বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে অন্যতম আলোচিত দেশ হলো উত্তর কোরিয়া এবং আলোচিত ব্যক্তিত্ব দেশটির নেতা কিম জং উন। তিনি কেন এটা করছেন, কেন ওটা করলেন না, তিনি অমনটা করলে কী হতে পারে, তার সিদ্ধান্তগুলো বিশ্বশান্তির পক্ষে হুমকিস্বরুপ কিনা- এমন সব আলোচনাতে প্রায় সময়ই মুখরিত থাকে বিশ্বের গণমাধ্যমগুলো।
তবে আমরা আজ আর সেই আলোচনায় যাচ্ছি না। কিম জং উনের উত্থানপর্ব নিয়ে বিস্তারিত একটি লেখা আছে রোর বাংলায়। আগ্রহীরা এ সম্পর্কে জানতে পড়তে পারেন এ লেখাটি- ‘কিম জং উন: উত্তর কোরিয়ার সুপ্রিম লিডারের উত্থান কাহিনী’। আজকের লেখায় আমরা তুলে ধরবো কোরীয় এই সুপ্রিম লিডারের জীবনের নানা দিক, তবে সেগুলো কথায় নয়, ছবির মাধ্যমে; সেই সাথে ক্যাপশনে ছবিগুলো সম্পর্কে বর্ণনা তো থাকছেই।
সবসময় তো এই মানুষটি সম্পর্কে বর্ণনাই পড়ে গেলেন। আজকের ফটোব্লগের মাধ্যমে নাহয় মানুষটিকে বিভিন্নভাবে একটু দেখেই নিলেন! ফটোব্লগে ব্যবহৃত ছবিগুলো নেয়া হয়েছে সিবিএস নিউজ, দ্য গার্ডিয়ান, news.com.au, ফক্স নিউজ এবং দ্য টেলিগ্রাফ থেকে।
১) এ ছবিতে কিম জং উনকে দেখা যাচ্ছে পিয়ংইয়ংয়ের একটি মাশরুম খামার পরিদর্শন করতে।
প্রকাশকাল: ১৬ জুলাই, ২০১৩
২) পারমাণবিক অস্ত্র বিষয়ে বিশেষজ্ঞ একদল বিজ্ঞানী ও টেকনিশিয়ানের সাথে কথাবার্তা বলছেন কিম। সরকারি সংবাদ মাধ্যমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, সামনে থাকা গোল বস্তুটি তাদের নিউক্লিয়ার ওয়্যারহেডের একটি ক্ষুদ্র প্রতিকৃতি। বিশেষজ্ঞদের মতে, সাদা বস্তুটি ওয়্যারহেডের অংশবিশেষের মডেল।
প্রকাশকাল: ৯ মার্চ, ২০১৬
৩) একটি লং রেঞ্জ রকেটের উড্ডয়নের সময় উচ্ছ্বসিত কিম। ছবিটি প্রকাশ করেছিল কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি।
প্রকাশকাল: ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
৪) নতুন সার্ভিস বোট মুজিগী পরিদর্শন করছেন কিম।
প্রকাশকাল: ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
৫) দূরের আকাশে উড়ে চলা একটি লং রেঞ্জ রকেটের গমনপথের দিকে একমনে চেয়ে আছেন কিম। কী ভাবছিলেন তিনি তখন?
প্রকাশকাল: ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
৬) KPA Exemplary Servicemen এর ২য় মিটিংয়ের সময় একটি ছবির জন্য বসে আছেন কিম। পেছনে অংশ নেয়া আবেগাক্রান্ত নারীদের কাঁদতে দেখা যাচ্ছে! কিন্তু কেন?
প্রকাশকাল: ৯ ডিসেম্বর, ২০১৪
৭) সামরিক বাহিনীর ড্রিল পর্যবেক্ষণের সময় অট্টহাসিতে ফেটে পড়েছেন কিম জং উন।
প্রকাশকাল: ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
৮) কোরিয়ান পিপল’স আর্মি (কেপিএ) এর এই ফ্যাক্টরিতে খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত করা হয়। সেখানেই গবেষকদের কোনো বিষয়ে উপদেশ দিচ্ছেন উত্তর কোরীয় সুপ্রিম লিডার।
প্রকাশকাল: ১৫ নভেম্বর, ২০১৪
৯) ২০১৫ সালের ১৮ এপ্রিল পায়েক্তু পর্বতের শিখরে কেপিএ এর পাইলটদের অভিবাদন জানাচ্ছেন কিম।
প্রকাশকাল: ১৯ এপ্রিল, ২০১৫
১০) দুজন নারী পাইলটকে ফ্লাইট ড্রিলের সময় প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়ার এক ফাঁকে এভাবেই ক্যামেরাবন্দী হন কিম।
প্রকাশকাল: ২৮ নভেম্বর, ২০১৪
১১) এনবিএ তারকা ডেনিস রডম্যানের সাথে দাঁড়িয়ে কিম। পিয়ংইয়ংয়ে এক প্রদর্শনী বাস্কেটবল ম্যাচে কিমের উদ্দেশ্যে ‘হ্যাপি বার্থডে’ গানটিও গেয়েছিলেন রডম্যান।
প্রকাশকাল: জানুয়ারি, ২০১৪
১২) একটি ট্যাকটিক্যাল রকেটের টেস্ট ফায়ারের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়ার সময় এভাবেই ফটোগ্রাফারের ফটোগ্রাফে বন্দী হন কিম।
প্রকাশকাল: ১৫ আগস্ট, ২০১৪
১৩) কেপিএ এর ১৬৭ তম ন্যাভাল ইউনিট পরিদর্শনকালে একটি সাবমেরিনের পেরিস্কোপে চোখ লাগিয়ে সতর্ক নজরে সবকিছু দেখছেন কিম!
প্রকাশকাল: ১৬ জুন, ২০১৪
১৪) কেপিএ এর ৮১০ নং ইউনিটের অধীনে থাকা ১১১৬ নং খামারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দানে ব্যস্ত কিম।
প্রকাশকাল: ১৩ আগস্ট, ২০১৫
১৫) একটু আগেই উল্লেখ করা ১৬৭ তম ন্যাভাল ইউনিটের একটি সাবমেরিনের কনিং টাওয়ারে দাঁড়িয়ে উত্তর কোরিয়ার সুপ্রিম লিডার।
প্রকাশকাল: ১৬ জুন, ২০১৪
১৬) এ ছবিটি তোলা কোরীয় উপদ্বীপের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত একটি ফরোয়ার্ড পোস্টে। সেদিন বাইনোকুলার চোখে লাগিয়ে Hwa Islet Defense Detachment পর্যবেক্ষণ করছিলেন কিম।
প্রকাশকাল: ১ জুলাই, ২০১৪
১৭) জেনারেল স্যাটেলাইট কন্ট্রোল এন্ড কমান্ড সেন্টারে বসে ধূমপান করে যাচ্ছিলেন কিম আর একনিষ্ঠ মনে তাকিয়ে ছিলেন সামনে থাকা স্ক্রিনের দিকে। সেদিন তিনি আসলে কোয়াংমিয়ংসং-৩ স্যাটেলাইটের ২য় সংস্করণ বহনকারী উন্হা-৩ (মিল্কি ওয়ে ৩) রকেটটির যাত্রাপথের গ্রাফিক্যাল রুপের দিকে তাকিয়ে ছিলেন।
প্রকাশকাল: ১২ ডিসেম্বর, ২০১২
১৮) কিম জং সুক পিয়ংইয়ং টেক্সটাইল মিলে শ্রমিকদের থাকার জন্য নির্মিত হোস্টেলের সুযোগ-সুবিধা পরিদর্শন করছেন কিম।
প্রকাশকাল: ৩০ এপ্রিল, ২০১৪
১৯) চঞ্জি লুব্রিকেন্ট ফ্যাক্টরিতে প্রোডাক্ট দেখে যেন হাসি আর বাধ মানে না কিম জং উনের!
প্রকাশকাল: ৬ আগস্ট, ২০১৪
২০) ওনসান জুতার কারখানা পরিদর্শনকালে কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে কী যেন উপদেশ দিচ্ছিলেন উত্তর কোরিয়ার এ নেতা।
প্রকাশকাল: ২৬ জুলাই, ২০১৪
২১) ২০১৩ সালের ২রা জুন ও-সুং পর্বতে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা পরিবেষ্টিত অবস্থায় কিমকে দেখা যাচ্ছে কেপিএ এর ৫০৭ তম ইউনিটের কার্যাবলী তদারকি করতে।
প্রকাশকাল: ৩ জুন, ২০১৩
২২) চান্দ্র নতুন বর্ষের ছুটির দিন ম্যাঙ্গিয়ংদাই রেভ্যলুশনারি স্কুল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন কিম। সেখানেই বাস্কেটবল কোর্ট সম্পর্কে কিছু হয়তো বলছিলেন তিনি।
প্রকাশকাল: ২৫ জানুয়ারি, ২০১২
২৩) চ্যাংসং ফুডস্টাফ ফ্যাক্টরিতে অ্যালকোহলের বোতল নেড়েচেড়ে দেখছেন কিম।
প্রকাশকাল: ১৪ জুন, ২০১৩
২৪) বিজ্ঞানীদের জন্য বানানো একটি এপার্টমেন্টে তাদের থাকার খাটটাই যেন একটু চেপে দেখে নিচ্ছেন কিম।
প্রকাশকাল: ৭ আগস্ট, ২০১৩
২৫) কেপিএ এর ৩৫৪ নং খাবারের ফ্যাক্টরি পরিদর্শনকালে বিস্কুট নেড়েচেড়েই যেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কিছু বলছিলেন তিনি।
প্রকাশকাল: ১৭ নভেম্বর, ২০১৩
২৬) কেপিএ এর ডিজাইনিং ইন্সটিটিউটে এক সৈন্যের করা ডিজাইন নিবিষ্ট মনে দেখছেন কিম। চেহারায় কি দুশ্চিন্তা, নাকি তাচ্ছিল্যের ছাপ?
প্রকাশকাল: ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৩
২৭) কোরিয়ান পিপল’স আর্মির ১৫০১ তম ইউনিটের বানানো নানাবিধ আধুনিক যুদ্ধ ও প্রযুক্তিগত যন্ত্রপাতি পরীক্ষানিরীক্ষা করে দেখছিলেন কিম।
প্রকাশকাল: ২৪ মার্চ, ২০১৩
২৮) কেপিএ এর ৬২১ নং নির্মানাধীন ব্রিডিং স্টেশন পরিদর্শনে।
প্রকাশকাল: ২১ মে, ২০১৩
২৯) রাতের বেলায় নৌবাহিনীর জাহাজগুলোর গোলা নিক্ষেপের প্রদর্শনী দেখে আনন্দে মন ভরে উঠেছে কিম জং উনের!
প্রকাশকাল: ১৬ জুন, ২০১৫
৩০) কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) এ ছবিটির ব্যাপারে জানিয়েছিল যে, সেদিন কিম একটি স্ট্রাটেজিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ব্যালিস্টিক মিসাইলের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপ পর্যবেক্ষণ করছিলেন।
প্রকাশকাল: ৯ মে, ২০১৫
৩১) কিম জং উনের শৈশবের এ ছবিগুলো দেখে কিন্তু যে কেউই তাকে ‘কিউট’ বলতে বাধ্য!
৩২) ক্যাংওন প্রদেশে সংডাউন ইন্টারন্যাশনাল চিন্ড্রেন্স ক্যাম্পে একটি অ্যাকুরিয়াম ঘুরে দেখছেন কিম।
৩৩) প্রিয় নেতাকে কাছে পেয়ে তার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারেনি কেপিএ এর বিভিন্ন ইউনিটের সেনা সদস্যরা।
৩৪) ওদিকে রিয়ুগইয়ং ডেন্টাল হসপিটাল পরিদর্শনের সময়ও অভিনন্দন প্রাপ্তির ঘাটতি হলো না।
৩৫) কেপিএ এর ৫৪৯ নং ইউনিটের অধীনে একটি শূকরের খামার পরিদর্শনকালে এভাবেই ক্যামেরায় ধরা পড়লেন কিম।
৩৬) মাসিক পাস স্কি রিসোর্টে সময়টা যে এ নেতার মন্দ কাটে নি তা তো ছবিতেই স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।
৩৭) তাইসংসান জেনারেল হাসপাতালে একটি বেবি হোম ও এতিমখানা পরিদর্শনকালে এভাবেই শিশুদের সাথে আনন্দে মেতে উঠেছিলেন কিম।
প্রকাশকাল: ২০১৪
৩৮) কোয়াইল প্রদেশে একটি ফলের বাগান পরিদর্শনকালে হাসতে হাসতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছিলেন কিম। ১১১৬ নং ফার্মে আপেল হাতে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি।
প্রকাশকাল: সেপ্টেম্বর, ২০১৭
৩৯) স্ত্রী রি-সল জু’র সাথে একটি কসমেটিক্স কারখানা পরিদর্শন করছেন কিম।
প্রকাশকাল: অক্টোবর, ২০১৭
৪০) ট্রাক্টর চালক কিম! উত্তর কোরিয়ার একটি ট্রাক্টর ফ্যাক্টরি পরিদর্শনকালে এ ছবিটি তোলা।
প্রকাশকাল: নভেম্বর, ২০১৭
৪১) টনের পর টন আলুর সামনে দাঁড়িয়ে, এক আলু-ময়দার ফ্যাক্টরিতে।
প্রকাশকাল: সেপ্টেম্বর, ২০১৭
৪২) ‘বিদ্রোহের মহিমান্বিত পর্বত’ হিসেবে পরিচিত পায়েক্তু পর্বতে কিম জং উন।
প্রকাশকাল: ডিসেম্বর, ২০১৭
৪৩) একজন ‘জনপ্রিয় ট্রাক ড্রাইভার’! অবশ্য তাকে ‘হুমকি’ ভাবা মানুষের সংখ্যাও কম না।
৪৪) সবজিগুলো তো তাজাই মনে হচ্ছে!
৪৫) কেপিএ এর যুবদলের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্রিয় কর্মীদের সাথে এক সম্মেলনে তাদের অভিবাদনের জবাব দিচ্ছেন কিম।
৪৬) পিয়ংইয়ংয়ে কুমুসান প্যালেস অফ দ্য সানের সামনে তোলা হয়েছে এ ছবিটি।
৪৭) কোরিয়ান চিল্ড্রেন্স ইউনিয়নের ৭০ তম বর্ষপূর্তিতে ‘আমরাই বিশ্বের সবচেয়ে সুখী’ শিরোনামের এক শো-তে স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সাথে কিম জং উন।
৪৮) কেপিএ এর এয়ার এবং এন্টি-এয়ার ফোর্সের একটি ফ্লাইট ড্রিলে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিচ্ছেন কিম। সেটা ভালো করে বুঝতে একেবারে চোখ বড় বড় করেই শুনছেন পাশে থাকা বিমান বাহিনীর সদস্যরা।
৪৯) ২০১৫ সালের ইএএফএফ ইস্ট এশিয়ান কাপ জয়ের পর উত্তর কোরিয়ার নারী ফুটবল দলকে অভিনন্দন জানাতে পিয়ংইয়ং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে ছুটে গিয়েছিলেন কিম।
৫০) চলছে মাছের খামার পরিদর্শন।
৫১) কেপিএ এর ৫৩৪ নং ইউনিটের একটি অশ্বারোহী দলের ট্রেনিং দেখতে গিয়ে নিজেই ঘোড়ায় চড়ে বসেছেন।
৫২) প্যাঁচানো প্যাঁচানো এগুলো কী? খেতে মজা হবে তো?
৫৩) কিম কি গিটারও বাজাতে জানেন?
৫৪) চলছে ব্রেড ও কনফেকশনারি ওয়ার্কশপ পরিদর্শন।
৫৫) পিয়ংইয়ংয়ের এক চিড়িয়াখানা পরিদর্শন করছেন কিম।
৫৬) কেপিএ এর ১২২ নং গাছের নার্সারিতে চলছে চারাগাছ পর্যবেক্ষণ।
৫৭) সিনহাং মেশিন প্ল্যান্টে কী শুনে যে তিনি এত হাসছিলেন তা তিনিই ভালো জানেন!
৫৮) সামরিক বাহিনীর হর্তাকর্তাদেরও লাঠি হাতে নির্দেশনা দেন তিনি! অবশ্য সেই লাঠিটি কেবল ম্যাপ বা অন্যান্য জায়গা নির্দেশ করতেই ব্যবহৃত হয়।
৫৯) আরেকটি মাছের খামার পরিদর্শনে গিয়েও হাস্যোজ্জ্বল কিম।
৬০) উপরে তাকিয়ে একনিষ্ঠভাবে দেখছেন আরেকটি লং রেঞ্জ রকেটকে উড়ে যেতে।
৬১) স্বামী-স্ত্রী মিলে একটি অনুষ্ঠানে শুনছেন মোরানবং ব্যান্ডের গান।
৬২) খোড়ো মাটি, লাগাও গাছ! বনায়নে দেশের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতেই এমনটা করেছিলেন এ নেতা।
৬৩) পায়েখাক-ডং অঞ্চলে নতুন তৈরি হওয়া একটি গ্রাম পরিদর্শনে যাবার পর অজস্র জনতার অভিবাদনের জবাবে হাত নাড়ছেন কিম।
৬৪) টমেটোগুলো কি ভালো? কেজি কত করে?
৬৫) মাছ, মাছ আর মাছ!
৬৬) ফ্লাইট সিমুলেটরে একজন বৈমানিকের ট্রেনিং দেখছিলেন কিম।
৬৭) ফুটবল নিয়েও যে তিনি নিয়মিত খবরাখবর রাখেন এরই প্রমাণ এ ছবিটি। একটি জুতা তৈরির কারখানায় ফুটবল বুটের সোলের স্টাড নিয়ে দরকারি নির্দেশনা দিচ্ছেন কিম।
৬৮) পিয়ংইয়ং হোসিয়ারি ফ্যাক্টরিতে সেদিনের পরিদর্শনে ম্যানেজমেন্ট ও অপারেশন কীভাবে আরো উন্নত করা যায় সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপদেশই দিয়েছিলেন কিম।
৬৯) পিয়ংইয়ংয়ে ইয়নফুং রেস্ট হোমে বিজ্ঞানীদের জন্য বানানো এপার্টমেন্টগুলো কেমন হতে পারে তা নিয়েই কথা বলছিলেন কিম।
৭০) একটি মাশরুম ফ্যাক্টরি পরিদর্শনকালে।
৭১) সস্ত্রীক কিম, ২০১২ সালে জীবনসঙ্গিনীকে বিশ্বের কাছে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
৭২) আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে!
৭৩) কেপিএ এর ৩২৩ নং ইউনিট পর্যবেক্ষণকালে এভাবেই ক্যামেরায় ধরা পড়েন উত্তর কোরীয় সুপ্রিম লিডার।
৭৪) প্রিয় নেতাকে এতটা কাছে এভাবে পেয়ে আনন্দে চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি কোরিয়ান চিল্ড্রেন্স ইউনিয়নের এ শিশুরা।
৭৫) চলছে নতুন এক হাসপাতাল পরিদর্শন।
৭৬) একটি ওয়াচ পোস্ট থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার দিকে তর্জনী নির্দেশ করে কী বলছিলেন কিম?
৭৭) কেপিএ এর একটি লং রেঞ্জ আর্টিলারি ওয়েপন পরিদর্শন।
ফিচার ইমেজ: Réseau International