২০২১ সাল পর্যন্ত আশঙ্কাজনক হারে গর্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০০তে। অবস্থা বেগতিক দেখে অন্য উৎস থেকে পানি আনতে বাধ্য করা হয়েছে কৃষকদের। ব্যয়বহুল অন্য পদ্ধতির খরচ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই। অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে হতাশায় পড়ে গেছেন স্থানীয়রা। অনেকে অপেক্ষা করছেন মৌসুমী বৃষ্টিপাতের জন্য, তবে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতও হয়তো এই সঙ্কট নিরসনে যথেষ্ট হবে না। সরকারকে তাৎক্ষনিক উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা নাহলে ভবিষ্যতে অপেক্ষা করছে আরও বড় দুর্যোগ- এটিই তাদের আশঙ্কা।