জীবনী

তার পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৯৪১ সালের শেষ নাগাদ ৪০ লক্ষ থেকে ৮০ লক্ষে উন্নীত করা হয় সোভিয়েত লাল ফৌজের সদস্য সংখ্যা। এদের মধ্যে ৬৫ লক্ষ সৈন্যকে পশ্চিমাঞ্চলের তিনটি বিশেষ সামরিক জেলায় মোতায়েনের কথা ছিল। কিন্তু সোভিয়েতদের জন্য দুর্ভাগ্যবশত এই পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হওয়ার আগেই যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়।

১৯৩৯ সালে তিনি খালখিন গোলের যুদ্ধে জাপানিদের পরাজিত করেন এবং রাতারাতি সোভিয়েত ইউনিয়নের জাতীয় বীরে পরিণত হন।

তিনি ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবচেয়ে সফল সেনানায়ক এবং তার নেতৃত্বেই সোভিয়েত সৈন্যরা নাৎসি জার্মানির পতন ঘটিয়েছিল।

ডুইট আইসেনহাওয়ার, বার্নার্ড মন্টগোমারি, শার্ল দ্য গল, এরউইন রোমেল– এদের মাঝে মার্শাল গিওর্গি ঝুকভ ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবচেয়ে সফল সেনানায়ক এবং তার নেতৃত্বেই সোভিয়েত সৈন্যরা নাৎসি জার্মানির পতন ঘটিয়েছিল।

ব্রিটিশদের জন্য ভারতবর্ষের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ছিল অপরিসীম এবং এজন্য ভারতবর্ষে ফরাসি আক্রমণের সম্ভাবনা ছিল তাদের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। কিন্তু মিসরের উপকূলে মোতায়েনকৃত ফরাসি নৌবহর নেলসনের হাতে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ফলে মিসরে অবস্থানরত ফরাসি সৈন্যরা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এরপর নেপোলিয়ন উত্তর দিকে ভূমধ্যসাগরের উপকূল বরাবর আক্রমণ চালান, কিন্তু ক্যাপ্টেন স্যার সিডনি স্মিথের নেতৃত্বাধীন একটি ব্রিটিশ সৈন্যদলের সহায়তায় ওসমানীয় সৈন্যরা ফরাসিদের পরাজিত করে। এর ফলে নেপোলিয়ন প্রাচ্য অভিযান স্থগিত করে ফ্রান্সে প্রত্যাবর্তন করতে বাধ্য হন এবং তার ভারতবর্ষ অভিযানের পরিকল্পনাও ধূলিসাৎ হয়ে যায়। এভাবে নীলনদের যুদ্ধে লর্ড নেলসন নেপোলিয়নের প্রাচ্যে আধিপত্য বিস্তারের সম্ভাবনাকে নির্মূল করে দেন।

লর্ড নেলসনকে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর ইতিহাসের সবচেয়ে দক্ষ সেনাপতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

তিনি খ্যাতি অর্জন করেছেন ফরাসি মহাবীর নেপোলিয়নকে পরাজিত করার মধ্য দিয়ে। লর্ড নেলসন হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি প্রাচ্যে ও পাশ্চাত্যে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারে নেপোলিয়নীয় পরিকল্পনাকে নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন।

সোভিয়েত গুপ্তচর ইসহাক আখমেরভ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।