Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

অবিভক্ত কোরিয়া রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাব্য উপায়সমূহ

বাস্তবে এমন কনফেডারেট গঠন করা তখনই সম্ভব হবে, যখন উত্তর কোরিয়ার রেজিমের পতন ঘটবে, কিংবা এতে কোনো নাটকীয় পরিবর্তন আসে। তখন হয়তো পিয়ংইয়ং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রভাব নিয়ে অস্বস্তিতে ভুগবে না। অর্থাৎ, কেবলমাত্র কিম পরবর্তী যুগেই এই অস্থায়ী কনফেডারেট রাষ্ট্র গঠন করা সম্ভব হবে। উত্তর কোরিয়ার এই সরকার পরিবর্তনের ঘটনাটা কী প্রক্রিয়ায় হবে তা কোনো প্রভাব রাখবে না। এটা জনতার কোনো বিপ্লবের দ্বারাও আসতে পারে, অভ্যুত্থান বা অন্য কোনোভাবেও হতে পারে। নতুন সরকার যদি দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে একত্রিত হতে আন্তরিকভাবে আগ্রহী হয়, তখন এই কনফেডারেট রাষ্ট্র দেখা যেতে পারে।

article

অবিভক্ত কোরিয়া রাষ্ট্র গঠনে সম্ভাব্য প্রতিকূলতাসমূহ

দুই কোরিয়া এক হবে এটা নিশ্চিতভাবে বললেও ঠিক কবে এক হতে পারে, সেই সময়টা কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারেন না। এই কারণে একত্রীকরণ নিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন। এটা হঠাৎ করে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও আছে। এই একত্রীকরণ প্রক্রিয়াটা হওয়ার কারণ হবে উত্তর কোরিয়ার অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটের কারণে শাসকদের পতন হওয়ায়। উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞরা এমনটাই ভেবে থাকেন। আর এই সংকটটা হয়তো এতটাই আকস্মিকভাবে হতে পারে যে, বিভিন্ন দেশের নেতারা এটা সম্পর্কে সংবাদমাধ্যম থেকেই প্রথম জানতে পারবেন। কারণ এমনও হতে পারে তাদের গোয়েন্দা সংস্থা ও কূটনীতিকদের অনুমান অনুযায়ী সময়ের অনেক আগেই এটা হয়ে যেতে পারে।

article

উত্তর কোরিয়ার সাথে চীনের যে অম্লমধুর সম্পর্ক

চীনা পণ্ডিত ব্যক্তিবর্গ মনে করেন, ভবিষ্যতে দুই কোরিয়ার একত্রিত হওয়ার ব্যাপারটা অবশ্যম্ভাবী এবং সেখানে নিয়ন্ত্রণ থাকবে দক্ষিণ কোরিয়ার হাতেই। চীন চায় সম্ভাব্য এই সময়টা যতটা পারা যায় দীর্ঘ করতে। আর তারা সেটা চায় নিজেদের জনগণের স্বার্থের জন্যই।

article

রাশিয়া সবসময়ই পশ্চিমা বিশ্বের তুলনায় দুর্বল পরাশক্তি ছিল: কটকিন | শেষ পর্ব

কিছু অর্থহীন প্রলাপ শোনা যাচ্ছে পুতিন হয়তো পাগল হয়ে গেছেন। এসব বকবক করছেন এমন লোকজন, যারা পুতিনের সাথে মুখোমুখি খুব বেশি সময় কাটাননি। আপনি যখনই হিসাব-নিকাশে ভুল করবেন, আপনার অনুমান ভুল হবে, তখন যেকোনো জায়গার লোকজন আপনাকে পাগল ভাববে। পুতিন আমাদের ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যেই পাগলের ভং ধরছেন এবং তিনি এর মাধ্যমেই নিজের সুবিধা আদায় করে নেবেন।

article

রাশিয়া সবসময়ই পশ্চিমা বিশ্বের তুলনায় দুর্বল পরাশক্তি ছিল: কটকিন | পর্ব ২

পুতিনের আমলে অলিগার্করা কখনো ক্ষমতায় ছিলেন না। পুতিন তাদের ডানা কেটে দিয়েছেন। তারাই পুতিনের অধীনে কাজ করেছেন। যদি তারা পুতিনে বশ্যতা স্বীকার না করতেন, তাদের সম্পত্তি হারাতে হতো।

article

রাশিয়া সবসময়ই পশ্চিমা বিশ্বের তুলনায় দুর্বল পরাশক্তি ছিল: কটকিন | পর্ব ১

রাশিয়া দ্রুত অর্থনীতিতে উন্নতি করতে থাকে, এরপর সামরিক দিক দিয়ে শক্তিশালী হতে থাকে, এবং এরপর অবশ্যই একটা ভূখণ্ডে আক্রমণ করে। এরপর লম্বা সময়ের জন্য তাদের মধ্যে স্থবিরতা দেখা যায়, যা সমস্যাকে আরো জটিল করে তুলে। তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টাটা সমস্যাকে আরো জটিল করে তুলে, এবং পশ্চিমা বিশ্বের সাথে তাদের ব্যবধান আরো বাড়তে থাকে।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | শেষ পর্ব

পিয়ংইয়ং বিমানবন্দরে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে পুরো বিশ্বকেই আতঙ্কিত করতে চেয়েছিল। একটা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এমন একটা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে কিম জং উন যেন সবাইকে বার্তা দিতে চেয়েছেন, তাকে যেন কেউ ঘাটাতে না আসে। কিম জং উন লম্বা সময় উত্তর কোরিয়া শাসন করতে চান এবং নিজেকে একটা সুপারপাওয়ার দেশের প্রতিনিধি হিসাবে দেখাতে চান। আর এটা বাস্তবায়ন করতে চাইলে তাকে ধারাবাহিকভাবে একটা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করে যেতে হবে।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ৩

গ্রামবাসীরা শহুরে জীবনকে অনৈসলামিক আর বিপজ্জনক মনে করত। কিন্তু সিতির কাছে বিষয়টা এমন ছিল না। তিনি টেলিভিশনে শহুরে জীবন যতটা দেখেছেন, সেটা তাকে মুগ্ধ করত। জাকার্তার প্রতি তার অপ্রতিরোধ্য আকর্ষণ ছিল।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ২

নিজেদের নির্দোষ দাবি করতে ওই দুই তরুণী নাছোড়বান্দা ছিলেন। তারা কাউকে খুন করা দূরের কথা, কোনো প্রকার ক্ষতি করার উদ্দেশ্যই ছিল না তাদের।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ১

কিম জং ন্যাম যখন ছোট ছিলেন, তার বাবা উত্তর কোরিয়ার স্বৈরশাসক একদিন তাকে অফিসের চেয়ারে বসিয়ে বলেন, “বড় হলে তুমি এই চেয়ারটাতে বসেই সবাইকে নির্দেশ দিবে”। ওই শিশুটি যদি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারতেন, আর তার সৎ ভাই কিম জং উন যদি তার সিংহাসন দখল না করতেন, তাহলে আজ তিনিই আড়াই কোটি জনগণকে অত্যাচার করতেন। তার মোটাসোটা আঙুলগুলো পারমাণবিক বোমার বোতামগুলোর স্পর্শ পেত। তাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, সেটা নিয়ে বিতর্ক করত আমেরিকা আর চীন।

article

বেলফাস্ট: এক আইরিশ মধ্যবিত্ত পরিবারের সংগ্রামের গল্প

হঠাৎ করে হাসিখুশি পরিবেশটা পরিণত হয়ে যায় রণক্ষেত্রে। রঙিন ছবি থেকে সাদাকালোতে চলে আসা যেন শুধু সময়ের ব্যবধানই দেখাচ্ছিল না। ছবির মতো সুন্দর শহরে যে একটা কুৎসিত রূপও লুকিয়ে আছে, সেটাও যেন বুঝিয়ে দিচ্ছিল।    

article

দক্ষিণ কোরিয়ার আট ঘণ্টার ম্যারাথন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা

এমন এক পরীক্ষা যার জন্য পুরো দেশটাই স্থবির হয়ে যায় ওই সময়টায়। রাজধানী সিউলে যেন পিনপতন নীরবতা নেমে আসে পরীক্ষার সময়টায়। দোকানপাট, ব্যাংকের কার্যক্রম পরীক্ষার দিন বন্ধ থাকে। রাস্তায় যানজট না হওয়ার জন্য যানবাহনের চাপ কম রাখা হয়। পরীক্ষার হলে যেন শব্দ না যায়, সে কারণে বিমানের অবতরণের সূচিও সমন্বয় করা হয়। সামরিক প্রশিক্ষণ স্থগিত রাখা হয়। এমনকি শেয়ার বাজারের কার্যক্রমও ঘণ্টাখানেক দেরিতে শুরু হয়। কোনো শিক্ষার্থী পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে দেরি হয়ে গেলে পুলিশ তাদের দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করে দেয়।

article

End of Articles

No More Articles to Load