Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

উত্তরখন্ডের পথে পথে: মায়াবী শহর মাসৌরি

“ভূতের কথা আমি বলছিও না। প্রতি বছর রাতের বেলা পাহাড়ি জানোয়ার আর বাঘ এসে মানুষ মেরে ফেলে এখানে। আমার বলার দরকার বললাম, বাকি আপনাদেরর বিবেচনা।” এই বলে আমাদের একটা অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলে দিয়ে তিনি হন হন করে চলে গেলেন।

article

কেন আইসল্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ?

লেখাটা পড়তে পড়তে প্রায় শেষ পর্যন্ত চলে এসেছেন; এবার তাহলে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করি? আজকে কোনো মশার কামড় খেয়েছেন? বা এই সপ্তাহে? আমার বিশ্বাস কোনো কোনো পাঠক অনেকটা চেঁচিয়েই উঠবে এত স্পষ্ট বিষয়টি জিজ্ঞাসা করার জন্য।

article

ছুঁয়ে এলাম গ্রেট ওয়াল অব চায়না: পৃথিবীর সপ্তমাশ্চর্যের একটি

চীনে একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে, ‘যে চীনের মহাপ্রাচীর অর্থ্যাত গ্রেট ওয়াল ছুঁয়ে দেখে নি সে পুরুষ নয়।’ আর তাই চীনে যখন গিয়েছিই তখন তো নিজের পুরুষত্বের প্রমাণ দেয়ার জন্যে হলেও গ্রেট ওয়ালে উঠতেই হবে।

মানুষের তৈরি বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্থাপনা হচ্ছে চীনের এই মহাপ্রাচীর। গ্রেট ওয়াল অব চায়না বিশ্ব ঐতিহ্যের একটি অংশ হওয়ার পাশাপাশি এটিকে চীনের জাতীয় প্রতীক হিসাবেও বলা হয়। আর তাই এ মহাপ্রাচীরটিকে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি হিসেবে গননা করা হয়। চীনা ভাষায় গ্রেট ওয়াল কে বলা হয় ছাংছং। এই ছাংছং- এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে দীর্ঘ দেয়াল।

চীনের এই মহাপ্রাচীরকে কল্পনা করা হয় এক বিশাল ড্রাগনের সঙ্গে। পূর্বে শাংহাইকুয়ান থেকে পশ্চিমে টপলেক পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। শুরুর দিকে মহাপ্রাচীরকে দেওয়া হয়েছে ড্রাগনের মাথার আকৃতি আর শেষের দিকে লেজের আকৃতি।শুধু পাহাড়ের উপর দিয়েই নয়, এই প্রাচীর গিয়েছে মঙ্গোলিয়ার যাযাবর স্তেপ, মরুভূমি আর নদীর উপর দিয়েও। নদীর উপর দিয়ে সেতুর মতো গিয়েছে এই প্রাচীর। আর মহাপ্রাচীরের ড্রাগনের লেজ গিয়ে নেমেছে সমুদ্রের পানিতে।

article

অ্যাঙ্কর ওয়াট: হিন্দু মন্দির থেকে বৌদ্ধ মন্দির

“এটি একটি অসাধারণ স্থাপনা”, ১৫৮৯ সালে পর্তুগিজ সন্ন্যাসী অ্যান্তনিও দ্য ম্যাডেলেনা তৎকালীন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ডিওগো ডো কুটোর কাছে এভাবেই কম্বোডিয়ার ‘অ্যাঙ্কর ওয়াট’ -এর বর্ণনা দেন।

article

৩৬০ আউলিয়ার দেশে ঘোরাঘুরি (শেষ পর্ব)

পাহাড়ের গা বেয়ে নামছে ঝর্না। একটা নয় বরং একটার পর একটা। যারা আগে ঝর্না দেখেননি তারা অবশ্যই এ দৃশ্য দেখে রোমাঞ্চিত হবেন। সম্পূর্ণ সবুজে ঘেরা পাহাড়ের গা বেয়ে সাদা পানির অথৈ ধারা নামছে। দেখে মনে হবে যেন বাংলাদেশ নয় নিউজিল্যান্ডে আছেন আপনি। তবে এ দৃশ্য যে সব সময় দেখা যাবে তা নয়। ঝর্না দেখতে হলে আসতে হবে বর্ষাকালে। দেশে, শুধুমাত্র এখানেই মেগালিথিক মনুমেন্ট রযেছে। মুহূর্তের জন্য আপনার মনে হতে পারে কোনো খালে নয় বরং সুইমিংপুলে আছেন। এখানকার সবুজাভ নীল স্বচ্ছ পানি আপনাকে মুগ্ধ করবে।

article

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান: হৃদয়গ্রাহী এক বাহারি রুপের শালবন

ভাওয়াল বনে একসময় ছিল বাঘ, চিতা, কালোচিতা, হাতি, মেছোবাঘ, ময়ূরসহ নানা বন্যপ্রাণীর অবাধ বিচরণ।কালের বিবর্তনে এখন এ প্রাণীগুলোর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে।

article

৩৬০ আউলিয়ার দেশে ভ্রমণের বাকি ইতিবৃত্ত

আগের পর্বের পর …
সিলেটে গিয়ে চা বাগান দেখবেন না তা কি হয়? হয়তো ভাবছেন চা বাগান দেখতে তো শ্রীমঙ্গল যেতে হবে। একটু বোধহয় ভুল হচ্ছে, শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চা চাষ হলেও দেশের সবচেয়ে পুরোনো ও প্রথম বাণিজ্যিক চা বাগানটি কিন্তু সিলেটে। হযরত শাহ পরাণ (র:) এর মাজার অবস্থিত খাদিম নগরে। রাতারগুল সম্পর্কে নতুন করে তেমন বলার কিছু নেই। বর্ষা আর শীতে এখানের রূপ থাকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।বিছানাকন্দির পথে দূর থেকে যে মেঘগুলো দেখা যাবে, কাছে গেলে সেগুলো হয়ে যাবে পাহাড়। আপনি মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখবেন ধুয়োগুলো এখানে কেমন মেঘের মত দেখায় আর মেঘগুলো তুষারের মত! পান্থুমাই গ্রামটি দেখার মত তবে পর্যটকরা যায় মূলত ঝর্না দেখতে। ঝর্নাটি মেঘালয়ে পাহাড় থেকে লেকে পতিত হয়।

article

ইডারওবারস্টাইন: শত বছরের হীরকের সংগ্রহশালা

জার্মানির ইডারওবারস্টাইন শহর। আপাত অখ্যাত, কিন্তু সুন্দর সাজানো শহর। পর্যটকদের কাছে এই শহরের দারুণ খ্যাতি হিরের শহর হিসেবে। সারা বিশ্বে শহরটি রত্ন পাথর কেন্দ্র বা জেম স্টোন সেন্টার হিসেবে পরিচিত।

article

অদ্ভুত কিছু পাখির কথা

পূর্ব আফ্রিকার বোরান জাতের লোকেরা হানিগাইডের সাহায্যে মধু সংগ্রহ করেন। মধু নেওয়া হয়ে গেলে তারা চাকের একটা বড় অংশ পাখিটির জন্য বাইরে বের করে রাখেন। লোকজ বিশ্বাস, কেও যদি হানি গাইডকে তার যথাযথ প্রাপ্য বুঝিয়ে না দেয়, তাহলে হানিগাইড পরবর্তীতে তাদেরকে সিংহ, বিষাক্ত সাপ কিংবা খ্যাপা হাতির সামনে ভুলিয়ে নিয়ে যাবে। উপকারী এই পাখিটি অবশ্য মধু সংগ্রহের জন্য বেবুন বা অনুরুপ মধুলোভী প্রাণীর সাহায্যও নিয়ে থাকে।

article

End of Articles

No More Articles to Load