Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ক্লিওপেট্রা: এক নীলনয়না রহস্য

ইতিহাসবিদগণ বিভিন্ন সময়ে ক্লিওপেট্রাকে বিভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছেন। তবে ক্লিওপেট্রা যে একজন ছলনাময়ী নারী ও প্রভাবশালী রানী ছিলেন, তা প্রায় সবার লেখাতেই পাওয়া যায়। তাছাড়া অনেক সাহিত্যিক ক্লিওপেট্রাকে দিয়েছেন তাদের নিজেদের মতী রুপ। পাঠকদের প্রতি অনুরোধ লেখাটিকে নিছক গল্প হিসেবেই পড়ুন।

article

অলঙ্ঘনীয় নিয়তির এক গ্রীক উপকথা

দানব পাইথন এর নামানুসারে এর নাম হয়ত পাইথিয়া , আবার অনেকে এর সাথে দ্বিমত পোষণ করে বলেন পাইথস নামে সন্ন্যাসিনীদের নামানুসারে এর নাম পাইথিয়া । নামকরণ যেভাবেই হোক না কেন গ্রীসের মানুষের কাছে এই মন্দিরের আলাদা একটা কদর সবসময়য় ছিল ।

article

মিশরীয় পুরাণ: মানুষ সৃষ্টির উৎস অনুসন্ধান

মৃত্যুর পরে আরো একটা জীবনের ধারণা এবং ঈশ্বরকে দয়াময় এবং অবতার হিসাবে প্রকাশের চিন্তায় মিশরীয় অনুপ্রেরণা আছে। প্রাচীন গ্রিসের বিখ্যাত দার্শনিক পিথাগোরাস এবং প্লেটো; দুই জনই ঋণী মিশরীয় বিশ্বাসের কাছে। ঋণী খোদ রোমান সংস্কৃতি।

article

গারো সৃষ্টিতত্ত্ব: প্রায় বিলুপ্ত এক ধর্মের চোখে জগৎ

পৃথিবী সৃষ্টির পর মাটির নিচে অনেক পানি থাকলেও উপরে পানি ছিল না। তাতারা রাবুগা শুষ্ক ধরণীতে আনলেন নদীর প্রবাহ। আকাশ থেকে পানি বর্ষণের জন্য নিয়োজিত হলেন বৃষ্টির দেবী নরে-চিরে-কিমরে-বকরে। সাথে পাঠানো হলো বজ্রের দেবতা গোয়েরাকেও। পৃথিবী এখন বসবাসের জন্য প্রস্তুত।

article

প্রমিথিউস: শৃঙ্খলিত এক দেবতার গল্প

প্রমিথিউস মানুষদের দিলো দেবতাদের আকৃতি। মানুষ বানানো হয়ে গেলে প্রমিথিউস গেলো অলিম্পাসে৷ জ্ঞানের দেবী এথেনাকে অনুরোধ করলো তার নতুন সৃষ্টিতে প্রাণদান করার জন্যে। প্রমিথিউসের অনুরোধে মর্ত্যে আসলেন দেবী এথেনা। এসে নির্জীব মানবদেহে ফুঁ দিয়ে তাতে প্রাণসঞ্চার করলেন। এভাবেই মানবসভ্যতার সৃষ্টি হলো।

article

নর্স সৃষ্টিতত্ত্ব: যেভাবে আগমন ঘটলো সবার

নর্স মিথ দারুণভাবে প্রভাবিত করেছে ইউরোপকে। তার বড় প্রমাণ সপ্তাহের বারের নামগুলোতে নর্স দেবতাদের নামের দাগ। নর্দ্রি, ভেস্ত্রি, সুন্দ্রি এবং এস্ত্রি- এই চার বামনের নাম থেকেই হাল আমলের দিকের নাম নর্থ, ওয়েস্ট, সাউথ এবং ইস্ট উৎসারিত। মিশর, ব্যবিলন, গ্রীস কিংবা চৈনিক সৃষ্টিতত্ত্বের চেয়ে তাদের সৃষ্টি বিবরণীও কম সমৃদ্ধ নয়।

article

হাওয়াইয়ান এক কিংবদন্তির গল্প

মাউই এক বুদ্ধি খাটালো। রাতের আঁধারে পাহাড় হতে নিচে নেমে এসে নৌকায় তার ভাইদের নিকট গেলো। সেখানে একটা গাছের গুঁড়িকে ছেঁচে মানুষের আকৃতিতে বানিয়ে তার ভাইদের নিকট রেখে আসলো। দূর হতে অন্ধকারে দেখলে মনে হবে, মাউই তার ভাইদের সাথে নৌকায় বসে আছে। এরপরে চুপিচুপি আবার চলে এলো পাখিটার কাছে। এদিকে টানা তিনদিন ধরে কাঁচা খাবার খেয়ে পাখির জিহ্বার স্বাদ গ্রন্থি উঠে যেতে শুরু করেছিলো। সে পাহাড় থেকে নিচে তাকিয়ে দেখলো মাউই অধৈর্য হয়ে চলে গেছে তার ভাইদের কাছে। নৌকায় বসে আছে। তখন পাখিটা আবার নতুন করে আগুন জ্বালালো। আগুন জ্বালানোর সাথে সাথেই, মাউই এসে ক্যাঁক করে পাখিটার গলা চেপে ধরলো। তারপরে তাকে জেরা শুরু করলো, আলোটা সে কীভাবে জ্বালিয়েছে সেটা জানতে চেয়ে।

article

দেবব্রত ভীষ্ম: মহাভারতের অনন্য মহানায়ক

কৌরবপক্ষের সেনাপতি হিসাবে যুদ্ধ করলেও যুদ্ধ শেষে বিজয়ী পাণ্ডবেরা বিনম্র চিত্তে উপদেশ গ্রহণ করতে যায়। খুব সম্ভবত সমগ্র মহাভারতে শ্রদ্ধাভাজন চরিত্র হিসাবে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পরেই দেবব্রত ভীষ্মের অবস্থান।

article

মহাকাব্যের এক অমর চরিত্র পরশুরামের জীবনকথা 

রামায়ণ ও মহাভারত দুইটি ভিন্ন যুগের কাহিনী হলেও এই দুই মহাকাব্যেই তার উপস্থিতি বেশ লক্ষণীয়। মহেন্দ্র পর্বতে দীর্ঘদিন তপস্যা করার পর প্রচুর ব্রহ্মতেজ অর্জনের পর পরশুরাম পর্বত থেকে নেমে আসেন। সমতলে নেমেই প্রথমে তিনি অযোধ্যার রাজা রামের মুখোমুখি হলেন।

article

মায়া পুরাণ: চাঁদ ও সূর্যের জন্ম হলো যেভাবে

দুই বালকের পোহাতোক খেলার ফলে প্রচুর শব্দ হতো। আর নিয়মিত এভাবে বলের থপথপ শব্দে বিরক্ত হয়ে গেলেন মৃত্যুর দেবতারা। জিবালবায় থাকা এই দেবতাদের নাম হলো ‘একমাত্র মৃত্যু’, ‘হাড়ের রাজদণ্ড’, ‘রক্ত সংগ্রাহক’, আর ‘পুঁজের মালিক’। বিরক্ত দেবতারা সিদ্ধান্ত নিলেন এই দুই বালকের একমাত্র শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু এদেরকে কীভাবে শায়েস্তা করা যায়?

article

মাউই: আকাশ ও সূর্যকে বশ মানানো এক অর্ধদেবতার গল্প

ধুন্ধুমার মার খেয়ে অস্থির হয়ে পড়লো সূর্য। মাফটাফ চেয়ে বলল, দেবতা মাউই যা চাইবে তাই-ই পাবে। মাউই বলল, এখন থেকে তাড়াহুড়া না করে ধীরেসুস্থে সূর্যকে উদয়-অস্তে যেতে হবে। মানুষকে বেশি করে আলো দিতে হবে তাদের প্রতিদিনকার সব কাজ ঠিকমতো সারার জন্যে।

article

End of Articles

No More Articles to Load