Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

নোমা বারের দ্ব্যর্থবোধক চিত্রকর্মের জগত

তার চিত্রকর্মগুলো অধিকাংশক্ষেত্রেই হয়ে থাকে দ্ব্যর্থবোধক, কেবলমাত্র ভালোভাবে লক্ষ্য করলেই যেগুলোর প্রকৃত মর্ম বোঝা যায়।

article

কলকাতায় ইহুদী সম্প্রদায় এবং তাদের হাল-হকিকত

কলকাতা শহরে এক সময় প্রায় ৬,০০০ ইহুদী জনগোষ্ঠীর বসবাস ছিল। বর্তমানে সেই সংখ্যা কমে গিয়ে মাত্র ২০ জনে এসে উপনীত হয়েছে। দেশভাগ ও ইহুদীদের জন্য আলাদা ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠনের প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করে বেশ আগেই কলকাতা ছেড়ে চলে যায় বহু সংখ্যক ইহুদী পরিবার। তার পর সময়ের পরিবর্তনে ক্রমান্বয়ে আরেও কমতে থাকে তাদের সংখ্যা। সুবিশাল সিনাগগগুলো এখন খালি পড়ে থাকে উপাসকের অভাবে। ইহুদী স্কুলে চলে মুসলমান সন্তানদের একচেটিয়া আধিক্য। সব মিলিয়ে প্রশ্ন জাগে, তাহলে কী ধীরে ধীরে এভাবেই কলকাতা শহর থেকে হারিয়ে যাবে ইহুদী সম্প্রদায়? 

article

বেলুনবালিকা: ব্যাঙ্কসির আত্মহত্যাকারী চিত্রকর্ম

সম্প্রতি সদবি’র অকশনে বিখ্যাত শিল্পী ব্যাঙ্কসির বেলুনবালিকা চিত্রকর্মটি দাম ঘোষণার সাথে সাথেই আপনাআপনি ছিঁড়ে যায়। কি অর্থ লুকিয়ে আছে এই ঘটনার পিছনে?

article

দ্য কিংডম অফ উইমেন: চীনের রহস্যময় এক নারী শাসিত রাজ্যের সন্ধানে

হিমালয়ের পাদদেশে বয়ে যাওয়া নয়নাভিরাম লুগু লেক। চীনের ইউনান প্রদেশে অবস্থিত এই লেক পার হয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় রহস্যময় এক গ্রামে- যেখানে বসবাস করে ‘মসুও’ নামক এক আদিবাসী জনগোষ্ঠী। ভ্রমণপিপাসু ও গবেষকদের কাছে নানা কারণে রহস্যময় হয়ে ওঠা এই গ্রামটি খেতাব পেয়েছে ‘দ্য কিংডম অফ উইমেন’ নামে। কী সেই রহস্য? সেই রহস্যভেদ করতেই আজকে আমাদের এই আয়োজন

article

আমাদের বীভৎসতা দেখার প্রবণতা ও গ্রাঁ গিঁনল থিয়েটার

আমরা অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে নিষ্ঠুরতা আর বীভৎসতা দেখে ভয় পেলেও এড়াতে পারি না অনেকসময়। এমনিভাবে বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে ফ্রান্সের এক থিয়েটারের দর্শকরাও প্রচণ্ড ভয় পেত এর নাটকগুলো, কিন্তু বারবার ছুটে যেতো দেখতে।

article

ভূত বিয়ে: চীনের এক অদ্ভুতুড়ে বৈবাহিক প্রথা

মিয়াং খুনের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় দেশ চীন। মিয়াং খুন একটি প্রাচীন চৈনিক প্রথার নাম যেখানে মৃত ব্যাক্তিকে অন্য একটি মৃত বা জীবিত ব্যাক্তির সাথে বিয়ে দেয়া হয়. বেশিরভাগ সময়েই জীবিত আছে কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে মারা যাবে- এমন মেয়েদের শরীর বিক্রি করা হয় ভূত বিয়ের জন্য। অনেকে আবার এই মৃত মেয়েদের সন্ধান দেয়ার জন্য ঘটকালীও করে থাকেন। এমনই একজন অভিজ্ঞ ভূত-বিয়ের ঘটক জানান, “যেখানে ১৯৯০ সালে একটি মৃতদেহের দাম ছিল ১,০৩৫ ডলার করে সেখানে ২০১৬-তে সে দাম পৌঁছেছে প্রায় ৩২ হাজার ডলারে!”। মৃতের বয়স, মৃত্যুর সময় ও বংশ মর্যাদা অনুযায়ী মৃতদেহের মূল্যে তারতম্য হয়।

কনে যোগাড় হওয়ার পর, অন্য সব চীনা বিয়ের মতো স্বাভাবিকভাবেই অনুষ্ঠিত হয় ভূত বিয়ে। পার্থক্য শুধু এই যে বর-কনে দুজন মৃত থাকে আর তাদের আত্মীয়রা একই সাথে সুখী আবার দুঃখী থাকেন। মৃতের শ্রাদ্ধ এবং বিয়ে একই দিনে অনুষ্ঠিত হয়।

article

বাদুই: ঐতিহ্য রক্ষায় প্রযুক্তি বর্জন করা এক আদিবাসী জনগোষ্ঠী

তাদের মূল ধর্ম বিশ্বাস হচ্ছে ‘পিকুকুহ’- যার মূল কথা দৈনন্দিন জীবনে যা কিছু ঘটে তা পূর্ব নির্ধারিত। এই ধর্মের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিশ্বাস- প্রকৃতির কোন কিছু পরিবর্তন করা অনৈতিক। আর এই ‘অনৈতিক’ বিষয়কে নিয়েই মূল তর্ক চলমান- যারা এই বিশ্বাসকে লালন করছে তারা সকল প্রকার প্রযুক্তি বর্জন করেছে। স্বভাবতই তাংতু শাখার বাদুইরা এই বিশ্বাস অকাট্যভাবে মান্য করে। ফলে তারা সকল প্রকার প্রযুক্তিকে নিজেদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও ঐতিহ্য রক্ষার প্রতিবন্ধক মনে করে।যখন আশেপাশের সকল জনগোষ্ঠী বিদ্যুত, মোবাইল, টেলিভিশন; এমনকি ইন্টারনেট সুবিধা ব্যবহার করছে সেখানে তারা তা সম্পূর্ণ রূপে বর্জন করে আসছে। তাদের আবাস্থলের নিকটবর্তী এলাকায় বিদ্যুতের সংযোগ আসলে তারা যৌথ প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে নিজেদের এলাকা বিদ্যুত মুক্ত রেখেছে। ফলে এই তাংতু শাখার বাদুইরা নিজেদের ‘পবিত্র’ মনে করছে।

article

আজিজ বোর্ডিংয়ের সেই ভবঘুরের আজকের জেমস হওয়ার গল্প

ব্যান্ড সঙ্গীতে এমন কিছু মানুষ আছেন যাদের নাম নিজেদের ব্যান্ড দলকে ছাড়িয়ে বহুদূর ছড়িয়ে গেছে। এমন একজন শিল্পী হচ্ছেন জেমস, যিনি স্বতন্ত্র এক দরাজ গলা দিয়ে জনপ্রিয়তার অস্বাভাবিক এক উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। 

article

লিম্বাহ বালিম: ইন্দোনেশিয়ার রোমাঞ্চকর এক আদিবাসী উৎসব

লিম্বাহ বালিম উৎসবের মূল আকর্ষণ দুই দল যোদ্ধাদের প্রতীকী যুদ্ধ। জানা যায় প্রাচীনকালে এই যুদ্ধ প্রতীকী ছিল না। তারা যোদ্ধা বাছাই ও নিজেদের বীরত্ব প্রকাশের উপায় হিসেবে এই উৎসবের আয়োজন করত। সময়ের পরিবর্তনে ও বাহিরের মানুষের সংস্পর্শে এসে সেই সহিংস যুদ্ধ পরিহার করে এখন শান্তিপূর্ণ উৎসবের আয়োজন করে এখনকার আদিবাসীরা।

article

End of Articles

No More Articles to Load