Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন: বহুমুখী প্রতিভাধর ফার্স্ট আমেরিকানের কথা

বেঞ্জামিন লন্ডনে থাকাকালীন মিস রিডকে তিনি ফিলাডেলফিয়ায় ফিরবেন না বলে চিঠি লেখেন । এই সময় মিস রিড তার মায়ের ইচ্ছায় জন রজার্স নামে একজন ব্রিটিশ পুরুষকে বিয়ে করেন । কিন্তু কিছুদিন পর রিড জানতে পারেন ইংল্যান্ডেও রজার্সের একজন স্ত্রী রয়েছে । এই সংবাদ পেয়ে রিড রজার্সের সাথে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন । কিছুদিন পর বেঞ্জামিন ফিলাডেলফিয়ায় ফিরে আসেন । সেই সময় রিডের সাথে বেঞ্জামিনের পুনরায় দেখা হয় । আবারও দুজনের মধ্যে প্রেম হয় । উভয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন ।

article

এরিক মারিয়া রেমার্ক: যুদ্ধাহত এক লেখকের গল্প

এরিক মারিয়া রেমার্ক একজন বিশ্ববিখ্যাত জার্মান ঔপন্যাসিক। তার সাড়া জাগানো উপন্যাস অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট পড়েনি, এমন পাঠক খুব কমই আছে। যুদ্ধ ও যুদ্ধ-পরবর্তী জীবনে সাধারণ মানুষ ও সৈনিকের মনে চলতে থাকা টানাপোড়েন সম্ভবত রেমার্কের চাইতে কেউ ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেননি।

article

সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়: বাংলা সাহিত্যের এক খেয়ালী প্রতিভা

চাকরি ফেরত পাবার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন তিনি।কিন্তু সেই চাকরি আর ফেরত পাননি তিনি। পেলেন অন্য একটি চাকরি। বারাসতে সাব রেজিস্টারের কাজ। পরে তিনি অবশ্য হুগলীতে বদলি হয়ে আসেন।সেখানে বেশ সুখেই দিন কাটছিলো। বাড়ি থেকেই অফিসে কাজ করতে যেতে পারতেন।কিন্তু এই সুখও স্থায়ী হলো না বেশিদিন। বেতন কমানোর কথা শুনে তিনি বর্ধমানে চলে এলেন।আর সেখানেই তাঁর বাংলা সাহিত্যের সাথে তার প্রকাশ্য সম্বন্ধ শুরু হয়।

article

“আমার কাছে হাজবেন্ডের অনুমতিপত্র চেয়ে বসলো!” – রূপালী চৌধুরী

রূপালী চৌধুরী কথা বলছিলেন তার চাকরি জীবনের শুরুতে প্রথমবারের মতো সিঙ্গাপুরগামী বিমানে চড়বার আগে যে বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন তা নিয়ে। তার কাছে চাওয়া হচ্ছিল স্বামীর অনুমতিপত্র!

video

টম হ্যাঙ্কস: সিনে জগতের দেবদূত

মানুষটা দেখতে বড্ড সাদামাটা। আপনি যদি তার সাথে আগে পরিচিত না হয়ে হঠাৎ করে তার কোনো ছবি দেখেন তাকে কোনো উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা বা কোনো ভার্সিটির প্রফেসর ভেবে তার সম্পর্কে ভুল ধারনা করে নেওয়া একদম স্বাভাবিক ব্যাপার। তার চেহারাছবি, পোশাক, চালচলনে ও কথাবার্তায় যতটা না বিখ্যাত ব্যক্তির ভাবমূর্তি প্রতিফলিত হয় তার থেকেও কয়েকগুণ বেশি একজন ষাটোর্ধ্ব আমেরিকান শিক্ষিত ও মার্জিত সিনিয়র সিটিজেনের ব্যক্তিত্ব ফুটে ওঠে। শুধু বর্তমানেই নয় কিন্তু, সেই শুরু থেকেই তিনি এমনই ছিলেন। একই কর্ম জগতে কাজ করা একই প্রজন্মের অন্যান্য ব্যক্তিরা হালফ্যাশনের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের বাহ্যিক বেশভূষা ও স্টাইল নিয়ে সচেতন থাকলেও ওসব নিয়ে তেমন মাথাব্যথা ছিল না তার। বাকিদের মতো চলাফেরাতেও নিজের তারকাসুলভ আচরণ প্রকাশ করতেও তাকে দেখা যায়নি। ব্যস্ত কোনো শহুরে রাস্তার ফুটপাত ধরে তিনি হেঁটে গেলেও সাধারণ কোনো জনতা থেকে তাকে আলাদাভাবে চেনার কোনো উপায় ছিল না। আর এমন মধ্যবিত্ত গোছের নিপাট ভদ্রলোকের বেশ ধরেই একের পর এক আকাশের তারা নিজের হাতের মুঠোয় এনে বন্দি করে চলছিলেন তিনি, নীরবে!

article

End of Articles

No More Articles to Load