Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

লর্ড ভলডেমর্ট: এক দুর্ধর্ষ খলনায়কের উপাখ্যান

১৯২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর, ইংল্যান্ডের লন্ডন শহরের ওলস অরফানেজে জন্ম নেয় সে। মা জাদুকর এবং পিতা মাগল (জাদুকর নয় এমন মানুষ) হওয়ায় সে ছিল একজন হাফ-ব্লাড (মিশ্রিত রক্ত)। মায়ের দিক থেকে সে ছিল উচ্চবংশীয়, কারণ তার মা ছিল হগওয়ার্টসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সালাজার স্লিদারিনের বংশধর।

শৈশবের স্মৃতি রাঙিয়ে দেয়া হ্যারি পটার সিরিজের যে চরিত্রগুলো মনে গভীর দাগ কেটে গেছে, তার মধ্যে লর্ড ভলডেমর্ট অন্যতম। জাদু জগতে সে এতটাই ত্রাস ছড়িয়েছিল যে, তার নাম মুখে আনতেই ভয় পেত সবাই। লর্ড ভলডেমর্টের পরিবর্তে তাকে ‘ইউ-নো-হু’, ‘হি-হু-মাস্ট-নট-বি-নেমড’ বলে সম্বোধন করা হতো।

article

সত্যজিতের ‘নায়ক’: অন্তর্নিহিত ময়নাতদন্ত

সিনেমায় উত্তমকুমারকে মেকআপ করতে দেননি পরিচালক। তার কপালের মধ্যে চামড়ার ভাঁজ এর আগে কোনো ছবিতে দেখা যায়নি।
শিল্পের মধ্যে থিম আর ফর্মের যে বিরোধ, নৈতিক অবনমনের সাথে মতাদর্শের যে বিরোধ, তার সাথে সমাজের শ্রেণিগত বিরোধের কোনো ফারাক নেই। এই শ্রেণিবৈষম্যের দ্বন্দ্বকে পাথেয় করে, সত্যজিৎ যেভাবে ট্রেনের কামরার ক্লাস বিভাজন দিয়ে আক্ষরিক অর্থেই ‘ক্লাস বিভাজন’ বোঝালেন, তা গল্পকে সহজবোধ্য করার পাশাপাশি দর্শককেও এই ট্রেন ভ্রমণের এক অংশীদার করে তোলে।

article

ডেয়ারডেভিল: বর্তমান সুপারহিরো জগতে এক অনন্য উত্থান

কমিকবুক সুপারহিরোদের মধ্যে ডেয়ারডেভিল বেশ পরিচিত একটি নাম। সকলের পরিচিত স্ট্যান-লি এবং বিল এভারেট চরিত্রটি সৃষ্টি করেছিলেন প্রায় ছয় দশক আগে।

article

দৃশ্যম ২: ভারতীয় সিনেমায় এল এক যোগ্য সিক্যুয়াল

৬ বছর আগের কেইসের ফাইল ফের খোলা হলো। আইজির ছেলের লাশ কি এবার সত্যিই মিলবে? জর্জকুট্টি এবার কীভাবে ঘোল খাওয়াবে পুলিশকে? আর কতটুকু প্রখরতার পরিচয় তার বুদ্ধিমত্তা দেবে? তবে সবটাই কি তার জানা ছিল? এ কি শুধুই অপেক্ষা?

article

ভাইভ্যারিয়াম: কল্পবিজ্ঞানের মোড়কে আধুনিক জীবন আর বাস্তবের ভয়াল দর্শন

স্বপ্নের ঘর খুঁজে পেতে এক দম্পতি যায় এজেন্টের অফিসে। এজেন্ট তাদের নিয়ে যায় ইয়ন্ডারের শহরতলীতে। তাদের পারফেক্ট হোম খুঁজে পায় তারা। কিন্তু সেটা খুঁজে পাওয়াই যে কাল হলো। এখান থেকে বেরুনোর সব রাস্তা যে উধাও হয়ে গেছে।

article

এহতেশাম: যে নির্মাতার অভিধানে ব্যর্থতা নামক কোনো শব্দ ছিল না

করাচীতে বাঘী সিনেমার শুটিং দেখতে যাওয়াটাই তার জীবন বদলে দিয়েছিল। পাকিস্তানি এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশি একজন সিনেমা নির্মাতা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ঢাকার চলচ্চিত্র জগতের পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে। পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একজন পরিচালক হিসেবেও মান্য করা হয় তাকে।

article

সং অব দ্যা সী: জাদুকরী মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন এক আইরিশ রূপকথা

জাদু ও বিষাদের মিশেল যে এতো ভালো কাজ করতে পারে, তা না দেখলে অবিশ্বাস্য মনে হবে।
বেনের মা একজন সেলকি, যে তার বড় একটা সময় মানুষের দুনিয়ায় কাটিয়েছে। সমুদ্র থেকে ধার করে আনা তার এই সময়টুকু শেষ হয়ে যাওয়ায় একরাতে সে বিদায় নিয়েছিল। এই আইরিশ রুপকথার উপাদানটি সমগ্র গল্পে বেদনার জন্যে জটিল একটি উপমা হয়ে দাঁড়ায়।

article

রহু চণ্ডালের হাড়: বাজিকরদের যাযাবর জীবনের আখ্যান

বৃহত্তর বাংলার উত্তরাঞ্চলে এদের পাওয়া গেছে দীর্ঘদিন, সেখানের হাটেগঞ্জে ঘুরে নানাবিধ খেলা দেখানো, দড়ির উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া, নানাপ্রকার শারীরিক কসরৎ, ভেলকি লাগিয়ে টাকা দ্বিগুন করে দেওয়া কিংবা ভানুমতির খেলার নানান ভোজবাজি দেখিয়ে গেছে তারা।

কিন্তু ঘুরতে ঘুরতে জীবনযুদ্ধে ক্লান্ত হয়ে এই বাজিকর চায় স্থায়ী হতে, এক টুকরো ভূমির সন্ধান করে। তার যেহেতু কোনো ধর্ম নেই সে আশ্রয় নিতে পারে না সেখানে, তার মাঝে কোনো জাত নেই, পথে পথে সে সংগ্রহ করেছে নানা দেবতা, তার গায়ে সবচেয়ে শক্তভাবে লেগে আছে তার পূর্বপুরুষের স্মৃতি। সমাজে অন্তর্ভুক্ত হতে চেষ্টা করে ক্লান্ত  বাজিকরের স্থায়ী হওয়ার এক তীব্র বাসনার উপাখ্যান ‘রহু চণ্ডালের হাড়’।

article

বাস্কিন: তুরস্কের হরর জগতে এক ব্যতিক্রমী পরাবাস্তববাদী সিনেমা

বাস্কিন পুরোপুরিই একটি গ্রাফিক হরর সিনেমা। একা ইমেজারির ক্ষমতাতেই যে ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারা যায়, অনুপ্রেরণা নেওয়া গুরু গর্ডন লুইস; লুসিও ফুলচি’দের সিনেমার ধারাতেই- তা প্রমাণ করেছে এভ্রেনলের এই সিনেমা। জনরা সিনেমাতে গেড়ে থাকা, জনরা সিনেমাকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া, ভয় আর উপভোগ্যতাকে সমরেখায় আনা সিনেমা বাস্কিন।

article

মাসান: প্রবহমান জীবনের চিত্রগাথা

কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথমবার প্রদর্শিত হওয়ার পর ‘মাসান’ একই আসরে অর্জন করেছিল FIPRESCI সহ মোট দু’টি সম্মানজনক পুরস্কার।
মানুষের জীবনের প্রেম আসে, বিচ্ছেদ থেকে শোক আসে, সেই শোক কাটিয়ে মানুষ আবার বাঁচতে শেখে৷ পৃথিবীর বুকে প্রবহমানতার এই চিরকালীন গল্পটি বলতে চেয়েছে ‘মাসান’। ২০১৫ সালে পরিচালক নীরাজ ঘায়ওয়ান ছবির জগতে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এই চলচ্চিত্রটি দিয়ে। ৬৮তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথমবার প্রদর্শিত হওয়ার পর ‘মাসান’ ঐ একই আসরে অর্জন করেছিল FIPRESCI সহ মোট দু’টি সম্মানজনক পুরস্কার।

article

End of Articles

No More Articles to Load