Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

মার্নাস ল্যাবুশেন: কনকাশন, আত্মবিশ্বাস, পরিশ্রম, বিস্ময়

ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম কনকাশন ক্রিকেটার হিসেবে স্মিথের জায়গায় মাঠে নামলেন মারনাস ল্যাবুশেন। কে জানত, প্রাপ্ত সেই সুযোগকে শুধু নিজের জন্যই লুফে নেবেন না তিনি, বরং ক্রিকেট বিশ্বকে দিতে থাকবেন নতুন নতুন সব রূপকথা! ব্যাট হাতে নেমেই সেই আর্চারের বলে আঘাত পেলেন ল্যাবুশেনও, বসেও পড়লেন, এবং উঠে দাঁড়ালেন। অতঃপর?

article

শচীন রমেশ টেন্ডুলকার: নামটাই তার বিশেষণ

শিবাজী পার্কে শ্রী রমাকান্তের হাত ধরে শুরু হয় শচীনের প্রাতিষ্ঠানিক ক্রিকেট শিক্ষা। স্কুল ক্রিকেটে খেলেছেন অনেক ম্যাচ, স্কুল থেকে পাওয়া লম্বা ছুটি কাটাতেন পুরোটাই ক্রিকেট অনুশীলন করে। যে ক্রিকেটের প্রতি তার এত ভালোবাসা জীবনের শুরু থেকেই, সেই ক্রিকেট নামক মহাকাব্যের মহানায়ক সে হবে না তো কে হবে!

article

ফুটবলে কিছু বিতর্কিত গোল উদযাপন

যত যা-ই হোক, ফুটবলে সেলিব্রেশন রীতিমতো অবিচ্ছেদ্য। প্রতিটি খেলোয়াড়ের আত্মিক আবেগের পরিপূর্ণ পরিস্ফুটন দেখা যায় উদযাপনের মধ্য দিয়েই। অনেক খেলোয়াড় তার সাবেক ক্লাবের বিরুদ্ধে করেন সেলিব্রেশন, কেউ বা নম্রতার স্রোতে ভাসিয়ে নেন। উদযাপনের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেন তাদের দেশের ঐতিহ্য, ক্লাবের ঐতিহ্য, কারোর জন্য সমর্থন, সমবেদনা, শ্রদ্ধা, এমনকি চলমান কোনো সমস্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদও। প্রতিটি উদযাপন যেন জীবনেরই আরেক পরিভাষা।

article

রশিদ নাজমুদ্দিনোভ কেন কখনও গ্র্যান্ডমাস্টার হতে পারেননি?

সব গ্র্যান্ডমাস্টারদের ইতিহাস মনে রাখে না, আবার কেউ কেউ গ্র্যান্ডমাস্টার না হয়েও ইতিহাসে অমর হয়ে থাকেন। রশিদ নাজমুদ্দিনোভ ছিলেন এমনই একজন!

article

অলিম্পিকের পুনর্জন্ম

আধুনিক অলিম্পিকের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে, গ্রীসের এথেন্সে। এর পেছনে দীর্ঘ সময় শ্রম দিয়েছেন কয়েকজন প্রথিতযশা ব্যক্তিত্ব। এই গল্প সেই ঘটনা নিয়েই।

article

ফুটবল-ঈশ্বরের শেষ বিশ্বকাপ

বোস্টনের ফক্সবোরো স্টেডিয়ামে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ঐ ম্যাচ ছিল আর্জেন্টিনার জার্সিতে ম্যারাডোনার শেষ ম্যাচ। অবশ্য তার ফুটবল ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ বললেও তেমন ভুল হবে না। নিষিদ্ধ হয়ে স্টেডিয়াম থেকেই তিনি দেখেছিলেন তার দেশের পরপর দুই হার। দলনেতাকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা আর উঠে দাড়াতেই পারেনি। বুলগেরিয়া ও রোমানিয়ার সাথে হেরে সেবার আলবিসেলেন্তেদের বিশ্বকাপ মিশন শেষ হয়। 

article

স্যার জ্যাক হবস: ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম পরিপূর্ণ ব্যাটসম্যান

এক নজরে তার পরিসংখ্যান দেখলে যে কেউ অবাক হতে বাধ্য। আর মাঝে বিশ্বযুদ্ধের কারণে ৫টি বছর না হারালে করতে পারতেন আরও অনেক কিছু।

article

উইলফ্রেড রোডস: দ্য ম্যান ফ্রম কার্কহিটন

জর্জ হার্স্টকে একবার প্রশ্ন করা হয়, ‘হু ইজ দ্য গ্রেটেস্ট অলরাউন্ডার?’ তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘নোবডি নো’জ, বাট হি ব্যাটেড রাইটহ্যান্ড অ্যান্ড বোওল্ড লেফট, অ্যান্ড হি কেম ফ্রম কার্কহিটন।’

article

রাদামেল ফ্যালকাও: দ্য টাইগার ফ্রম কলম্বিয়া

বর্তমান বিশ্বে এখন অনেক নামীদামী স্ট্রাইকারের জয়জয়কার। ফ্যালকাও এখন আর নজরের মধ্যেই নেই। তবে তার সেই আগের লিথাল অ্যাবিলিটি আছে এখনো। ঘাড় পর্যন্ত লম্বা চুলের একসময়ের বিশ্বের সেরা স্ট্রাইকারকে চেনানোর জন্যই রয়ে গেছে শুধু তার শার্প গোলস্কোরিং ইন্সটিংট। গোল পান আর না পান, কলম্বিয়ানরা এখনো চায়, আর্মব্যান্ড পরে যেন তাদের প্রতিনিধিত্ব ফ্যালকাও করেন। অবশ্য তিনি যেখানেই গেছেন, সেখানেই ছিলেন ফ্যান-ফেভারিট। আলাদা করে কাল্ট বানিয়ে ফেলেছিলেন বলা যায় ফ্যানদের নিয়ে।

article

প্রজেক্ট পসিবল: মাত্র সাত মাসে সকল আটহাজারী পর্বত আরোহণের দুঃসাহসী অভিযান

প্রস্তাবনা শুনে অনেক পর্বতারোহীই ‘চাঁদে সাতার কাটা’র মতো অসম্ভব উদ্ভট কল্পনার সাথে প্রস্তাবটিকে তুলনা করে হাসি-ঠাট্টা পর্যন্ত করেছিল। তার যথেষ্ট কারণও ছিল।

article

যেখানে মেয়ার্সের সঙ্গী আরও পাঁচজন!

সাগরিকায় বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে ২১০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে নিজের অভিষেককে শুধু স্বপ্নের মতোই করে তোলেননি, তার সাথে হারের কিনারায় থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজকে এনে দিয়েছেন অসাধারণ এক জয়। এই ইনিংসের মধ্য দিয়ে মেয়ার্স ঢুকে গেলেন অভিজাত এক ক্লাবে, যে ক্লাবে মেয়ার্স ছাড়াও রয়েছেন আরো পাঁচজন।

article

এক সোনালি প্রজন্মের আক্ষেপ এবং…

ভাগ্যের দোহাই দিতে পারেন আপনি। হিগুয়াইন এর সেই শিশু সুলভ মিস কিংবা টাইব্রেকারে স্বয়ং মেসির পেনাল্টি মিসের কথা বলতে পারেন। বলতে পারেন টানা দুই ফাইনালে ডি মারিয়ার দর্শক হয়ে থাকার আক্ষেপের কথা। কিন্তু স্রেফ ভাগ্যের কারণেই এক সোনালি প্রজন্মের খালি হাতে ফেরা?

article

End of Articles

No More Articles to Load