Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

আমাদের লোকজ খেলাধুলা: নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা, ঘোড়দৌড় ও অন্যান্য

খেলাধুলায় বাঙালির ঐতিহ্য সুপ্রাচীন। একটা সময় আমাদের গ্রামীণ জীবন কেটেছে এমন সব রকমারি খেলায় যার বিস্তারিত তালিকা করতে গেলে হয়তো ফুরিয়ে যাবে অনেকগুলো পাতা। বর্তমানের ব্যতিব্যস্ত নাগরিক জীবনে আমরা ছুটে চলি আমাদের ন্যূনতম চাহিদা পূরণে। খেলাধুলার জন্য সময় সুযোগ কোনোটাই মেলে না তেমন।

বাঙালির জীবনে খেলাধুলার যে বিশাল সমারোহ ছিলো, নাগরিক জীবনের ভারে হয়তো হারাতে বসেছে অনেক কিছুই। আবার কতগুলো হয়তো কালের বাধা অতিক্রম করে এখনও প্রবল আনন্দ ভাগ করে নেয় আমাদের সাথে। এমনই সকল লোকজ খেলাধুলার আলোকপাত করতেই আজকের আলাপ। আশা রাখছি তিনটি পর্বে শেষ হবে লোকজ খেলাধুলা নিয়ে আমাদের আলোচনা।

আধুনিক নাগরিক খেলাধুলা যেমন: ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, ব্যাডমিন্টন, ভলিবল, বাস্কেটবল ইত্যাদি আমাদের জীবনে মানবিক বিনোদনের খোরাক যোগালেও ব্যাপকভাবে আমাদের শারীরিক অংশগ্রহণ তাতে নেই। কিন্তু আবহমানকালের লোকজ খেলাধুলায় আমাদের অংশগ্রহণ ছিলো স্বতঃস্ফুর্ত। ঘরবাড়ির উঠোন কিংবা পাড়ার মাঠ, যেখানেই অনুষ্ঠিত হতো না কেন, শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধরা পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতো তাতে। খেলাগুলো ছিলো সার্বজনীন, জয় লাভের চেয়ে আনন্দ লাভই ছিলো মুখ্য।

নৌকাবাইচ

আবহমানকাল থেকে বাংলার ঐতিহ্যের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ নৌকাবাইচ। কালের স্রোতে নৌকাবাইচ তার গৌরব হারিয়ে ফেললেও কিছুদিন যাবৎ বিভিন্ন উদ্যোগের ফলে তা আবার জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করেছে। ইতিহাস বলে, প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার মানুষেরা প্রথম শুরু করে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতার। স্থান এবং কালের গন্ডি পেরিয়ে তা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে আমাদের নদী এবং কৃষি প্রধান সমাজে।

বছর তিনেক আগে সিলেটের সুরমা নদীর বুকে নৌকাবাইচ

আমাদের লোকসংস্কৃতির অংশ হিসেবে প্রথম কবে বা কিভাবে নৌকাবাইচের প্রচলন হয়েছিলো তা সঠিকভাবে না জানা গেলেও বেশ কিছু জনশ্রুতি পাওয়া যায়।

আঠারো শতকের শুরু। মেঘনা তীরে দাঁড়িয়ে কোনো এক গাজি পীর তার ভক্তদের কাছে আসার আহবান জানান। কিন্তু ঘাটে কোনো নৌকা ছিলো না। তারা বহু কষ্টে একটা ডিঙ্গি নৌকা জোগাড় করে যে-ই না মাঝনদীতে পৌঁছালেন, অমনি তোলপাড় শুরু হলো। নদী ফুলে ফেঁপে উঠলো। তখন আশেপাশের সকল নৌকা খবর পেয়ে ছুটে আসে। সারি সারি অজস্র নৌকা একে অন্যের সাথে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলে। এ থেকেই গোড়াপত্তন হয় নৌকাবাইচের।

আবার অনেকে মনে করেন, মুসলিম শাসকদের আমল থেকেই এ খেলা এ অঞ্চলে জনপ্রিয়। মূলত শাসকের নৌবাহিনীর মধ্যকার প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নৌকাবাইচের সূচনা হয়।

সর্বশেষ মতটি হলো, জগন্নাথ দেব সম্পর্কিত। জগন্নাথ দেব স্নানযাত্রার সময় স্নানার্থীদের নিয়ে যখন নদীর বুকে এগোতেন, তখন নৌকার ছড়াছড়ি আর হৈ হুল্লোড় পড়ে যায় সবার মাঝে। নৌকাগুলো একে অন্যের সাথে পাল্লা দিয়ে এগোতে থাকে। কালক্রমে এখান থেকেই শুরু হয় নৌকাবাইচের।

শুরুর বক্তব্য যা-ই হোক, নৌকাবাইচের দেশীয় প্রেক্ষাপট আমাদের আলোচনায় আনা জরুরি। সাধারণত ধান কাটার পর ভূস্বামী কৃষকেরা এমন উদ্যোগ নেন। আমাদের ভূমিহীন শ্রমিকেরা বর্ষায় জলে ডুবে থাকা ধান কেটে কৃষকের গোলা ভরে তোলে, ভূস্বামী কৃষকেরা শ্রমিকের প্রাপ্য শুধু পারিশ্রমিকেই আবদ্ধ করে রাখে না। কৃষকেরা তাই একদিন নাচগান, ভুড়িভোজের আয়োজন করে সমস্ত ধান কাটা শেষ হলে। দিনভর খাওয়া দাওয়ার পর বিকেলে থাকে নৌকাবাইচ। সাথে সাথে কখনও পাইট খেলা বা লাঠি খেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে।

নৌকাবাইচের জন্য বিশেষভাবে তৈরি নৌকাগুলোয় সাধারণত শীল, কড়ই, শাল, গর্জন, চাম্বুল ইত্যাদি কাঠ ব্যবহার করা হয়। সাধারণত সারেঙ্গি, সাম্পান, গয়না ইত্যাদি নৌকা ব্যবহৃত হয়। প্রত্যেকটি নৌকাকে গতি আর চেহারার উপর ভিত্তি করে দেওয়া হতো সুন্দর সুন্দর ডাক নাম। যেমন- জয়নগর, ঝড়ের পাখি, চিলেকাটা, পঙ্খিরাজ, সাইমুন, তুফান মেল, ময়ূরপঙ্খি, অগ্রদূত, দীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি।

কর্ণফুলীর সাম্পান বাইচ; ছবিসত্ত্ব: দৈনিক পূর্বকোণ

নৌকাকে রঙীন কাগজ আর রঙ দিয়ে সাজানো হয়। যারা দাড় বান, তাদের বলা হয় বাইছা। বাইছারা কৃষকের দেওয়া একরাঙা জামা পরে দাড় বাইতে প্রস্তত থাকেন। নৌকায় যিনি নেতা থাকেন, তার কাশি কিংবা কোনো বাদ্যের তালে তালে ‍বাইছারা ছপাত ছপাত দাড় বাইতে থাকেন কোনোরকম সংঘর্ষ ছাড়াই। নৌকার গতি বৃ্দ্ধি করতে কাশির তালও দ্রুততর হয়ে ওঠে।

নৌকাবাইচের সময় মাল্লারা সমবেত কন্ঠে যে গান ধরেন তা এক প্রকার সারি গান। ঢোল, তবলা, টিকারা, করতাল আর কাশির তালে তালে এক সুরে গান গেয়ে ছুটে চলেন তারা। এমনই জনপ্রিয় একটি সারি গান:

“আল্লায় বলিয়া নাও খোল রে
ভাই সক্কলি।
আল্লাহ বলিয়া খোল।
ওরে আল্লা বল নাও খোল
শয়তান যাবে দূরে।
ওরে যে কলমা পইড়া দেছে
মোহাম্মদ রাসূলরে
ভাই সক্কল।।”

কিংবা

“ভগবানের আশীর্বাদে, হেইয়া হো
তোমার আমার মধ্যে যত কালিমারই পোচ
মাচতে বলে মাগো কালি মোচ মোচ মোচ।
হেইয়া গেলো- হরিব্বোলো
হেইয়া গেলো রে হে…”

রোর বাংলার পাঠকদের জন্য আব্বাসউদ্দীনের গাওয়া বিখ্যাত একটি সারি গান, নতুন করে গেয়েছেন সৌরভ মনি।

পাশা

 “ও শ্যাম রে তোমার সনে
একেলা পাইয়াছি রে শ্যাম
এই নিঠুর বনে
আইজ পাশা খেলবো রে শ্যাম”

রাধারমণ দত্ত পুরোকায়েস্তের বিখ্যাত এই গান পাশা খেলার সাথে আমাদের লোকজ সংস্কৃতির ঐক্যতান করে। মূলত গ্রামীণ বিয়ে আসরের অন্যতম প্রধান অঙ্গ পাশা খেলা। কাশীরাম দাসের ‘মহাভারত’, মুকুন্দরামের ‘চণ্ডমঙ্গল’-সহ মধ্যযুগের অনেক কাব্যে পাশা খেলার ‍উল্লেখ পাওয়া যায়। বিভিন্ন প্রাচীন লোকগাঁথায়ও পাশা খেলার উল্লেখ পাওয়া যায়। দেওয়ান ভাবনা  গীতিকায় সুনাইকে লেখা প্রেমপত্রে মাধব পাশা খেলার ইচ্ছে প্রকাশ করে। অর্থাৎ বাঙালির সংস্কৃতিতে পাশা খেলার অনুপ্রবেশ সুপ্রাচীন।

তবে সুধীজন এ খেলাকে গ্রহণ করেন নি। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে পর্যন্ত এ সম্পর্কে কঠোরতা আরোপ করা হয়েছে। সনাতন ধর্মগ্রন্থ ঋগবেদের দশম মন্ডলের সমগ্র চৌত্রিশ সূক্তটি পাশা খেলা ও তার ভয়াবহ ফলশ্রুতির বিশদ বিবরণ লিপিবদ্ধ হয়েছে। পাশা খেলার সাথে জুয়া খেলার সম্পর্ক রয়েছে বলে ইসলামে এ খেলা হারাম।

লাঠি খেলা

লাঠি খেলা বাঙালির জীবনে প্রথমে পেশা হিসেবে আসলেও তা বর্তমানে টিকে আছে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে। যারা লাঠি খেলতেন বা লাঠির ব্যবহারে দক্ষ ছিলেন, তাদের লাঠিয়াল বা লেঠেল বলা হতো। এ খেলা ইতিহাস বেশ পুরোনো। প্রাক ব্রিটিশ এবং ব্রিটিশ আমলে জমিদারেরা নিরাপত্তার জন্য লাঠিয়াল নিযুক্ত করতেন। কোনো কর্তৃপক্ষের অধীনে স্থায়ীভাবে যারা লাঠিয়ালের দায়িত্ব পালন করতেন, তাদের বলা হত বরকন্দাজ। আর যারা অস্থায়ী ভাবে নগদ টাকা বা স্থাবর কিছুর মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বিক্রি করতেন, তারা হতেন লাঠিয়াল শ্রেণীভুক্ত।

টাঙ্গাইলের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়েজিত লাঠি খেলা; আলোকচিত্রী – শামীম তিরমিযী

তিন-চার হাত লম্বা ও পরিমিত ব্যাসের তৈলাক্ত মসৃণ লাঠি এ খেলার উপকরণ। লাঠি সাধারণত ঘন গিটযুক্ত বাঁশ দিয়ে তৈরি হতো এবং সময়ে সময়ে লাঠিকে লোহার রিং দিয়ে ঘন করে মুড়িয়ে নেওয়া হতো। লাঠি খেলা নানা প্রকারে হতে পারে। এগুলোর মধ্যে সড়কি খেলা, ফড়ে খেলা, ডাকাত খেলা, বানুটি খেলা, বাওই জাক (দল যুদ্ধ), নরি বারী খেলা (লাঠি দিয়ে উপহাস যুদ্ধ) এবং দাও খেলা (ধারালো অস্ত্র দিয়ে উপহাস যুদ্ধ) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। লাঠি খেলার সাথে বাদ্যযন্ত্র হিসেবে ঢোলক, কর্নেট, ঝুমঝুমি, কাড়া ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো। বাদ্যের তালে তালে লেঠেলরা নেচে নেচে লাঠির সাহায্যে বিভিন্ন কসরত প্রদর্শন করতেন।

পরবর্তীকালে পুলিশ বাহিনীর প্রবর্তন হলে লাঠিয়াল বাহিনীর জরুরত কমে যায় এবং পরে গ্রাম্য পুলিশ বা চৌকিদার ব্যবস্থা আসার ফলে অনেক পেশাদার লাঠিয়াল চৌকিদার বাহিনীতে যোগ দেয়। পরবর্তীতে জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে সাথে সাথে লাঠিয়াল বাহিনীও বিলীন হয়ে যায়। তবে লোকসংস্কৃতির অংশ হিসেবে লাঠি খেলা এখনও টিকে আছে আমাদের প্রত্যন্ত জনপদে। এখনও প্রায়শ ঈদ উপলক্ষে লাঠিখেলার আয়োজন সিরাজগঞ্জ, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, জয়পুরহাট, পঞ্চগড়, নড়াইল প্রভৃতি জেলায়, কোথাও কোথাও তা ভিন্ন নামেও দেখা যায়। উত্তরবঙ্গে এ খেলা চামড়ি  নামে পরিচিত।

মল্লযুদ্ধ বা কুস্তি

উনিশ শতকের গোড়া হতে এ দেশের জমিদার ও রাজারা পালোয়ান পুষতেন। বিশ শতকের ত্রিশের দশকেও পাড়ায় মহল্লায় কুস্তির আখড়া ছিলো। কিছুকাল আগেও বাঘে-মানুষে লড়াই হয়েছে। এখনকার দিনে মল্লযুদ্ধ বা কুস্তি যে হারিয়ে গেছে না কিন্তু নয়। চাটগাঁর ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলি খেলা তার গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।

জব্বারের বলি খেলার ১০৭তম আসরের একটি স্থিরচিত্র

দাবা

বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে দাবা খেলার প্রচলন ঠিক কবে থেকে হয়েছিলো তা আমরা বলতে পারি না। তবে হাজার বছরের পুরোনো চর্যাগীতিতে দাবা খেলার উল্লেখ পাওয়া যায়। আমরা দাবা খেলায় যাকে রাজা বলে জানি, চর্যাগীতিতে তাতে ডাকা হতো ঠাকুর বলে। ধারণা করা হয়, দশম শতকের আগেই বাংলায় প্রচলন ছিলো দাবা খেলার।

তাস

তাস দাবা পাশা – এ তিন সর্বনাশা!

দাবা ও পাশার মতো তাস বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় ঘরোয়া খেলা। কিন্তু রক্ষণশীল সমাজ এ খেলাগুলোকে খুব একটা ভালো চোখে দেখে না। তাই বোধ হয় সৃষ্টি হয়েছিলো এমন প্রবাদ। দাবা বা পাশার তুলনায় তাস ততোটা সুপ্রাচীন নয়। খুব সম্ভব বাংলায় পর্তুগিজরাই প্রথম এ খেলার প্রচলন করে।

শিকার

আদিম আরণ্যক জীবনে শিকার ছিলো আমাদের অস্তিত্বের ভিত্তি। প্রাচীন নিম্নবর্গীয় বাঙালিরা অর্থাৎ চণ্ডাল, শবর বা ব্যাধ প্রভৃতিদের জীবিকার প্রধান উপায় ছিলো শিকার। পরবর্তীকালে তা রাজা কিংবা জমিদার বা শখের শিকারীদের হাত ধরে হয়ে ওঠে ক্রীড়া ও বিনোদনের অঙ্গ। এর প্রাচীনত্ব আমাদের কাছে ধরা দেয় বিভিন্ন গীতিকায়।

মলুয়া গীতিকায় দেওয়ান ও কমলা গীতিকায় প্রদীপকুমারের শিকারে যাওয়ার ঘটনা এক্ষেত্রে উল্লেখ্য। মানিকতারা ডাকাইত গীতিকায় শিকার সরঞ্জাম হিসেবে তীর-ধনুক ও বাঁটুল বা গুলতি উল্লেখ পাওয়া যায়। আবার শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের কুমার সাহেবের শিকার পার্টি প্রাচীন শিকারের আধুনিক সংস্করণ।

ঘোড়দৌড়

যশোরের সদর উপজেলার বড় বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের ঘোড়দৌড়ের দৃশ্য; আলোকচিত্রী: এহসান-উদ-দৌলা

আগেকার সময়ে রাজা বাদশাহ কিংবা অভিজাত শ্রেণীর মধ্যে বেশ প্রচলন ছিলো ঘোড়দৌড় কিংবা রথ প্রতিযোগিতার। কিন্তু তাতে জনসাধারণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিলো না, তারা ছিলো শুধুই দর্শক। তবে পরবর্তীকালে তা হয়ে ওঠে আপামর জনসাধারণের খেলা। ধান কাটা শেষে ফাঁকা মাঠে সাধারণ আয়োজন করা হতো ঘোড়দৌড়ের। আশেপাশের গ্রাম থেকে অনেকে ছুটে আসতেন তাদের ঘোড়া নিয়ে। ঘোড়দৌড় উপলক্ষ্যে লোকসমাগম যেমন হতো, গ্রামীণ মেলাও বসতো সেখানে।

বাঁশি বাজাতে বাজাতে এগিয়ে যাচ্ছে এক কিশোর অশ্বারোহী; আলোকচিত্রী: এহসান-উদ-দৌলা

তথ্যসূত্র

১) বাংলাপিডিয়া

২) বাংলাদেশের খেলাধুলা, রশীদ হায়দার, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।

৩) বাংলার ঐতিহ্য নৌকাবাইচ – দীপংকর গৌতম, শব্দঘর (সাহিত্য সাময়িকী – এপ্রিল, ২০১৭)

৪) বাংলার লোকজ খেলাধুলা – মাহবুবুল হক, শব্দঘর (সাহিত্য সাময়িকী – এপ্রিল, ২০১৭)

৫) বাংলা লোকসাহিত্য ছড়া, ওয়াকিল আহমদ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।

৬) somewhereinblog.net/blog/zebidblog

৭) bn.wikipedia.org/wiki/নৌকা_বাইচ

৮) থাম্বনেইলের ছবিটির আঁকিয়ে জি ফারুক, ছবিস্বত্ত্বও তার।

Related Articles