Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

জাবনা চৌহান: মাত্র ২২ বছর বয়সে ভারতের সর্বকনিষ্ঠ গ্রামপ্রধান হয়েছেন যে নারী

আজ আমাদের গল্পের নায়ক জাবনা চৌহান, যিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সর্পঞ্চ নির্বাচিত হন।

article

মনীষা বেহাল: একাই যিনি বদলে দিয়েছেন নাগাল্যান্ডের অনেক নারীর ভাগ্য

চিজামির এই উন্নয়নের মডেলের তাৎপর্য হচ্ছে যে এর মাধ্যমে সমাজের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মহিলারা একজোট হয়ে ঝাঁপিয়েছেন গ্রামটির উত্থানের জন্যে। স্বাস্থ্য, নারীর অধিকার, সাম্প্রদায়ভিত্তিক কর্মসূচিপালন, খাদ্য সুরক্ষা, পরিবেশরক্ষা ইত্যাদি নানা বিষয়ের উপরে জোর দিয়ে দিন দিন আরও দৃঢ় হয়েছে চিজামির উন্নয়ন মডেল।

কিন্তু চিজামির মতো একটি অখ্যাত গ্রাম, যেখানে মাত্র হাজার তিনেক মানুষের বাস, সেখানে এই অভিনব পরিবর্তনটি সম্ভব হল কীভাবে?

সেটা জানতে আমাদের ফিরে যেতে হবে নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে যখন নারী অধিকার কর্মী এবং নর্থ ইস্ট নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা মনীষা বেহাল নাগাল্যান্ডের মহিলাদের স্বাস্থ্যোন্নয়নের জন্যে পা রেখেছিলেন সেই রাজ্যে।

article

চেতনা সিনহা: ব্যাংক গড়ে যিনি বদলে দিয়েছেন ভারতের গ্রামীণ নারীদের ভাগ্য

আজ আমরা বলব এমন একজন নারীর কথা, যিনি দেশের গ্রামীণ নারীদের কঠোর পরিশ্রম করে গড়ে তোলা উদ্যোগকে দিয়েছেন এক অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সাফল্যের রূপ। তিনি চেতনা সিনহা- নানা অসুবিধার মধ্যেও গ্রামের নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করতে যিনি নানা ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নিয়ে তাদের জীবনে এনেছেন এক সত্যিকারের পরিবর্তন।

article

সুধা ভার্গিস: যে নারী সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের কল্যাণে

সুধার জন্ম দক্ষিণ ভারতের কেরালা রাজ্যের কোট্টায়ামে। গত তিন-তিনটি দশক সুধা বিহারের মুশাহার নামক মহাদলিত সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্যে কাজ করেছেন এবং নিজের এই অক্লান্ত প্রচেষ্টার দ্বারা সেই সম্প্রদায়ের মানুষের- বিশেষ করে মহিলাদের জীবনে কিছুটা হলেও বদল আনতে সফল হয়েছেন।

article

প্রতিদিন জীবাণুর সমুদ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছেন! সমাধান কী?

সম্পূর্ণভাবে দেশীয় উদ্যোগে পরিণত হতে খুব বেশি সময় লাগেনি তাদের। ২০০২ সালে বসুন্ধরা টিস্যু হিসাবে স্বনামে আত্মপ্রকাশ করে তারা। তাদের উদ্যোগে সাদা টিস্যুর উৎপাদন শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালেই। আর আমরা এখন পকেটে রেখে ঘোরাফেরা করি যেটি নিয়ে, সেই ফেসিয়াল টিস্যুর শুরুটা সেই ২০০০ সালে। হ্যান্ড টাওয়েলের উৎপাদনও শুরু হয় একই বছরে। সেই থেকে গত ১৮ বছর ধরে ভালোবাসা, কোমলতা আর যত্ন নিয়ে জীবনের বহুমাত্রিক ব্যবহারের জন্য প্রায় সবরকম টিস্যুই বাজারজাত করেছে বসুন্ধরা টিস্যু।

article

End of Articles

No More Articles to Load