Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

নেপালের জীবন্ত দেবীরা

দিনের পর দিন রাজা দেবীর উপর আকৃষ্ট হয়ে উঠছিলেন। একথা বুঝতে পেরে দেবী বিরক্ত ও ক্রুদ্ধ হন। তিনি প্রাসাদে আসা বন্ধ করে দেন। অনুতপ্ত ত্রিলয়া বারবার দেবীর কাছে ক্ষমা চান, কঠোর সাধনা শুরু করেন। অবশেষে দেবী তালেজু ভক্তকে ক্ষমা করেন। তিনি বলে যান তার আবির্ভাব হবে ‘শাক্য’ আর ‘বজ্রাচার্য’ জাতের কুমারী মেয়ের মাঝে।

article

আমাজন: অসমসাহসী নারীযোদ্ধাদের অজানা ইতিবৃত্ত

গ্রীক উপাখ্যানে বেশ কয়েকবার উল্লেখিত হলেও আমাজনদের নিয়ে সুস্পষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায়নি কখনোই। তৎকালীন পুরুষশাসিত সমাজব্যবস্থায় সম্পূর্ণরূপে নারীশাসিত যোদ্ধা জাতির অস্তিত্ব হুমকি বৈ কি!খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে হোমারের ইলিয়াড থেকে সর্বপ্রথম জানা যায় ভয়ংকর এক যোদ্ধা জাতির কথা, যাদের সবাই ছিল নারী। হোমারের মতে, তারা ছিল ‘পুরুষের সমান’, অর্থাৎ যে কোন পুরুষ যোদ্ধা থেকে তাদের দক্ষতা কিছু কম ছিল না। কোন পুরুষ এক এক যুদ্ধে কোন আমাজন হারাতে পারলে তা নির্যাতন বা দুর্বলের উপর অন্যায় নয়, বরং কৃতীত্ব হিসেবে বিবেচিত হত।

article

মূর্খ কালিদাসের মহাকবি হয়ে ওঠার গল্প

তবে মজার ব্যাপার হল কালিদাস বাস্তবে একজন অশিক্ষিত-মূর্খ মানুষ ছিলেন। নিজের স্ত্রীও তার বোকামি নিয়ে হাসি-তামাশা করত। রাগে ক্ষোভে তিনি একবার আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছিলেন। কথিত আছে, এমতবস্থায় তিনিও দস্যু রত্নাকরের মত ‘কালি দেবী’র মতান্তরে সরস্বতীর আশীর্বাদ পেয়েছিলেন। এতেই মূর্খ কালিদাস হয়ে উঠলেন মহাকবি কালিদাস!

article

রামায়ণ রচয়িতা বাল্মীকির দস্যু থেকে সাধক হয়ে ওঠার গল্প

রামায়ণের রচয়িতা মহাকবি বাল্মীকির প্রথম জীবনে ছিলেন একজন ডকাতা-দস্যু, সেখান থেকে ধ্যান করে সঠিক পথের সন্ধান পেলেন। তার নতুন নাম দেয়া হল বাল্মীকি। আজ আমরা লেখার চেষ্টা করব দস্যু থেকে তার সাধক হয়ে ওঠার গল্প।

article

নর্ডিক মিথোলজি নিয়ে মারভেলের যত ভুল

মারভেলের কল্যাণে থর, লোকি আমাদের কাছে খুব পরিচিত নাম। ১৯৬২ সালে স্ট্যান লি যখন নর্স উপকথার বজ্রদেবতা থরকে নিয়ে নতুন কমিক সিরিজ শুরু করেছিলেন, তখন হিরো ডক্টর ডোনাল্ড ব্লেইক ছিলেন আর সব সুপারহিরোর মতোই সাধারণ একজন মানুষ, যিনি ঘটনাক্রমে পেয়ে গেছেন বজ্রদেবতার দৈবক্ষমতা। কিন্তু পরবর্তী সিরিজগুলোতে উঠে আসতে শুরু করে থরের মূল পরিচয়, ব্লেইক হয়ে যায় ক্লার্ক কেন্টের মতো একটি ভুয়াচরিত্র, আর ভক্তসমাজ পরিচিত হয় নর্ডিক মিথোলজির সাথে। কিন্তু কাহিনীর প্রয়োজনে স্ট্যান লি এবং জ্যাক কারবি যেমন বদলে দিয়েছেন অনেক তথ্য, তেমনি যোগ করেছেন নতুন কিছুও। ফলে মারভেলের থর হয়ে উঠেছে অসাধারণ ফিকশন, কিন্তু একইসাথে চলে গেছে আদি মূলধারার নর্ডিক উপকথা থেকে অনেক অনেক দূরে।

article

নর্স সৃষ্টিতত্ত্ব: বিশ্ববৃক্ষ এবং নয়টি জগত

নর্স কাব্য ‘এডা’ অনুসারে, Yggdrasill ( ইগদ্রাসিল) নামের এই চিরসবুজ অ্যাশ গাছটি সমগ্র বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্র। ইগদ্রাসিলের শাখা প্রশাখাগুলো ছড়িয়ে আছে নর্স পুরাণে বর্ণিত নয়টি জগতে ।

article

গ্রিক পুরাণে বর্ণিত পৃথিবী সৃষ্টির রহস্য: মানুষের আগমন

গায়া জন্ম দেন টাইফোনের। জিউসের সাথে লড়াইয়ে টাইফোন পরাজিত হয়। প্রমিথিউসের উপর জিউস অসন্তুষ্ট হয়ে তাকে শাস্তি দেন। মানুষের অমঙ্গল ডেকে আনার জন্য তৈরি করেন প্যাণ্ডোরাকে। ডিওক্যালিয়ন ও পিরা বেঁচে যান বন্যা থেকে। পাথর থেকে সৃষ্টি হয় মানুষ।

article

গ্রীক পুরাণে বর্ণিত পৃথিবী সৃষ্টির রহস্য: জিউসের উত্থান

গ্রীক পুরাণমতে, পৃথিবী সৃষ্টির শুরুতে ছিল এক অবয়বহীন অন্ধকার-ক্যাওস। ক্যাওস জন্ম দিলেন গায়া, এরিবাস, টারটারাস, রাত্রিকে। এরিবাস ও রাত্রি জন্ম দিলেন এরস এবং অন্যান্য বিদ্বেষকে। গায়া ও ইউরেনাস জন্ম দিলেন কয়েক শ্রেণীর দানব ও টাইটানদের। ইউরেনাসকে হত্যা করলেন টাইটান ক্রনাস। ক্রনাসকে হত্যা করলেন জিউস। সংঘটিত হল টাইটান যুদ্ধ। জয়ী হলেন অলিম্পিয়রা।

article

বীরেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব: হিমালয় কন্যা নেপালের এক যশস্বী রাজা

একজন দক্ষ কাণ্ডারি হিসাবে রাজা বীরেন্দ্র বীর বিক্রমের শাসনামল প্রজাদের কাছে স্বর্গসম তাই রাজার পরিবর্তন হলেও প্রজাদের মনে তিনি আর তার শাসনামলের চিত্র গাঁথা থাকে যুগ যুগ ধরে। বীরেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব এমনি একজন যশস্বী রাজা যিনি হিমালয় কন্যা নেপালের উন্নয়নে রাজতান্ত্রিক ইতিহাসে ও আন্তর্জাতিকভাবে সবথেকে সফল রাজা হিসাবে প্রমাণ রেখে গেছেন। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে ভাইয়ের পরিকল্পনায় নিজের পুত্রেই হত্যা করেন তাকে। কিন্তু নেপালের সাধারণ মানুষের কাছে আজও তিনি অমর।

article

End of Articles

No More Articles to Load