Roar বাংলা

গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন কেন বাংলাদেশে ব্যবসা বন্ধ করল?

গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন (GlaxoSmithKline), বিশ্বের বিখ্যাত ওষুধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে বিশেষ একটি জায়গা দখল করে আছে। ১৭১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রায় ৩০০ বছরেরও বেশি পুরনো এই কোম্পানিটি ওষুধ শিল্পে এখনও একটি উজ্জ্বল নাম। এটি একটি ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি যার সদর দফতর লন্ডনের ব্রেন্টফোর্ডে অবস্থিত। কোম্পানিটি তিনটি মহাদেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে একত্রিত হওয়া আর অন্য কোম্পানিকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে এটি আজকের অবস্থানে এসেছে। বর্তমানে এটি বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃত।

এবলা: সিরিয়ার মাটিতে চাপা পড়া এক কিংবদন্তি

টেল মারদিখের মাটির নিচে যে এখনও এবলার হাজারো রূপকথা লুকিয়ে আছে— এ কথা অস্বীকারের উপায় নেই

এভাবেও ফিরে আসা যায়…

৩৪ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ১৩৯ রান নিয়ে শেষ চা বিরতিতে যায় ইংলিশরা। ইংলিশ ড্রেসিংরুমে ঠিক কী ধরনের কথা হয়েছিল, বলা দুষ্কর। তবে এরপর যা হলো, সেটা টেস্ট ক্রিকেট দেখেনি বহু বছর।

রিফিউজি: ভায়োলেন্স আর অস্বস্তির ক্যামেরায় বিহারি ক্যাম্পের গল্প

ক্যাম্পে হঠাৎ এসে ঠাঁই নেওয়া এক ব্যক্তির সন্ধানে মরিয়া হয়ে উঠেছেন একজন গোয়েন্দা অফিসার…

অরিত্রিকা ওইখানে যেওনাকো তুমি: সভ্যতা ধ্বংসের প্রান্তঘেঁষা এক ‘লাভক্রাফটিয়ান হরর’

কোন যেনতেন মানবের ভেতরে বাস করে না অরিত্রিকা। একদিন পাকস্থলী উগড়ে কুচকুচে লম্বা কালো চুল বেরিয়ে এলো ত্রিদিবের শরীর থেকে। এসব যে ‘সে’ আসার ইঙ্গিত। ৩৫০০ বছর ধরে অপেক্ষায় আছে যে। ওই সূত্র ধরে আসে গোপন সংঘের আধার, পৃথিবীর অজানা সত্য, অধিবাস্তববাদী চিন্তা, অপার্থিবতা আর তারচেয়েও সন্নিকটে বাজছে সভ্যতা ধ্বংসের ভয়ংকর বীণা!

স্টারবাক্‌স কফির সফলতার পেছনের কাহিনি

হাওয়ার্ড শুল্টজ সবসময় বিশ্বাস করতেন যে মানুষ শুধুমাত্র কফি খাওয়া জন্য আসে না, ব্যক্তিগত কিছু মুহূর্ত কাটাতেও আসে। তাই শুল্টজ এবং তার দলের মূল লক্ষ্য ছিল ভোক্তারা যাতে এই ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরি করা।

যে কারণে পারছেন না কোহলি…

ক্যালেন্ডারের পাতায় প্রায় আড়াই বছর হয়ে গেছে। এর মাঝে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড়, দেউলিয়া হয়েছে শ্রীলঙ্কা, আইপিএলের দল আট থেকে বেড়ে হয়েছে দশ- তবুও বিরাট কোহলির একখানা সেঞ্চুরি পাওয়া আর হয়নি। নামটা বিরাট কোহলি বলেই এতসব আলোচনার ঝড় উঠছে। বিশেষ করে তার আগ অব্দি তিন ফরম্যাটেই যে দোর্দন্ড প্রতাপের সাথে রান করে চলতেন তিনি, তার সাথে অন্তত এখনকার দ্রুতই প্যাভিলিয়নে পাড়ি জমানো কোহলিকে মেলানো যায়না। কিন্তু বিরাট কোহলির হয়েছেটা কি?

ব্ল্যাক অ্যাডাম: এক অ্যান্টি-হিরোর উপাখ্যান

ব্ল্যাক অ্যাডাম একসময় বড় মাপের খলনায়ক হিসেবে কমিকের পাতায় হাজির হলেও, কিছু কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে সরাসরি খলনায়কও হিসেবে অভিহিত করা যায় না। সর্বোচ্চ অ্যান্টি-হিরো বলা যায়। ফলে কমিক লেখকেরাও তাকে অ্যান্টি-হিরো হিসেবেই কমিকে গল্প তৈরি করছে। তার আসল উদ্দেশ্য হলো খন্দক ও এর অধিবাসীদের সর্বাধিক কল্যাণ নিশ্চিত করা। ওই লক্ষ্যে যা যা করা দরকার, সে তা-ই করতে রাজি। সেটাতে তার বিন্দুমাত্র দ্বিধা-বোধ নেই। এই কাজে কেউ বাধা দিলে, তার পরিণতি হয় ভয়ানক। তার চোখে নায়ক কিংবা খলনায়ক দুটোই সমান। অবশ্য তার করণীয় মন্দ কাজগুলোর পিছনে ভালো উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে।

প্রসঙ্গ কাতার বিশ্বকাপ: ক্ষতির মুখে ক্লাব ফুটবল?

২০২২ বিশ্বকাপ যে কাতারে আয়োজন করা হবে, তার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গিয়েছিল সেই ২০১০ সালেই। মূলত জুন মাসে বিশ্বকাপ শুরু হয়, এজন্য প্রথমে এমন সময়েই শুরু করার কথা ভাবছিল আয়োজকেরা। কিন্তু পরবর্তীতে কাতারের প্রচন্ড গরমের বিষয়টা নিয়ে সমস্যার পরে যান তারা। জুন মাসে কাতারের মাটিতে ৯০ মিনিটের একটা ম্যাচ খেলা মানে আত্মহত্যায় সামিল। তাই বিশ্বকাপ পিছিয়ে নেওয়া হয় নভেম্বরে। ততদিনে কাতারে গ্রীষ্মকাল বিদায় নেবে। শীতে একটু হলেও তো স্বস্তি হবে খেলোয়াড়দের। কিন্তু আদতে হচ্ছে কী?

হালান্ডের আগমনে ধাঁধাঁর উত্তর মিলবে গার্দিওলার?

সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ম্যানচেষ্টার সিটিতে যোগ দিয়েছেন বর্তমান সময়ে ট্রান্সফার মার্কেটে সবচেয়ে বড় হটকেকে পরিণত হওয়া আর্লিং হালান্ড। হালান্ডকে কেনার রেসে ম্যানসিটির পাশাপাশি রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা এমনকি বায়ার্ন মিউনিখের নামও শোনা গেছে, তবে এই নরওয়েজিয়ান দিনশেষে বেছে নিয়েছেন নিজের বাবার সাবেক ক্লাবকেই।

‘আজ্জুরি’বিহীন কাতার বিশ্বকাপের নেপথ্যে

দুই বছরের বেশি সময় ধরে তারা ছিল অপরাজিত। ইউরো-বিশ্বকাপ সবগুলোতেই তাদের ধরা হয়েছিল ‘হট ফেভারিট’। অথচ টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্নভঙ্গ হয় আজ্জুরিদের। ইতালির এমন বিদায়ের কারণ অনুসন্ধানে তাদের সিস্টেমে প্রচুর ফাঁক দেখতে পাব।

রাশিয়া আর পশ্চিমা বিশ্বের ওপর নির্ভরশীল হবে না: সের্গেই ল্যাভরভ

তারা ইউক্রেনে স্রোতের মতো অস্ত্র প্রবেশ করাতে থাকল (এতে কোনো সন্দেহ নেই)। সেখানে শত শত সিআইএ ও ব্রিটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা কাজ করছিল। আমি মনে করি, ইউক্রেনে তারা দশ বছর ধরে কাজ করছে এবং ইউক্রেনীয় সংস্থাগুলোর দাপ্তরিক ভবনগুলোতে তাদের বিশাল একটা প্রভাব আছে। বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখলে, এই এজেন্টরাই ইউক্রেনের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।