Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ফেনোমেনন রোনালদো: সর্বকালের সেরা স্ট্রাইকার

মেসিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁর চোখে সর্বকালের সেরা স্ট্রাইকার কে? কোনো চিন্তা না করেই বলে দেন “রোনালদো নাজারিও”। সাথে আরো বলেন, “আমি তাঁর বিপক্ষে খেলতে পেরে ভাগ্যবান, আরো ভাগ্যবান এই জন্য যে আমি যখন খেলেছি তখন তিনি ইঞ্জুরির কারণে তাঁর সেরা ফর্মে নেই। শুধু সেরা নাম্বার নাইন না, সর্বকালের সেরা তালিকায়ও উনি সামনের দিকেই থাকবেন।” ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে ঠোটচেরা প্লেয়ারটা হলো ইব্রাহিমোভিচ, কখনো কারো ভালো বলেন না। তাঁর মুখে একজন প্লেয়ার নিয়ে খুব প্রশংসা, যাকে তিনি প্রায়ই সর্বকালের সেরা বলেন, তাঁর ঘরে একমাত্র উনারই ছবি ঝোলে। তিনি রোনালদো নাজারিও, ব্রাজিলিয়ান বিশ্বকাপ জয়ী স্ট্রাইকার।

উত্থানপর্ব

তরুণ রোনালদো; Image Source: theshortpass.com

মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর প্রিয় ক্লাব ফ্লামেঙ্গোতে ট্রায়াল দেন, ওই ক্লাব তাকে বাদ দিয়ে দেয়! হ্যাঁ, রোনালদোকে বাদ দেয়। তাঁর প্রতিভা প্রথম লাইমলাইটে আনেন ক্রুজেইরো স্কাউট ব্রাজিলের লিজেন্ড জারজিনহো। তিনিই প্রথম ক্রুজেইরোতে নিয়ে আসেন তাকে। মাত্র ১৬ বছরের সময় ব্রাজিলের ফার্স্ট ডিভিশনে অভিষেক হয় তাঁর।

ব্রাজিলিয়ান লীগ একটু ক্রিটিক্যাল, তখন ব্রাজিলের ক্লাবগুলা ইউরোপিয়ান ধাঁচে খেলে, চিরাচরিত আক্রমণাত্মক স্টাইল ছেড়ে। ব্রাজিলিয়ান লীগে ২০ গোলই উদীয়মান তারকাদের ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলার হটলিস্টে জায়গা পাইয়ে দেয়, সেখানে রোনালদো করলেন ৪৪ গোল। ডাক পেলেন ১৯৯৪ বিশ্বকাপ ব্রাজিল দলে। তখন ব্রাজিলের আসল স্ট্রাইকার রোমারিও। বেঞ্চে বসেই দেখলেন ২৪ বছর পর ব্রাজিলের কাপ জয়।

ক্রুজেইরো থেকে পিএসভিতে এলেন রোনালদো। তিনি ধন্যবাদ জানালেন ব্রাজিলের আরেক লেজেন্ড তাঁর সতীর্থ রোমারিওকে, তিনিই রোনালদোকে পরামর্শ দিয়েছিলেন পিএসভিতে আসার জন্য, রোমারিও চাইছিলেন তাঁর ডেভেলপমেন্টটা মসৃণ হোক। আর সে জন্যই ডাচ লীগকেই সাজেস্ট করলেন। ইউরোপের এসে প্রথম মৌসুমেই বাজিমাত, ৩০ লীগ গোল। পরের মৌসুমে পড়লেন এন্টেরিয়র ক্রুশিয়েট লিগামেন্ট ইনজুরিতে। এই ইঞ্জুরিকে ফুটবলে ক্যারিয়ারঘাতী বলা হয়। এই ইঞ্জুরিতে পড়লেও ফিরে আসেন, অনিয়মিত এই সিজনেও ১২ ম্যাচে ১৩ গোল করে জেতালেন ডাচ কাপ। নজরে পড়লেন বার্সেলোনার।

সেরাদের সেরার আসনের পথে…

বার্সায় রোনালদো;  Image Source: AP

বার্সায় যোগ দিলেন ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমের শুরুতে। সে বছরই জিতলেন সবচে’ কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে ফিফা প্ল্যেয়ার অব দ্য ইয়ার এওয়ার্ড। খেয়াল করবেন, এটা কিন্তু পিএসভিতে তাঁর নজরকাড়া খেলার জন্য। এর পরেই আসলো রোনালদো শো। ৯৬-৯৭ মৌসুমে রোনালদো যেটা করলেন, সেটা ইউরোপ এর আগে দেখেনি অনেকদিন। ৪৯ ম্যাচে ৪৭ গোল।

মেসি-রোনালদো এখন গোলকে মোয়া বানিয়ে ফেলায় এসব সংখ্যা অনেকের কাছে কম ঠেকতে পারে। ফুটবলের স্টাইল যুগে যুগে চেঞ্জ হয়, ১৯৭৫-২০০০ সময়টা টাফ ট্যাকলের যুগ ছিল, সে যুগে ২৫ গোলই মহার্ঘ্য। শুধু গোলের হিসেব দিয়ে সেই মৌসুমের মাহাত্ম্য বোঝানো যাবেনা। তাঁর খেলার স্টাইল ছিল প্রায় মাঝমাঠ থেকে বল ধরে সলো রান আর ওয়ান-টু-ওয়ান করে বক্সে ঢুকে যাওয়া। গোলকিপারকে একা পেলে ৯০ ভাগ সময়েই শ্যুট না নিয়ে বিট করতেন, খেলাটা তাঁর কাছে ছিল আনন্দের খোরাক। কম্পোসিস্টার সাথে একটা একক গোলের পর স্প্যানিশ পত্রিকা এএস লিখেছিল, “পেলে রিটার্ন্স”। স্পেনে তখন রোনালদো ম্যানিয়া, এরই মাঝে বার্সা বোর্ডের সাথে কন্ট্রাক্ট নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় বার্সা ছাড়েন। বার্সায় এই অনবদ্য খেলার জন্য পরের মৌসুমে জিতলেন ব্যালন ডি অর।

এবার যোগ দিলেন ইন্টার মিলানে। ইন্টার তাঁর জন্য আগে থেকেই ইচ্ছুক ছিল, কিন্তু বার্সার জন্য পারেনি পিএসভি থেকে আনতে। এবার বার্সা থেকেই তাকে নিয়ে আসে ইন্টার, বিশ্বরেকর্ড ১৯ মিলিয়ন পাউণ্ডের বিনিময়ে। রোনালদো পুনরায় সর্বতোভাবে ক্লাবটিকে এগিয়ে নিতে থাকেন। ইটালিয়ান লীগ সে আমলে বিশ্বের সেরা লীগ, ডিফেন্সিভলি সবচেয়ে টাফ লীগ। রোনালদোর সময় লাগলো না মানিয়ে নিতে। তিনি তাঁর খেলায় আরো যেটা যোগ করলেন তা হলো নিজে নিচে নেমে প্রতিপক্ষের ডিফেন্সে তালগোল পাকিয়ে গোল বানিয়ে দেয়া। নেস্তা থেকে মালদিনি যেটা একবাক্যে বলেন, তা হলো- তখন রোনালদো অপ্রতিরোধ্য ছিলো।

ইন্টারে ব্যালন জয়ী রোনালদো; Image Source: forzaitalianfootball.com

উয়েফা সুপার কাপের ফাইনালে ল্যাজিওর সাথে খেলা, তাকে মার্ক করার ভার নেস্তার উপর। আর ওই ম্যাচেই দিলেন তাঁর অন্যতম ক্যারিয়ার সেরা খেলা, যেটাকে নেস্তা বলেছিলেন দুঃস্বপ্নের ৯০ মিনিট। সর্বকালের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার মালদিনিকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কার বিপক্ষে তাঁর সবচেয়ে সমস্যা হতো, উত্তর ছিল রোনালদো। পুরো বিশ্বে তখন নির্বিবাদে সেরা ফরোয়ার্ড রোনালদো।

বিশ্বের সেরা তারকা হয়ে খেলতে গেলেন ৯৮ বিশ্বকাপে। কেমন খেললেন? লিওনার্দো- রিভালদোর সাথে এটাকিং থার্ডে যে বোঝাপড়ায় তিনি প্লেমেকিং স্ট্রাইকার রোলটা খেললেন, সেটা তাঁর আগে একজন নিখাদ নাম্বার নাইনের কাছ থেকে দেখেনি বিশ্ব। বাম প্রান্ত-ডান প্রান্ত দিয়ে বুলেট গতির সব সলো রান, কাট ইনসাইড করে সেন্টারে এসে আলতো করে রিভালদো বা লিওনার্দোর কাছে বল লিভ করা, আবার বক্সে ঢোকা, রিভালদো বা লিওনার্দোর বাড়ানো বলে ফিনিশ করা- এটা একটা ট্রেডমার্ক মুভ হয়ে দাঁড়ায় ‘৯৮ বিশ্বকাপের। এই পুরো প্রক্রিয়ারটুকুর মধ্যে থাকত গ্যারেথ বেলের গতি, রোনালদিনহোর কৌশল, জিদানের বুদ্ধিমত্তা, আর একেবারে নিজস্ব “রোনালদোর ফিনিশিং”।

তার ট্রেডমার্ক ওয়ান অন ওয়ান ফিনিশিং কি ছিল তবে? স্টেপওভার দিয়ে গোলকিপারকে কাটিয়ে আলতো টোকা। বিশ্বের সেরা সব ফরোয়ার্ডরা যেখানে ওয়ান অন ওয়ানে শট নিতে সামান্য দেরি করতেও দ্বিধা করে, সেখানে রোনালদোর বেশিরভাগ ওয়ান অন ওয়ান ফিনিশিং স্টেপ ওভার দিয়ে করা।

সেমি ফাইনালের আগে ডাচ কোচ গাস হিডিঙ্ক বলেন তাঁর দলের ফাইনালে ওঠার পথে সবচেয়ে বড় বাঁধা রোনালদো। আসলেও তাই হলো, শুধু গোল না, কমপ্লিট একটা খেলায় হল্যান্ডকে হারাতে সাহায্য করেন তিনি।

রোনালদো; Image Source: worldcupjapankorea.com

ছন্দপতন

ফাইনালে ব্রাজিলের ভরসা রোনালদো রহস্যজনকভাবে খারাপ খেললেন, এটা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। ব্রাজিল হেরে গেলো ফাইনাল। অসুস্থ রোনালদোর এই খেলার জন্য ব্রাজিলে তাঁর বিরুদ্ধে তৈরি হলো ঘৃণা। সেবার জিতলেন বিশ্বকাপের সেরা প্লেয়ারের খেতাব, সেরা স্ট্রাইকার হিসেবে না। ততদিনে ব্রাজিলে রো-রো জুটির নাম ডাক চলত, রোমারিও-রোনালদো জুটি। মানুষ ভুলেই গেল রোমারিওকে নিয়ে অসাধারণ নৈপুণ্যে ব্রাজিলকে ১৯৯৭ সালে জেতানো কোপা আমেরিকা আর কনফেডারেশন কাপের কথা, যার একটায় ছিলেন সেরা প্লেয়ার, আরেকটায় সেরা স্ট্রাইকার।

ইন্টারে তাঁর রথ চলছিলই, ইতালি রোনালদোতে বুঁদ থাকলেও ব্রাজিলবাসী ‘৯৮ এর শোক ভুলতে পারেনি। ১৯৯৯ সালের কোপা আমেরিকায় সম্ভবত সেই রাগই ঝাড়েন। রিভালদো আর তরুন রোনালদিনহোকে নিয়ে আর্জেন্টিনা উরুগুয়েকে পরাক্রমের সাথে হারিয়ে জিতে নেয় ব্রাজিল, কিছুটা হলেও তাঁর দিকে রাগ প্রশমিত হয়।

২০০০ সালে লেচ্চের সাথে এক ম্যাচে মারাত্মক ইনজুরিতে পড়েন। ১১ মাস পরে ফিরে এসে ২০০১ সালে মাত্র ১৭ মিনিট খেলার পর আবার ক্রুশিয়েট ইনজুরি। ফুটবল বিশ্ব মাত্র ২৫ বছর বয়সের সেরা প্লেয়ারের ক্যারিয়ারের সমাপ্তি ধরে নিল, এই জায়গায় একবার চোট পেলেই অনেকের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায়, আর তাঁর হলো টানা দু’বার। ইঞ্জুরিতে থাকা অবস্থায়ই জানালেন তিনি বিশ্বকাপ খেলতে চান। কেউ আশা করেনি তাঁর ফেরার।

অমরত্বের আসল ধাপ

ঠিকই ফিরলেন বিশ্বকাপের কিছুদিন আগে, চান্সও পেলেন জাতীয় দলের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। দু’বার ভয়ানক ইঞ্জুরিতে পড়ায় তাঁর আসল অস্ত্র ‘স্পিড’ কমে গিয়েছিল। বদলে ফেললেন খেলার ধাঁচ, হয়ে গেলেন পিউর ফিনিশার। সাধারণভাবে একটা কথা খুব চলত যে, রোনালদো খালি দাঁড়িয়ে থাকে আর বল আসলে গোল দেয়। এটা তিনি করতে বাধ্য হয়েছিলেন তাঁর ইঞ্জুরির জন্য, ক্যারিয়ারটাকে লম্বা করার জন্য। ২০০২ বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে করলেন ৮ গোল। ফাইনালে জোড়া গোল। ব্রাজিলবাসীর মননে চিরদিনের জন্য ঠাই করে নিলেন, জিতলেন গোল্ডেন বুট। বিশ্বকাপে এমন খেলার জন্য ৩য় বারের মতো বিশ্বসেরার খেতাব জিতেন।

বিশ্বকাপ জেতানোর পর পরম আরাধ্য ট্রফি হাতে;  Image Source: sportskeeda.com

শেষের শুরু

এরপর ইন্টার ছেড়ে যোগ দেন মাদ্রিদে, জিদান-ফিগোদের সাথে। তাঁর গোল মেশিন চলছিলই, কিন্তু ছিলনা ইঞ্জুরিতে পড়ার আগেই সে স্পিড। ১২৮ ম্যাচে রিয়ালের হয়ে ৮৩ গোল, যেটা এখনো ফুলফিট যেকোনো স্ট্রাইকারের জন্যও স্বপ্নের মতো! রিয়ালে তাঁর সাথে খেলা বেকহ্যাম, জিদান, ফিগোর মতো সবাই একবাক্যে যেটা বলে তা হলো তাদের জীবনে তাদের সতীর্থ হিসেবে খেলা বেস্ট প্লেয়ার ও।

রিয়ালের হয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে দেখা রিয়ালের, প্রথম লেগে বাজে খেলায় রোনালদোকে স্যার ফারগুসন খোঁচা দেন যে, তাঁর আসল ভয় ছিল রাউলকে নিয়ে! পরবর্তী লেগে ম্যানচেস্টারের মাঠে হ্যাট্রিক করেন রোনালদো, যেটা তাদের মাঠে ফারগুসন জামানায় সে অবধি প্রথম হ্যাট্রিক। পুরো স্টেডিয়াম দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানায় তাকে। ওজনজনিত নানা সমস্যার জন্য ২০০৬ এ রিয়াল ছাড়েন তিনি।

২০০৬ বিশ্বকাপে ৩ গোল করেন বাদ পড়ার আগ পর্যন্ত, হন সে অব্ধি সর্বকালের সেরা গোলস্কোরার বিশ্বকাপের মহারণে। এরপর আর আসল রোনালদোকে পাওয়া যায়নি, এসি মিলান আর করিন্থিয়ান্স হয়ে অবসরে যান তিনি।

যার খেলায় মানুষ যত বিনোদন পায়, তাকে তত ভাল মনে হয়, তা ‘পরিসংখ্যান’ যেরকমই হোক। এই কারণেই, ইব্রা, আগুয়েরো বা লেওয়ান্ডস্কিরা ভুড়ি ভুড়ি গোল করলেও তাদেরকে কিন্তু কেও ‘ফেনোমেনন’ বলে না, বলে রোনালদো কে। ফেনোমেনন রোনালদো আমাদের ম্যাজিক শো উপহার দিয়েছেন ৯৬, ৯৭, ৯৮, ৯৯ সাল- এই চার বছর ধরে। সেই ম্যাজিক শো-তে খুঁত বলতে কিছু ছিল না।

একজন পেশাদার ফুটবলার যা যা করতে পারেন বা না পারেন, তার সবই তিনি করেছেন ওই চার বছরে। এরপর মাত্র ২৫ বছরে ওই ভয়ানক ইনজুরির সীমাবদ্ধতার জন্য হয়ে যান কেবল একজন ফিনিশার। ফ্যান বা বোদ্ধা, ব্রাজিলিয়ান কিংবা আর্জেন্টাইন, লেওয়ানদস্কি কি হিগুয়াইন, একবাক্যে সকলেই রোনালদোকে সর্বকালের সেরা “নাম্বার নাইন” বলে স্বীকার করে।

সুইডিশ তারকা ইব্রাহিমোভিচ বলেন, “আমার চোখে রোনালদোই সেরা। সে পেলের মতো। তার মতো কেউ ছিলো না। বিপক্ষ দলে আমার দেখা সেরা খেলোয়ার? আমি অনেক অসাধারণ খেলোয়ারের বিপক্ষেই খেলেছি, তাই এটি বলা কঠিন। আমি রোনালদোর নামই বলবো। কেন? কারণ সে আমার আদর্শ এবং সে ছিলো একজন পরিপূর্ণ ফুটবলার।

জিদান বা কাপেলো, কাকে রেখে কার উক্তি চান? এই ব্যাপারে সবাই একমত।

রোনালদোকে সবচেয়ে দারুনভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ইতালিয়ান কিংবদন্তি জিয়ানলুইগি বুফন, “আমি যাদের বিপক্ষে খেলেছি তাদের মধ্যে সেরা সে। যদি ইনজুরি বাধা হয়ে না দাঁড়াত, তবে আজ পেলে-মারাডোনার সাথে তার নামও উচ্চারিত হতো।

একটা জেনারেশনের ইন্সপিরেশন রোনালদো। যার জন্য চোখ বন্ধ করে ফ্যানরা রোনালদো স্টাইলে চুল কাটাত, পেপারের অস্পষ্ট কাটিং তাঁর পড়ার টেবিলের সামনে রাখত। ছবি অস্পষ্ট হোক, মানসপটের খেলা ছিল অম্লান। ইনি রোনালদো, দ্য বেস্ট স্ট্রাইকার অফ অল টাইম।

 

This article is in Bangla language. It's about legendary footballer Phenomenon Ronaldo.

Featured Image: goal.com

Source:

১) en.wikipedia.org/wiki/Ronaldo_(Brazilian_footballer)

২) ibtimes.co.uk/happy-birthday-ronaldo-top-10-quotes-about-brazilian-by-former-players-legends-1581898

৩) footiecentral.com/top-30-quotes-on-brazilian-ronaldo-by-legendary-players-and-managers/

৪) goal.com/en-gb/news/2914/champions-league/2013/03/05/3799309/the-day-old-trafford-stood-applauded-how-brazils-ronaldo-stunned-

৫) goal.com/en/people/brazil/1236/ronaldo

৬) ibtimes.co.uk/happy-birthday-ronaldo-top-10-quotes-about-brazilian-by-former-players-legends-1581898

Related Articles