এনিগমা কোডের পাঠোদ্ধারের নেপথ্যে থাকা ৪ নারীর গল্প
১৯৩৯ সালের সংঘটিত হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুধু গোলাবারুদের যুদ্ধ ছিল না।তার চাইতে আরো বেশি কিছু ছিলো। বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির চরম বিকাশ সাধন হয়েছিল। অক্ষশক্তি আর মিত্রপক্ষ একে অপরের বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির দ্বারা যুদ্ধ কে আরো জটিলতর করে তুলছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত তেমন একটা প্রযুক্তি ছিল এনিগমার ব্যবহার। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য হিটলারের নাৎসি বাহিনী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রেডিও বার্তা ও মোর্স কোডের ব্যবহার করতো। এ বার্তা গুলো এক স্থান হতে অন্য স্থানে পাঠানো হতো, স্বভাবতই সেসবে থাকতো স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূ্র্ণ সব তথ্য। কিন্তু, ধীরে ধীরে রেডিও এর মাধ্যমে যোগাযোগ খুবই দু্র্বল হয়ে পরে। শত্রুপক্ষ সহজেই ট্রান্সমিশন হ্যাক করে ফেলতো। যার ফলে জার্মান বিজ্ঞানী আর্থার শ্যাবিয়াসের তৈরি করা এনিগমা নামক ডিভাইসটি তারা ব্যবহার করেন।এনিগমা কোডের পাঠোদ্বারের এই যাত্রাতে নারীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। যাদের কথা ইতিহাসে তেমন ভাবে উল্লেখ নেই। অথচ অ্যালেন টুরিং এর এই মিশনে নারীদের ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো।