Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ব্যারিস্টার আমাল ক্লুনি: সময়ের এক লড়াকু আইনজীবী

আর্মেনীয় গণহত্যা অস্বীকার করার দায়ে ইউরোপিয়ান মানবাধিকার আদালতে আর্মেনিয়া যখন তুরস্কের বিরুদ্ধে মামলা করে, তিনি তাতে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেন।

article

বসনীয় গণহত্যা: নব্বইয়ের দশকে এক বর্বরতার ইতিহাস

১৯৯২ এর এপ্রিলে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার যুগোশ্লাভ প্রজাতন্ত্রের সরকার যুগোশ্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। পরবর্তী কয়েক বছরে, সার্ব-আধিপত্যশীল যুগোশ্লাভ সেনাবাহিনীর মদদপুষ্ট বসনীয় সার্ব বাহিনীসমূহ বসনিয়াক (বসনিয়ান মুসলিম) ও ক্রোয়েশীয় বেসামরিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গণহত্যামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর ফলে ১৯৯৫ সাল নাগাদ প্রায় ১ লক্ষ লোক মারা যায়, যাদের শতকরা ৮০ ভাগই ছিল বসনিয়াক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাজিদের হাতে ৬০ লাখ ইহুদির মৃত্যুর পর এটাই ছিল গণহত্যার নিকৃষ্টতম উদাহরণ।

article

১৬৮৮ সালের বিপ্লব: ইংল্যান্ডে রাজনৈতিক গণতন্ত্রের বীজ বপন

১৬৮৮-৮৯ সময়কালে ইংল্যান্ডে সংঘটিত বিপ্লবটি ‘গ্লোরিয়াস রেভ্যুলুশন’ বা মহিমান্বিত বিপ্লব, ‘১৬৮৮র বিপ্লব’ বা ‘রক্তপাতহীন বিপ্লব’ নামে পরিচিত। এই বিপ্লবের ভেতর দিয়ে ক্যাথলিক রাজা দ্বিতীয় জেমস তার প্রোটেস্ট্যান্ট কন্যা মেরি এবং ডাচ জামাতা উইলিয়াম অফ অরেঞ্জের দ্বারা উৎখাত হয়েছিলেন। বিপ্লবের পেছনের উদ্দেশ্যগুলো ছিল জটিল, তাতে যেমন রাজনৈতিক বিবেচনা ছিল, তেমনি ছিল ধর্মীয় বিবেচনাও। ইংল্যান্ড কীভাবে শাসিত হবে- এই ঘটনা সেটাকে চূড়ান্তভাবে বদলে দেয়, রাজতন্ত্রের ওপর সংসদকে অধিকতর ক্ষমতা প্রদান করে, এবং একটি রাজনৈতিক গণতন্ত্রের সূচনা যাতে হতে পারে তার বীজ বপন করে।

article

আর্মেনীয় গণহত্যা: একটি গোটা জাতিকে হত্যাচেষ্টার নির্মম ইতিহাস

অটোমান সাম্রাজ্যের তুর্কি শাসকদের হাতে লক্ষ লক্ষ আর্মেনীয়র নৃশংস হত্যাযজ্ঞ ইতিহাসে পরিচিত আর্মেনীয় গণহত্যা। ১৯১৫ সালে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন, তুর্কি সরকারের নেতারা আর্মেনীয়দের বিতাড়িত ও নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পরিকল্পনা করে। ১৯২০ এর দশকের সূচনালগ্নে সমাপ্তি ঘটে এই গণহত্যা ও গণ স্থানান্তরকরণের, ততদিনে ৬ থেকে ১৫ লক্ষ আর্মেনীয় লাশে পরিণত হন। এর মাঝে অগণিত আর্মেনীয়কে জোর করে বের করে দেওয়া হয় দেশ থেকে। আজকের দিনে এসে অধিকাংশ ইতিহাসবিদ একে গণহত্যা বলেই অভিহিত করেন। এই হত্যাযজ্ঞটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাস থেকে একটি আস্ত জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার জন্য একটি পরিকল্পিত অভিযান। যা-ই হোক, তুর্কি সরকার এখনও পর্যন্ত এসব ঘটনার ব্যাপকতা, এমনকি এর সত্যতাও স্বীকার করে না।

article

End of Articles

No More Articles to Load