Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ওয়েস্ট ইন্ডিজের খামখেয়ালিপনা, কিংবা শেন ওয়ার্নের সুযোগের সদ্ব্যবহার

১৯৯৬ সালের সেমি ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে নাটকীয়ভাবে হারিয়ে ফাইনালে উঠে অস্ট্রেলিয়া। নব্বইয়ের দশকে উপমহাদেশের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলাটা বেশ কঠিন ছিল। এখনকার আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে নেওয়াটাও তাদের কাছে এক ধরনের পরীক্ষা ছিল। গ্রুপপর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে পরাজয়ের পর সেমিফাইনালেও দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফাইনাল খেলে অজিরা।

article

জলবায়ু পরিবর্তন পৃথিবীর যে ক্ষতি করছে

জলবায়ু পরিবর্তন আজ এক অমোঘ বাস্তবতা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আজ পৃথিবীকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও সাগর অম্লকরণ নামক যুগ্মাঘাত (double whammy) মোকাবেলা করতে হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের চূড়ান্ত প্রভাব বিষয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে দ্বিধা ও মতভেদ থাকলেও এর ফলে পৃথিবীকে নেতিবাচক বাস্তবতা মোকাবেলা করতে হবার বিষয়ে বিজ্ঞানীদের কোনো দ্বিমত নেই।

article

রোমান্সের চেয়ে ব্রোমান্সে বেশি মানসিক সন্তুষ্টি পায় পুরুষ!

কোনো নারীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের চেয়ে, কোনো পুরুষ বন্ধুর সাথে যৌনতাহীন কিন্তু ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই একজন পুরুষকে সবচেয়ে বেশি মানসিক সন্তুষ্টি ও প্রশান্তি দিয়ে থাকে। দুইজন পুরুষের মধ্যকার এই ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের নাম ব্রোমান্স।

article

রাজা অষ্টম হেনরি: স্বার্থান্বেষী এক সংস্কারক

ইউরোপজুড়ে চলমান প্রোটেস্টাইনদের আন্দোলনের রেশ গিয়ে পড়ে ইংল্যান্ডেও। ইংল্যান্ডের তৎকালীন রাজা হেনরি অষ্টম আরো তাতিয়ে দেন এ আন্দোলনকে। ক্যাথলিক পরিবারের একজন রাজা কেন যোগ দিলেন প্রোটেস্টাইনদের আন্দোলনে? কি স্বার্থ ছিলো তার?

article

দুর্ঘটনায় এক্স-রের আবিষ্কার: রন্টজেন কিংবা মানবজাতির সৌভাগ্য

এক্স-রে আবিষ্কার হয়েছিল অনেকটা সৌভাগ্যবশত, আকস্মিকভাবে। না চাইতেও এটি ধরা দিয়েছে মানুষের কাছে।

article

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইজ: সভ্যতার আড়ালে মানুষের চিরায়ত বর্বরতার আখ্যান

ভালো বা গুণবাচক যা কিছু আছে তা তাকে শেখাতে হচ্ছে, জানাতে হচ্ছে কিন্তু ঈর্ষা করতে, মিথ্যা বলতে বা খেলনা কেড়ে নিতে তাকে কাউকে শেখাতে হয় না। এই ঘটনা মোটামুটি সকল মানবশিশুর ক্ষেত্রেই এক। তবে কি বলা যায় মানুষ প্রকৃতিগত ও প্রবৃত্তিগতভাবেই মন্দের দিকে আগ্রহী, খারাপের দিকে ঝোঁকে?

article

জীবনের ছোট ছোট সাফল্যগুলোকে উদযাপন করুন

যেকোনো অর্জনের কারণেই আপনার নিজেকে পুরষ্কৃত করা উচিত। সে অর্জন ছোট হোক আর বড় হোক। নিজেকে পুরষ্কৃত করার জন্য জীবনে সময় বের করে নিন। কোনো কাজ ভালোমত সম্পন্ন করলে তার জন্য নিজেকে নিজের পছন্দের কিছু করবার সুযোগ করে দিন। ভালো কোনো চলচ্চিত্র দেখুন বা নিজের পছন্দের কিছু কিনে দিন নিজেকে। নিজের ছোট সাফল্যকে উদযাপন করুন ছোট কোনো পুরষ্কার দেবার মাধ্যমে। এভাবে আপনার জীবনে বারবার সাফল্য নিয়ে আশার প্রেরণা অর্জন করবেন আপনি।

article

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার ‘নতুন’ যত নায়কেরা

শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে শেষ তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ জিতে সিরিজ নিজেদের করে নেয় অস্ট্রেলিয়া, সেটাও আবার ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে। অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত এই প্রত্যাবর্তনে অবদান রাখা ক্রিকেটারদের মধ্যে রয়েছেন উসমান খাজা, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, অ্যাস্টন টার্নার, অ্যাডাম জাম্পা এবং প্যাট কামিন্স। পূর্ণশক্তির অস্ট্রেলিয়া খেললে হয়তো তাদের একাদশে জায়গা পাওয়াটাও কষ্টকর ছিল। শেষ পর্যন্ত তাদের নৈপুণ্যতেই ভারতের মাটিতে দশ বছর পর ওয়ানডে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া। চলুন জেনে আসা যাক সিরিজে এই পাঁচজনের অর্জিত সফলতা নিয়ে।

article

নিউইয়র্ক ড্রাফট রায়ট: গৃহযুদ্ধকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা

‘নিউইয়র্ক ড্রাফট রায়ট’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধ চলাকালীন নিউইয়র্কে সংঘটিত ভয়াবহ এক দাঙ্গা। ১৮৬৩ সালের ১৩ থেকে ১৬ জুলাই সংঘটিত এই দাঙ্গায় কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠীর অনেক নিরীহ মানুষ বেঘোরে প্রাণ হারান।

article

শপ লিফটার্স: নিয়তির নির্মম পরিহাসের এক গল্প

গল্পটা একটি অতি সাদামাটা নিম্নবিত্ত পরিবারের। দারিদ্রতা ও অভাবকে নিত্যদিনের সাথী করে জীবন সংগ্রামে সংঘর্ষ করে টিকে ছিল এ পরিবারটি। পেটের ক্ষুধা নিবারণের তাগিদে পরিবারের প্রায় সব সদস্যই কোনো না কোনো উপায়ে উপার্জন করতে বাধ্য ছিল। কিন্তু শুধু খাদ্যই তো একটি পরিবারের তো বেঁচে থাকার নিমিত্তে একমাত্র চাহিদা হতে পারে না। তাই দৈনন্দিন জীবনের সাথে মিলেমিশে থাকা নানা ছোট-বড় প্রয়োজন মেটাতে সৎ পথে আয় করা ছাড়াও তাদের বেছে নিতে হয়েছিল সামান্য ছলচাতুরীর আশ্রয়। পরিবারের দুই পুরুষমানুষ, ওসামু ও শোতা প্রায়ই বিভিন্ন সুপার শপ অথবা দোকানে ঢুকে কেনাকাটা করার ভান করে এপাশ-ওপাশ ঘুরে ঘুরে কতৃপক্ষের চোখকে ফাঁকি দিয়ে নিজেদের চাহিদামতো জিনিসপত্র ব্যাগে ভরে ফেলত। এ কাজটি করার সময় তারা হাত দিয়ে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলে পরস্পরের সাথে তথ্য আদানপ্রদান করত। এমনকি চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে যাওয়া এড়াতে দুজন দুজনকে চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সর্তক করে থাকত। অনেকটা প্রফেশনাল চোরদের মতো অতি সাবধানতা অবলম্বন করে জনসম্মুখে দোকান থেকে বেরিয়ে আসত তারা। এরপর ফিরে যেত নিজেদের ছোট্ট কুটিরে। হয়তো কখনো যাবার পথে রাস্তা থেকে পকেটের অর্থ খরচ করে পরিবারের সবার জন্য মজাদার কোনো খাবার কিনে নিত। তারা জানে, বাড়িতে তিনজন পথ চেয়ে বসে তাদের ফেরার অপেক্ষায়। বাড়ি গিয়ে নিজেদের সাথে নিয়ে আসা টুকিটাকি জিনিস পরিবারের সাথে ভাগ বন্টন তো করতই, পাশাপাশি সবাই একসাথে বসে পেটপুরে খাওয়াদাওয়াও করত। পরিবারটি হয়তো অর্থাভাব ছিল, হয়তো তাদের জীবনযাত্রার মান তেমন ভালো ছিল না৷ কিন্তু পরিবার হিসেবে তারা ছিল সুখী। ভালোবাসা, ঐক্যতা, দায়িত্বশীলতার কোনো খাঁজ ছিল সেখানে৷ হয়তো সকলের রাতে ঘুমানোর জন্য আলাদা আলাদা পরিপাটি শোবার ঘর ছিল না, কিন্তু প্রত্যেকের মনের ভেতর একে অপরের প্রতি স্নেহের কোনো কমতি ছিল না। আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে যে, একজন বয়স্কা, তার ছেলে ও ছেলের বউ ও তাদের দু ছেলে-মেয়েকে নিয়ে গড়ে উঠা একটি অতি সাধারণ পরিবার এটি। কিন্তু বাস্তবচিত্র? সে গল্পের দিকে না হয় পরে যাওয়া যাবে

article

End of Articles

No More Articles to Load