কিছুদিন ধরে ঈশা খান বেশ ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন। পরাক্রমশালী মুঘল সাম্রাজ্যের নৌবাহিনীকে এভাবে ঘোল খাওয়ানোটা চাট্টিখানি কথা না। তিনি খবর পেয়েছেন খান জাহান পরাজিত হয়ে কোন রকমে নিজের প্রাণ নিয়ে তান্ডা পৌছেছেন।
তবে ঈশা খান নিশ্চিত মুঘল নৌবহরকে কয়েক মাসের মধ্যেই আবার ভাটি অঞ্চলে দেখা যাবে। শক্তিশালী মুঘল নৌবহরকে পরাজিত করতে হলে ঈশা খানের শক্তিশালী কারও সহযোগীতা দরকার। এই শক্তিশালী সহযোগী হিসেবে তিনি বেছে নিলেন ত্রিপুরার রাজাকে।