এই আধ্যাত্মিকতার চর্চাই পরবর্তীতে সুফিবাদ নামে পরিচিত হয়। সুফি সাধকরা জাগতিক বিলাসবহুল জীবন ত্যাগ করে অতিসাধারণ জীবন যাপন করতেন। রাসূল (সাঃ)- এবং উনার সাহাবীগণ যেমন সাদামাটা জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছিলেন, সুফিরাও তেমনি ভাবেই সকল বিলাসিতা বর্জন করতেন। অতিসাধারণ পশমের পোশাক, শুধুমাত্র রুটি আর পানি আহার হিসেবে গ্রহণ করে তাঁরা আধ্যাত্মিক সাধনায় মগ্ন থাকতেন। আরবিতে এমন জীবন যাপন কে বলা হতো ‘সুফ’। এই সুফ থেকেই পরবর্তী সুফিবাদের উত্থান হয়।