Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

লাল নীল দীপাবলী: বাংলা সাহিত্যের হাজার বছরের পথপরিক্রমা

হাজার বছর আগে কেমন ছিল আমাদের মাতৃভাষা? আজকের মতন কি তখনো এভাবে সাহিত্য রচিত হতো? তখনো কি কবিদের মনে পংক্তি ভিড় করে এসে আবদার করে বলতো, “আমাকে ছন্দ দিয়ে, অলংকার দিয়ে সাজাও, পদ্য লেখো আমাকে নিয়ে”?

article

প্রিসিলা: ২০৫০ সালের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের গল্প

একবিংশ শতাব্দীতে বসে পেছনের ইতিহাস নিয়ে লেখাটা যতটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার, ঠিক ততটাই কষ্টসাধ্য ব্যাপার ৫০ বছর পরের ভবিষ্যত নিয়ে লেখা। কেননা, এই সমস্ত লেখায় মানব মনের অন্ধকার দিকগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে হয় লেখনীর স্পর্শে। অতীতের মানব মনের অন্ধকার দিক সম্পর্কে খানিকটা আন্দাজ করা গেলেও ভবিষ্যতের কথা কে জানে? দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিত্বের অধিকারীই পারে নিজের চিন্তায় জন্ম নেয়া ভবিষ্যতকে অন্যের কাছে তুলে ধরতে। আর, প্রিসিলা বইতে মশিউল আলমও ঠিক একই কাজ করেছেন।

article

লা মিজারেবল: প্রকট সামাজিক বৈষম্য আর অপূর্ব এক ভালোবাসার গল্প

শুধু পাঠকমহল নয়, সমালোচকদের মনও জয় করেছিলো ‘লা মিজারেবল।’ এই উপন্যাসের শেষ দৃশ্য পড়ে বিখ্যাত ব্রিটিশ কবি আলফ্রেড টেনিসন হুগোকে ‘লর্ড অফ হিউম্যান টিয়ার্স’ আখ্যা দিয়েছিলেন। জর্জ মেরেডিথের মতে, এটি ছিল সেই শতাব্দীর সেরা উপন্যাস। ওয়াল্টার প্যাটারের বিচারে দান্তের সেই বিখ্যাত ডিভাইন কমেডির মতই এক মহান শিল্পকর্ম ‘লা মিজারেবল।’

article

হাজার চুরাশির সেই মা

তৎকালীন ভারতবর্ষের নকশাল আন্দোলন ছিল এর উপজীব্য। এই উপন্যাসের মধ্যে রূপকার্থে লুকিয়ে আছে মহাশ্বেতা দেবীর নিজ সন্তান নবারুণ ভট্টাচার্য।

article

মুহম্মদ জাফর ইকবালের কল্পকাহিনীতে ভবিষ্যতের মানুষের স্বরূপ

মুহম্মদ জাফর ইকবাল তার কিছু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে মানুষের শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ও তার ফলাফল তুলে ধরেছেন। তার এই কল্পকাহিনীর কিছু মানুষের গবেষণার ফলে সৃষ্টি আবার কিছু প্রকৃতি প্রদত্ত।

article

আহমদ ছফার জীবনের গল্প ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’

ভালোবাসা এক বিচিত্র জিনিস। লেখক আহমদ ছফার মতে, প্রতিটি পুরুষই একজন সর্বাঙ্গীণ নারীসত্ত্বাকে কল্পনা করে তাকে ভালোবাসতে চায়। কিন্তু বাস্তবে যে তা সোনায় সোহাগা- কারণ কোনো নারীর পক্ষেই পুরুষের চির আকাঙ্ক্ষিত সকল বৈশিষ্ট্য ধারণ করা সম্ভব নয়। তাই পুরুষেরা সেই প্রমাণ নারীত্বের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্যধারী নারীদের সাথে বহুবার প্রেমের জালে আবদ্ধ হয়।

article

দ্য ব্যোমকেশ সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স!

কোনো একটি নির্দিষ্ট সাহিত্য চরিত্রকে নিয়ে কোনো ইন্ডাস্ট্রিতে আলাদা আলাদা এত চলচ্চিত্র ও সিরিজ নির্মাণের বিষয়টি সত্যিই বিরল। ব্যোমকেশ যেন এক সোনার ডিম হাঁস, তাই সকলেই চাচ্ছে এই হাঁসের ভাগ পেতে। আর তাই তো, বাঙালির কোনো মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্স বা উইজার্ডিং ওয়ার্ল্ড না থাকলে কী হয়েছে, ব্যোমকেশকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠছে একদম নিজস্ব একটি ইউনিভার্স।

article

দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন: ইন্টারনেট দুনিয়া কাঁপানো সবচেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্র

কীভাবে শশাঙ্ক রিডেম্পশন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আধুনিকমনস্ক দর্শকের কাছ থেকে এতটা ভালোবাসা পেল? কেনই বা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা এই ছবিটিকে এগিয়ে রাখে দ্য গডফাদার, দ্য ডার্ক নাইট, ১২ অ্যাংরি মেন কিংবা শিন্ডলার্স লিস্টের থেকেও, যেখানে ক্যাসাব্লাঙ্কা ও সিটিজেন কেইনের মতো ছবিগুলোর অবস্থান যথাক্রমে ৩৭ ও ৭৩!

article

আঁধারের যাত্রী: সন্দেহ, বিশ্বাসঘাতকতা আর প্রতিশোধ এসে মিশেছে যেখানে

প্রতিশোধের স্পৃহা মানুষের মজ্জাগত। এই স্পৃহা মানুষের পশু প্রবৃত্তিকে উসকিয়ে দেয়। তখন মানুষটি তার নিজের উপরের নিয়ন্ত্রণ হারায়। মনের অন্ধকূপে জেগে উঠা প্রতিশোধ স্পৃহাকে দমন করতে না পারলে ফলাফল খুবই ভয়ংকর হয়। মাঝে মাঝে এতটাই ভয়ংকর যে তা মানুষের কল্পনার সীমাকেও অতিক্রম করে।

article

সভ্য হতে বন্য হয়ে উঠার আখ্যান ‘দ্য কল অব দ্য ওয়াইল্ড’

একজন ভদ্র মানুষ যদি পরিস্থিতির শিকার হয়ে খারাপ মানুষে পরিণত হয়ে যায়, তবে তার চেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার হবে।

article

মার্জিনে মন্তব্য: লেখালেখির বিচার-ব্যবচ্ছেদ

“হারমোনিয়ামে ওস্তাদের সাহায্যে একদিনেই সা-রে-গা-মা চিনে নেওয়া সম্ভব। ওস্তাদ যদি না থাকতেন, আর হারমোনিয়াম যদি হাতে পেতাম, বিশ বছর টিপতে টিপতে একদিন ঠিকই সা-রে-গা-মা খুঁজে বের করতে পারতাম। তারপরে তো গান! মাঝখান থেকে বিশটা বছর চলে যেত স্বর আবিষ্কারেই। লেখার ব্যাপারেও ওই কথা। গুরু পেলে বিশটা বছর বেঁচে যায়। আমারই আক্ষরিক অর্থে বিশ বছর লেগেছে বাংলা ক্রিয়াপদের নানা রূপ আর তাদের একেক রকম মেজাজ ও প্রয়োগ বুঝতে। ওই বিশটা বছর আমি আর ফেরত পাব না। আমার প্রথম বিশ বছরের অনেক লেখাতেই দাগ রয়ে গেছে কাঁচা শিক্ষানবিশির। বিষয়ের দিক থেকে যতটা উচ্চতায়, তার অনেক নিচেই থেকে গেছে তখন আমার আঙ্গিক-বোধ ও গদ্য-পদ্যের ভাস্কর্য নির্মাণ।” -সৈয়দ শামসুল হক

article

End of Articles

No More Articles to Load