Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

আমেরিকান গৃহযুদ্ধের জন্য দায়ী করা হয় যে বইকে

দাসত্বের অভিশাপ আমাদের সময়কালের অনেক পূর্বেই ঘুচে গেলেও এই বইয়ের মাধ্যমেও তাদের প্রতি নির্যাতনের বিভিন্ন দিক আমাদের অন্তর্দৃষ্টি খুলে দেয়, যা আমাদের মনে দয়া-মায়ার সঞ্চার করে। যখন বইটি প্রকাশিত হয়েছিল, তখনকার সময়ে সে সমাজে বইটি পবিত্র বাইবেলের পরপরই দ্বিতীয় সর্বাধিক পঠিত বই হিসেবে বিবেচিত ছিল।

article

গথ: অৎসুইশির পুরস্কারজয়ী গা ছমছমে এক থ্রিলার

মেরিনো মাউন্টেনে গিয়ে খুঁজে বের করলো মিজুগুশি নানামির লাশ। কিন্তু পুলিশকে কিছুই জানালো না, কারণ অপরাধ দেখাতেই দুজনে মজা পায়, অপরাধীর অপরাধ ঠেকানো তাদের কাজ নয়। তবে ঘটনা মোড় নিলো অন্যদিকে, খুনির পরবর্তী টার্গেট হলো মেরিনো। এবার কি করবে তারা? 

article

লীন থেকে শান্তারাম: একজন দার্শনিক আসামীর জবানবন্দি

অস্ট্রেলিয়ার  ভিক্টোরিয়া অঙ্গরাজ্যের কোবার্গ শহরে অবস্থিত ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি প্রিজন ‘পেন্টরীজ’। লেখক একসময় ছিলেন হিরোইনে আসক্ত একজন ব্যাংক ডাকাত, তার ১৯ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়  আর তাকে রাখা হয় এই জেলখানায়। সেখান থেকে দিনে-দুপুরে দেয়াল টপকে পালিয়ে ভারতে আসেন লেখক।

article

ক্রাচে ভর করা একজন কর্নেলের অপূর্ণ জীবন

মুক্তিযুদ্ধে পা হারানোর পর ক্রাচে ভর দিয়ে চলেছেন একজন মানুষ, যিনি বাংলাদেশকে দেখতে চেয়েছিলেন সমাজতান্ত্রিক সোনার বাংলা হিসেবে। যিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন তার প্রাণের মাতৃভূমির সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের। কৈশোর থেকে নিজেকে সেভাবেই প্রস্তুত করেছেন ক্ষুদিরামের পথের এই অভিযাত্রী। তার পুরো পরিবার ছিল মুক্তিযুদ্ধের একটি মিনি সেক্টর, তিনি ছিলেন সেই সেক্টরের অকুতোভয় কমান্ডার।

article

শাহাদুজ্জামানের মামলার সাক্ষী ময়না পাখি

বিন্দুতে সিন্ধু ধারণের ক্ষমতা নিয়ে লেখক শাহাদুজ্জামান সাজিয়েছেন প্রতিটা গল্প। বস্তুতঃ এখানকার কিছু কিছু রচনাকে গল্প বলতে দ্বিধা হয়। প্রবন্ধ বলে মনে হয়। বেশিরভাগ গল্পেই সংলাপ একেবারে কম। অবশ্য লেখকের লেখার ধরনই এমন, সংলাপ বেশি হলে খাপে মিলতো না।

article

জীবনের উত্তম দর্শন ‘দ্য আলকেমিস্ট’

খোলা আকাশের নিচে শুয়ে আকাশের তারা কিংবা ভেড়ার পাল গোনার দিনগুলোতে ফিরে যাবে সে?  কিন্তু  আসলেই কি হবে শেষ এ? মিশরে যাবে? স্পেন এ যাবে সেই প্রথম ভালো লাগা মেয়েটির কাছে? নাকি ভালোবেসে ফেলা ফাতিমার কাছে, যে তার অপেক্ষায় আছে?

article

বাংলাদেশের লৌকিক গল্পের অনন্য সংকলন

ইতিমধ্যেই হারিয়ে গেছে শহরের রাজপথে গভীর রাতে পাহারা দেওয়া অর্ধেক মানুষের শরীর আর বাকি অর্ধেক ঘোড়ার শরীরবিশিষ্ট এক অদ্ভুত জন্তুর গল্প, হারিয়ে গেছে অমাবস্যার রাতে নুপুর পায়ে নেঁচে বেড়ানো মায়াবতীর গল্প, হারিয়ে গেছে কানওয়ালা কিংবা বসন্ত বুড়ির গল্পগুলোও। রাজীব চৌধুরী চেষ্টা করেছেন সেরকম কিছু গল্পই তুলে ধরতে। সেজন্য প্রথমেই সাধুবাদ জানিয়েছি লেখককে। 

article

একাত্তরের জোছনা ও জননীর গল্প

“ঢাকা শহরের সব মানুষ ঘর ছেড়ে বের হয়ে পড়েছে। যার যা ইচ্ছা করছে। চিৎকার, হৈ চৈ, লাফালাফি। মাঝে-মধ্যেই আকাশ কাঁপিয়ে সমবেত গর্জন ‘জয় বাংলা’। প্রতিটি বাড়িতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড়ছে। এই পতাকা সবাই এতদিন কোথায় লুকিয়ে রেখেছিল কে জানে?”

article

গেম অফ থ্রোনস: বইয়ের কাহিনী বনাম সিরিজের কাহিনী

যখন ভালোবাসার প্রশ্ন আসে, তখন নিজের নৈতিকতা, সম্মান কোনো কিছুর মূল্য থাকে না। রাজনীতির মধ্যে এসবের কোনো জায়গা নেই। আবেগ আর যুক্তি কখনো রাজনীতিতে একসাথে ব্যবহার করা যায় না।

article

মিলির হাতে স্টেনগান: মুক্তিযুদ্ধোত্তর স্বপ্নভঙ্গের কালের কড়চা

মিলির হাতে স্টেনগান গল্পে আব্বাস পাগলা একজন প্রথাবিরোধী মানুষ। কারণ সে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের সমূহ বিপদগুলোকে প্রকাশ্যে চিহ্নিত করে বেড়াচ্ছে। তার এই প্রতিবাদটুকু গল্পে মেটাফোরিক। আর মিলি প্রতিবাদের ঝাণ্ডা বয়ে বেড়ানো এক আশার স্ফুলিঙ্গ।

article

নরওয়েজিয়ান উড: মৃত্যু-শীতল এক আখ্যান

মুরাকামি ষাটের দশকের টোকিওকে খুব যত্ন করে তার গল্পে চিত্রায়িত করেছেন। এই উপন্যাসের আত্মজৈবনিক প্রকৃতির কারণে সবকিছুরই বর্ণনা সত্যিকারের একটা অনুভূতি সৃষ্টি করে। উপন্যাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী টোকিওকে দেখা যায়, যা জাপানের চিরাচরিত সংস্কৃতিকে পেছনে ফেলে খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছিল।

article

রাফিউজ্জামান সিফাতের ‘মনোপাখি’: বাস্তবতার মোড়কে গাঁথা পরাবাস্তব এক জগত

চোখ বন্ধ হয়ে আসে রুপুর। সে অনুভব করে রাধিকার গায়ের মিষ্টি সুবাস তার আরও কাছে এগিয়ে আসছে। রুপু হয়তো নিজেকে ছেড়েই দিতো কিন্তু তখনই তার চোখে ভেসে উঠে জমিদার বাড়ির দোতলার বদ্ধ ঘরের সেই মুহুর্তগুলোর স্মৃতি। সজোরে ধাক্কা দিয়ে রাধিকাকে রুপু ফেলে দেয়। মাটিতে ছিটকে পড়ে রাধিকা। গাছের গুঁড়ির সাথে বাড়ি লেগে তার কপালের ডান পাশ কেটে রক্ত বেরোতে থাকে। রাধিকা রুপুর দিকে তাকায়। সেই চোখে কোন অভিযোগ ছিল না, ছিল কেবল একরাশ বিমূঢ়তা।

article

End of Articles

No More Articles to Load