যুদ্ধজয়ে গর্ব এবং মৃত্যুর গ্লানি দুইই মিশে থাকে ওতপ্রোতভাবে, সেখানে ক্রীড়াক্ষেত্রে জয় সর্বতোভাবেই আনন্দের বার্তাবহ। তবে পার্থক্যটা শুধুই প্রতীকী ন্যারেটিভে, অগাধ সম্মানের অধিকারী দুই ভিন্ন পেশার মানুষই। আবার মজার ব্যাপার হল, যুদ্ধের কলাকৌশল থেকেই জন্ম হয়েছে জনপ্রিয় যত খেলার। সময় যত এগিয়েছে, তত যুদ্ধের কৌশল বদলেছে, বদল এসেছে অস্ত্রেও। পাল্লা দিয়ে উদ্ভূত হয়েছে আধুনিক খেলার। যেমন, একসময়ে তীরধনুকই ছিল যুদ্ধের অস্ত্র, সেখান থেকে জন্ম নিয়েছে তীরন্দাজি। পরে যখন বন্দুকের ব্যবহার শুরু হয়েছে, খেলার তালিকায় যুক্ত হয়েছে শ্যুটিং। প্রাচীন ভারতবর্ষের ক্রীড়া সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলতে গেলে অবধারিত ভাবে উঠে আসবে নানা জাতি ও তাদের সংস্কৃতির ইতিহাস। যে ইতিহাসে যুদ্ধবিগ্রহ তো বটেই, সাথে লোকাচারের বর্ণনাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।