Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

সুপারহিরো মাসুদ রানা ও বাংলা স্পাই থ্রিলারের গল্প

বাংলাদেশে যারা বইয়ের পোকা, যারা নিয়মিত পাঠক তাদেরকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, বাংলা কথাসাহিত্যে নিজেদের পড়া সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র কোনগুলো? অনেক নামই আসবে উত্তর হিসেবে। কিন্তু প্রায় সবারই যে নামটি কমন হিসেবে আসবে, সেটি হলো মাসুদ রানা। বলা যায় বাঙালির ভালোবাসার সুপারহিরোর নাম মাসুদ রানা। যে মাসুদ রানা শুধু দুর্ধর্ষ একজন গুপ্তচর কিংবা গোয়েন্দাই নন, বাঙালি মধ্যবিত্তের স্বপ্নের নায়কও বটে।

article

আব্দুর রাজ্জাক থেকে নায়করাজ: আমাদের মহানায়ক

১৯৬৪ সাল। দাঙ্গায় উত্তাল পুরো পশ্চিমবঙ্গ। মহানগর কলকাতায়ও ছড়িয়ে পড়েছে সে দাঙ্গা। সাতচল্লিশের দেশভাগের পর প্রায়ই দুই বাংলায় দাঙ্গা হচ্ছিল। এপারের সংখ্যালঘুরা তাতে ওপারে যাচ্ছিল, ওপার থেকেও অনেকে এপারে আসছিল। এমনই এক অসহিষ্ণু সময়ে দক্ষিণ কলকাতার টালিগঞ্জ থেকে সম্ভ্রান্ত পরিবারের অভিনয়পাগল ২২ বছরের এক যুবক স্ত্রী-সন্তান নিয়ে চলে আসেন এপার বাংলায়। পুরোনো জমিদার পরিবারের এক আদুরে সন্তান ঢাকায় এসে আশ্রয় নেন শরণার্থী শিবিরে। এরপর জীবনের সাথে ক্রমশ সংগ্রাম করে, বহু ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে একদিন হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের বাংলা চলচ্চিত্রের এক রাজপুত্র। আস্তে আস্তে ঢালিউড নামক রাজ্যের এক রাজাধিরাজে পরিণত হন। সেই রাজাধিরাজের নাম ছিলো আব্দুর রাজ্জাক। ভালোবেসে মানুষ যাকে উপাধি দেয় নায়করাজ রাজ্জাক।

article

কুরবানি ও হজ: ত্যাগ আর সাম্যের বিশ্বায়ন

প্রেম, দ্রোহ, সাম্যের কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর ‘কোরবানি’ কবিতায় এভাবেই কুরবানির মাহাত্ম বর্ণনা করে গেছেন, বলে গেছেন কোরবানির ত্যাগ ও বীরত্বগাথার কথা। ঈদুল আজহায় পশু কুরবানি কেন দিতে হয়, এই কুরবানির প্রচলন কীভাবে, কেন হয়েছিলো এসব কথা সবাই জানেন। এসব আলোচনা মোটামুটি সব জায়গাতেই হয়। কুরবানির এসব দিক বাদ দিয়ে আজ অন্য আলোচনা করা যাক।

article

জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটে সঙ্কট এবং বাংলাদেশ

রোডেশিয়া থেকে জিম্বাবুয়ে। ক্রিকেটে এককালের সেই বিস্ময়-জাগানিয়া নামটি আজ হারিয়ে যেতে বসেছে বিস্মৃতির অতলে। ১৯৮৩ থেকে অতীতের সবকটি বিশ্বকাপ খেললেও এবারই প্রথমবারের মত খেলতে পারছে না বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মঞ্চে। ক্রিকেট-বিশ্ব যখন মজেছে বিশ্বকাপের উন্মাদনায়, তখনই এলো নতুন দুঃসংবাদ। দুর্নীতির অভিযোগে সাসপেন্ড করা হয়েছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ডকে। সেদেশের স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন কমিটির সিদ্ধান্তে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট আপাতত অভিভাবকহীন হয়ে গেলো। সেই সাথে নিভু নিভু জ্বলতে থাকা জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট আরেকটা কালো অধ্যায়ে প্রবেশ করলো। কেনিয়ার মত ক্রিকেটটাই না দেশটি থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায় কে জানে!

article

রোমান সানা: অলিম্পিকে আমাদের নতুন স্বপ্নসারথী

২০০২ সাল। ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে বসেছিলো কমনওয়েলথ গেমসের আসর। বরাবরের মতোই আমাদের অ্যাথলেটরা অংশ নিয়েছিলেন শুধুই নিয়মরক্ষার জন্য। কিন্তু একদিন আসে এক সুখবর। আসিফ হোসেন খান নামের পাবনার এক তরুণ শ্যুটিং ইভেন্ট ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে জেতেন স্বর্ণপদক।

article

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দুই দশক: প্রাপ্তি ও প্রত্যাশার খতিয়ান

বাংলাদেশ ক্রিকেটের অনেক অনেক আনন্দ ও বেদনার দিন আছে। কিন্তু আমাকে যদি কেউ জিজ্ঞেস করে সবচেয়ে বেশি আনন্দের দিন কোনটি, আমি বলবো ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফিতে যেদিন চ্যাম্পিয়ন হয়ে বাংলাদেশ ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৯৯ বিশ্বকাপ বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করলো, সেদিনই মূলত আমাদের ক্রিকেটের সবচেয়ে আনন্দের দিন। মনে আছে সেদিন রেডিওতে কীভাবে পুরো জাতি একটি জয়ের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলো। কেনিয়াকে হারিয়ে সেই কাঙ্খিত জয়ের পরই মূলত বাংলাদেশ দলটি বদলে যায় আপাদমস্তক। বিশ্বকাপে খেলার কারণেই দ্রুত টেস্ট স্ট্যাটাস পায় টাইগাররা, সেই সাথে ক্রিকেটবিশ্বে বাংলাদেশ নামটি ছড়িয়ে পড়ে দ্রুতবেগে।

article

End of Articles

No More Articles to Load