Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

হাকান ফিদান: তুর্কি ইন্টেলিজেন্স চিফ থেকে তুরস্কের নতুন কিংমেকার?

ডক্টর হাকান ফিদান ২০১০ সাল থেকে তুর্কি গোয়েন্দা সংস্থা ‘এমআইটি’র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

article

লিউ কুয়ান: বৌদ্ধমূর্তিতে ভেতরে খুঁজে পাওয়া হাজার বছরের পুরাতন মমি

ঘটনাক্রমে চীনের ফুজিয়ান রাজ্য থেকে ১৯৯৫ সালে এমনই একটি বৌদ্ধমূর্তি চুরি যায়। হংকং থেকে ডাচ এক সংগ্রাহক একই বছর দুর্লভ ঠিক এমনই একটি বৌদ্ধমূর্তি সংগ্রহ করেন এবং দীর্ঘদিন যাবত তার কাছেই ছিলো। হাঙ্গেরির একটি প্রদর্শনীতে মূর্তিটিকে নিয়ে আসার পর এটি নিয়ে গবেষণা শুরু হয়। এর ধরন, পোশাকে খোদাই করা নকশা দেখে অনেক গবেষক ধারণা করেন এটি শুধুই মূর্তি নয়। এর ভেতরে থাকতে পারে কোনো সাধকের মমি। দীর্ঘদিন পরে এই মূর্তি নিয়ে নতুন করে গবেষণা শুরু হয় নেদারল্যান্ডে। এক পর্যায়ে সিটি স্ক্যান করে দেখা যায়, এটি শুধু একটি সাধারণ ধাতব মূর্তি নয়, দুর্লভ বোধিসত্ত্ব মূর্তি যার ভেতরে আসলেই মমির অস্তিত্ব আছে।

article

নাইন্টিজ ক্রিকেট: ক্যারিবিয়ান ক্রিকেট-রাজত্বে অস্ট্রেলিয়ান অভিঘাত

নব্বই দশক ঘোরগ্রস্থ প্রহর যেন! ধুন্ধুমার ক্রিকেট, ঝাঁজালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা, সঙ্গে ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রতিযোগিতা— ক্রিকেটের সুবর্ণ সময় যেন বয়ে চলে।
এই বয়ে চলা সময়ের ভেতর দিয়ে অবসান হয় একটি প্রবল প্রতাপশালী রাজ-শাসন। পতন হয় ক্রিকেট সাম্রাজ্যের সবচেয়ে শক্তিশালী সম্রাটের। একইসঙ্গে উত্থান হয় নতুন এক শাসন ও অধিপতির। ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বর্ণযুগে যতিচিহ্ন বসিয়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার গৌরবময় সোনালী যাত্রার সূচনা হয় এই সময়ে।

article

অ্যারেসিবো মানমন্দির: মহাজাগতিক এক স্বপ্নের পরিসমাপ্তি

এই গল্প এমন এক মানমন্দিরের, যার বার্তা বুকে নিয়ে বেতার তরঙ্গ ছুটে যাচ্ছে পৃথিবী থেকে ২৫ হাজার আলোকবর্ষ দূরের নক্ষত্রপুঞ্জ ক্লাস্টার মেসিয়ার ১৩-এর উদ্দেশ্যে।

article

সিস্টিন চ্যাপেল অফ দ্য এনসিয়েন্ট: আমাজনের গহীনে আবিষ্কৃত প্রাগৈতিহাসিক শিলাচিত্র

একদল পুরাতত্ত্ববিদ আমাজনের গহীনে এক রোমাঞ্চকর অভিযানে নেমেছিলেন। সেই অভিযানে তারা আবিষ্কার করলো এক নতুন প্রাগৈতিহাসিক চিত্রকর্ম। পাঠকরা জেনে অবাক হবেন, সেই চিত্রকর্ম ছিল সুদীর্ঘ ৮ মাইল পাথরের দেওয়ালজুড়ে। এই বিশাল ক্যানভাসে প্রকৃতি আর মানুষের নানা অবয়ব আর মুহূর্তের গল্পগুলো সুনিপুণ ছন্দে চিত্রায়িত হয়েছে, যার রসবোধে মুগ্ধ হয়ে এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রাচীনযুগের সিস্টিন চ্যাপেল’।

article

হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে আমেরিকার বর্বরতার সত্য উদঘাটন করেছিলেন যিনি

‘হিরোশিমা’ প্রতিবেদনটি আক্ষরিক অর্থেই নন ফিকশন, তবুও ফিকশনের ধাঁচে লেখা। সুনির্দিষ্ট কিছু চরিত্র, তাদের যন্ত্রণা, সংলাপ, রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনা; ফিকশনের প্রায় সব উপাদান বর্ণনামূলক সাংবাদিকতায় কতটা প্রভাব বিস্তারকারী হতে পারে, তার বাস্তবধর্মী উদাহরণ হলো ‘হিরোশিমা’।

article

স্বামীর নাম গ্রহণে নারীরা এখনও কেন আগ্রহী?

দু’টো ঘটনাই বাস্তব কেবল গোপনীয়তার স্বার্থে স্থান, কাল, পাত্র সামান্য বদলে দেওয়া হয়েছে। লক্ষ করে দেখুন পাঠক, উভয় ঘটনাতেই পাত্র পাত্রীরা আধুনিক যুগের নাগরিক। নারীবাদ যখন নতুন করে আরেকবার তার প্রতিবাদের ভাষা নিয়ে অত্যন্ত সরব, নারীরা যখন স্বীয় অধিকার রক্ষায় যথেষ্ট সচেষ্ট তখনও নারীরা স্বেচ্ছায় তাদের স্বামীদের নাম গ্রহণ করতে আগ্রহী। বলা বাহুল্য যে স্বামীর নাম গ্রহণ আক্ষরিক অর্থেই কুৎসিত পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার একটি উপাদান।

article

পৃথিবীর বরফ গলা ঠেকাতে কাচ প্রযুক্তির নতুন কৌশল: সম্ভাবনা ও সমস্যা

সবচেয়ে ভয়ের বিষয় হচ্ছে, সামুদ্রিক উষ্ণায়ন কমানোর লক্ষ্যে এখন পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কোনো কাজই হয়নি। ভবিষ্যতে বিশ্ব জলবায়ু কোন বিভীষিকার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এবং তা থেকে আমরা রক্ষা পাব কি না, তা সময়ই বলে দেবে।

article

ভারতীয় শাড়ি: ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ধারক ও বাহক

‘শাড়িস অভ ইন্ডিয়া: ট্র্যাডিশন অ্যান্ড বিয়োন্ড’ বইয়ের লেখক কাপুর চিশতীর গবেষণামতে, ভারতবর্ষে শাড়ি পরার শতাধিক উপায় আছে। অঞ্চল, কাপড়ের ধরন, বুনন শৈলী, শাড়ির দৈর্ঘ্য ইত্যাদির উপর নির্ভর করে নারীরা এই ভিন্ন ভিন্ন উপায় অবলম্বন করে শাড়ি পরেন। তিনি শাড়ি পরার এসব উপায়ের উপর একটি সিরিজ নির্মাণ করেছেন। 

article

জাপানিদের একলা চলো নীতি

একসময় যে জাতির কাছে একাকীত্ব এতটা নেতিবাচক হিসেবে আবির্ভূত হতো তারাই কিনা এখন ‘গো সোলো’ স্লোগানে বিশ্বাসী! একাকীত্বের কালিমা মোচনে কাউকে আর শৌচাগার পর্যন্ত তো যেতে হয়ই না বরং জীবনের সর্বক্ষেত্রে সকলে যাতে একাকীত্বের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন সেই যজ্ঞই চলছে। রেস্তোরাঁর নকশা বদলে যাচ্ছে, বারে মদ পানে আসর বসানোর বদলে একাকী শুরা পানকেই উৎসাহিত করা হচ্ছে, কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তিগত স্বাচ্ছন্দ্যবোধকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে এবং আরও কত কী। জাপানীদের সামগ্রিক জীবনযাত্রায় একলা থাকি, একলা চলি, একলা বাঁচি দৃষ্টিভঙ্গির এই জাগরণকে অভিহিত করা হয়েছে ‘ওহিতোরিসামা’ নামে।

article

End of Articles

No More Articles to Load