প্রস্তুত একেকজন দক্ষ নাগরিক হয়ে উঠার প্রশিক্ষণ অর্জন করে এখানে। সেই সাথে বিশ্বখ্যাত সেবা প্রতিষ্ঠান লায়নস ক্লাবস ইন্টারন্যাশনাল-এর অন্তর্ভুক্ত লিও ক্লাবে যোগ দেওয়ার সুযোগও পায় ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষার্থীরা। দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এবং জাতীয় দৈনিকে লেখালেখি করে প্রতিভার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রাখছে এই তারা।

আরও যেসব সুবিধা

ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে আবাসন সুবিধা, ১২টি হোস্টেলে প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থীর মানসম্মত আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে কলেজটির। সুসজ্জিত পরিবহন সুবিধা তো রয়েছেই, শিক্ষার্থীরা কলেজের বাসে যাতায়াতের সুযোগ পাওয়ার কারণে অভিভাবকেরা থাকতে পারেন নিশ্চিন্ত। 

এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যে আধুনিকতম প্রযুক্তির সুবিধা পায় পরিচয়পত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে, সেটা আমরা আগেই তুলে ধরেছি ‘সন্তানদের নিয়ে দুশ্চিন্তা কমবে এবার: ক্যামব্রিয়ান দিচ্ছে স্মার্ট আইডি কার্ড!’ শীর্ষক লেখায়। স্মার্ট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিকতম প্রযুক্তির সহায়তায় সন্তানের সাথে তাদের বাবা-মায়ের যোগাযোগ নিশ্চিত হয় এবং তাদের নিরাপত্তার জন্যও এটি জরুরি ভূমিকা রাখে। অভিভাবকের সাথে যোগাযোগের জন্য স্মার্টকার্ডে নির্দিষ্ট পরিমাণ খরচও দিয়ে দেওয়া হয় কলেজের পক্ষ থেকে।

স্মার্ট আইডি কার্ড দেবে সন্তানের নিরাপত্তা © Cambrian Education Group

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করে ক্যামব্রিয়ান। নিয়মিত বৃত্তি প্রদান ও ক্যামব্রিয়ানের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাদের পড়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়।

এখানকার শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে হেলথ কার্ড, অভিজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে তাদেরকে দেওয়া হয় নিয়মিত চিকিৎসা পরামর্শ। যেকোনো জরুরি মুহূর্তে ফার্স্ট এইড চিকিৎসার ব্যবস্থা তো রয়েছেই। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ টিকা প্রদানের কর্মসূচিও চলে বছরের নানা সময়ে।

কলেজের পড়াশোনা শেষ করেই তাদের সাথে প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক শেষ হয়ে যায় না। বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সর্বোচ সহায়তা পায় এখানে। তাদের পাসপোর্ট হতে শুরু করে ভিসা প্রসেসিং পর্যন্ত যাবতীয় কাজে পাশে থাকে ক্যামব্রিয়ান। বিএসবি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে মেধাবৃত্তিও দেওয়া হয় উচ্চশিক্ষার জন্য।

উচ্চশিক্ষায় ক্যামব্রিয়ান সব রকমের সাহায্য করে শিক্ষার্থীদের © Cambrian Education Group

বছরজুড়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ক্যামব্রিয়ানে। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, নবীন বরণের অনুষ্ঠান ছাড়াও আয়োজিত হয় বনভোজন ও শিক্ষা সফর। এসব আয়োজনের অংশ হতে শিক্ষার্থীদের কোনো চাঁদা দিতে হয় না। এমনকি বোর্ড পরীক্ষার জন্য ফর্ম পূরণ, রেজিস্ট্রেশন ও ব্যবহারিক পরীক্ষা ইত্যাদি সকল বিষয়ের জন্য এখানকার শিক্ষার্থীদের কোনো আলাদা ফি দিতে হয় না।

শুধু পড়া আর পড়া নয়, আনন্দও হয় এখানে © Cambrian Education Group

এছাড়াও নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হয় অভিভাবক এবং শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা, যার ফলে শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে ভালো উদ্যোগ নেওয়ার ও পরামর্শ প্রদানের সুযোগ তৈরি হয় উভয় পক্ষ থেকেই।

ক্যামব্রিয়ান শিক্ষার্থীর সব দায়িত্বই নেয়

ক্যামব্রিয়ান কলেজের শিক্ষার পরিবেশ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আমাদের আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই এর গুণগত মান সম্পর্কে অভিভাবকরা ধারণা করতে পারছেন যে অন্য সব কলেজের সাথে এর পার্থক্য কোথায়। কেবল পড়ালেখা নয়, শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া, যাতায়াত, অবসর, বিনোদন, স্বাস্থ্য, সৃজনশীলতা, বিজ্ঞানমনস্কতা ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়; এমনকি কলেজ পরবর্তী উচ্চশিক্ষা নিয়েও যখন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দায়িত্বশীল আচরণ করে, তখন বোঝা যায় এর গুণগত মান কেমন। এই মান বজায় রাখার কারণেই ক্যামব্রিয়ান মাধ্যমিকের সবচেয়ে সেরা ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের বাছাই করে ভর্তি না করালেও, উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলে ঠিকই বোর্ডের সেরা দশের মাঝে চলে আসে।

ক্যামব্রিয়ান একজন শিক্ষার্থীর সব দায়িত্বই নেয় © Cambrian Education Group

সন্তানদের ভর্তির সময় অভিভাবক যদি কেবল খরচের সাথেও যদি তুলনা করেন, তাহলে বলা যায়, শিক্ষার্থীদের সত্যিকারের শিক্ষিত করে তোলার জন্য ক্যামব্রিয়ানের এই প্রয়াসের তুলনায় তাদের খরচ অত্যন্ত সামান্যই। সবার সাথে তাদের সবচেয়ে বড় পার্থক্যটা আসলে এখানেই, ক্যামব্রিয়ান তার শিক্ষার্থীদের সবরকমের দায়িত্বই নেয়।

ফিচার ইমেজ © Cambrian Education Group

This article is brought to you by Cambrian College

Related Articles