পুরুষতন্ত্রকে একটি ব্যবস্থা হিসেবে অনুধাবন করা গুরুত্বপূর্ণ, কেননা তাহলে আমরা প্রত্যাখ্যান করতে পারি বায়োলজিক্যাল ডিটারমিনিজম বা জৈব নির্ধারণবাদকে (যার মূল কথা হলো এই যে, নারী ও পুরুষ প্রাকৃতিকভাবেই ভিন্ন তাদের জৈবিক বা দৈহিক কারণে, এবং সে কারণেই তাদেরকে সমাজে ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা প্রদান করা হয়)। পাশাপাশি পুরুষতন্ত্রকে ব্যবস্থা হিসেবে অনুধাবনের ফলে আমরা সেই ধারণাকেও প্রত্যাখ্যান করতে পারি, যা দাবি করে প্রতিটি পুরুষ ব্যক্তিবিশেষই সবসময় আধিপত্যশীল অবস্থায় থাকবে, এবং প্রত্যেক নারীই থাকবে অধীনস্থ পর্যায়ে।