Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

রোম সাম্রাজ্যের উত্থান (পর্ব-৩০): গ্র্যাকাস ভ্রাতৃদ্বয়ের সংস্কারের প্রয়াস

প্রজাতান্ত্রিক রোমে শাসনক্ষমতা সিনেটর ও ধনবান রোমানদের সমন্বয়ে গঠিত এক অভিজাততান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরিচালিত হত। এরা রোমের সমৃদ্ধি কাজে লাগিয়ে ধনসম্পদের পাহাড় বানাতে থাকে। ফলে, সাধারণ জনতা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল। এই পরিস্থিতিতে রোমান নাগরিকদের অভাব অভিযোগের কথা সামনে নিয়ে এসে রাজনৈতিক ক্ষমতা হাসিলের তাগিদে দুই গ্র্যাকাস ভাইয়ের উত্থান ঘটে। বিভিন্ন প্রস্তাবের মাধ্যমে নাগরিকদের অনুকূলে আইন সংস্কারের চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত তাদের করুণ পরিণতি বরণ করে নিতে হয়।

article

চিলড্রেন্স ক্রুসেড: নিরস্ত্র ক্ষুদেবাহিনীর জেরুজালেম দখলের অভিযান

ফ্রান্সের ক্লয়েস শহরে স্টিফেন নামের এক রাখাল মানুষের মাঝে উদ্ভট কিছু কথা প্রচার করতে শুরু করে। তার ভাষ্যমতে, ছদ্মবেশে যীশু একদিন তাকে দেখা দেন এবং এক পর্যায়ে একটি পত্র ধরিয়ে দিয়ে যান। কোনো কোনো সূত্রমতে, একজন সাধু তাকে পত্রটি দেন।

article

দেশভাগের নেপথ্যে যে প্রেমকাহিনী

ঠিক এমন সময়েই, এডুইনার সাক্ষাৎ হয় তার স্বপ্নপুরুষের সাথে, যে স্বপ্নপুরুষের দেখা পাবার জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে গিয়েছেন তিনি, কাটিয়েছেন শত-সহস্র বিনীদ্র রজনী, পাননি একাধিক পুরুষের সান্নিধ্যেও চির-আকাঙ্ক্ষিত স্বাচ্ছন্দ্য ও স্বস্তি। সেই মানুষটি জওহরলাল নেহেরু।

article

‘ব্রিটিশরা নিয়ে গেছে যেমন, দিয়েও তো গেছে অনেক…’ সত্যিই কি তা-ই?

ভারতীয় রাজনীতিবিদ, লেখক ও প্রাক্তন আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক শশী থারুর। ভারতে ব্রিটিশ শাসন নিয়ে কাজ করেছেন তিনি, রচনা করেছেন Inglorious Empire নামক একটি তুমুল আলোচিত বই। ২০১৭ সালের মে মাসে যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত হয় ‘But what about the railways …?’ ​​The myth of Britain’s gifts to India শীর্ষক তার একটি প্রবন্ধ, যেটি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল। রোর বাংলার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো সেই প্রবন্ধের বাংলা অনুবাদ। 

article

দ্বীন-ই-ইলাহি: সম্রাট আকবর যে ধর্মের প্রবর্তক

দ্বীন-ই-ইলাহি মুসলিমরা তো গ্রহণ করেইনি, এমনকি হিন্দুরাও এই ধর্মটি গ্রহণ করেনি। আদৌ এই ধর্মটিকে ধর্ম বলা যায় কি না তা নিয়েও সংশয় আছে। ‘দ্বীন-ই-ইলাহি’কে সম্ভবত একটি মুসলিম সাম্রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভিন্ন ধর্মালম্বী প্রজাদের সন্তুষ্টির জন্য গৃহীত একটি ধর্মীয় নীতিমালা হিসেবে ভাবাই বেশি যুক্তিসংগত হবে।

article

ইতিহাস ও ইতিহাসতত্ত্ব : পর্ব-১

প্রাচীন মিশর, ব্যবিলন, পারস্য, চিন, ফিলিস্তিন প্রভৃতি অঞ্চলে এ ধরনের ইতিহাস খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। দিব্যতান্ত্রিকতায় বর্ণিত বক্তব্য কোন অনুসন্ধান বা প্রশ্নের উত্তর নয় বা কোন গবেষণারও ফল নয়; বরং লেখক যা জানতেন তার উপস্থাপনা।

article

সম্রাট আকবরের ধর্মীয় বিশ্বাসের বৈচিত্র

চারিত্রিক দিক থেকে সম্রাট আকবর ছিলেন কৌতুহলী, তিনি যে কোন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করতে পছন্দ করতেন। বিভিন্ন ধর্মের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, আদর্শিক আর বাহ্যিক রীতিনীতি দেখে আকবর ধর্মগুলো সম্পর্কে কৌতুহলী হয়েছিলেন। এসবের মধ্যে রাজনৈতিক সুবিধার জন্য এবং নিজের খামখেয়ালীপনা থেকে যা পছন্দ হয়েছে, তাই গ্রহণ করেছেন, পালন করেছেন।

article

End of Articles

No More Articles to Load