Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ব্রাজিল কি বৈশ্বিক পরাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে?

যুক্তরাষ্ট্রের আপত্তি সত্ত্বেও ব্রাজিল ইরানের সাথে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে গুরুত্বারোপ করেছে

article

রুশ নাগরিকত্ব পেলেন এডওয়ার্ড স্নোডেন

২০২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন প্রাক্তন মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেনকে রুশ নাগরিকত্ব প্রদান করেছেন।

article

এলিমিনেট দ্য নিউ জার: ভ্লাদিমির পুতিনকে হত্যার যত প্রচেষ্টা

বিগত দুই দশকে রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে অন্তত সাতটি গুপ্তহত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে।

article

বিষাক্ত গাছের রাজ্যে স্বাগতম

বাগানের কোনো গাছের সাথে সামান্য স্পর্শ লাগলে চামড়ায় হয়ে যেতে পারে দগদগে ঘা, আপাতদৃষ্টিতে নিরীহ ফল খেলে চলে যেতে পারে প্রাণটাই। আবার কারো সামান্য গন্ধেই হারিয়ে যেতে পারে বুদ্ধি বিবেচনা। সাধারণ কোনো বোটানিক্যাল গার্ডেন তো নয় এটা, বড় ভয়ঙ্কর ‘পয়জন গার্ডেন’!

article

আলেক্সান্দর দুগিন কি সত্যিই রুশ রাষ্ট্রপতি পুতিনের ‘মস্তিষ্ক’?

রুশ দার্শনিক ও ভূরাজনৈতিক তাত্ত্বিক আলেক্সান্দর দুগিনকে রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের ‘মস্তিষ্ক’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। কিন্তু এই ধারণা কতটুকু সঠিক?

article

দ্য টেক্সটিং-সুইসাইড কেস: মুঠোফোন বার্তা যখন মৃত্যুর কারণ

২০১৪ সালে আত্মহত্যা করে হেনরি কনরাড রয় নামে এক কিশোর। অন্য আরও আত্মহত্যার মধ্যেই রয়ের ব্যাপারটি হঠাৎই জাতীয় পত্রপত্রিকায় ফলাও করে প্রকাশ পায়, পুলিশ অভিযোগ করে বান্ধবী মিশেল কার্টারের প্ররোচনাতেই নাকি নিজের জীবনের অবসান ঘটিয়েছেন রয়। প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করা হয় একগাদা টেক্সট বার্তা। এই কেস পরিচিতি পায় টেক্সটিং সুইসাইড হিসেবে।

article

পুতিনের বিখ্যাত মিউনিখ ভাষণ

আমি মনে করি, ন্যাটোর সম্প্রসারণের সাথে তাদের জোটের আধুনিকায়ন কিংবা ইউরোপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কোনো সম্পর্ক নেই। বরং, এটা একটা গুরুতর উসকানি সৃষ্টি করে, যা পারস্পরিক আস্থার জায়গাটা নষ্ট করে দেয়। আমাদের এই প্রশ্নটা তোলারও অধিকার আছে- কাদের বিরুদ্ধে এই সম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে?

article

টিকটককে কাদের ভয়? কীসের ভয়?

চীন থেকে উঠে আসা প্রথম ভোক্তামুখী অ্যাপ যখন বেইজিংয়ের গর্বের প্রতীকে পরিণত হয়েছে, বিশ্বের অন্যান্য জায়গার রাজনীতিবিদরা তখন ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে আশঙ্কা করছে, টিকটকের চীনা মালিকানা তাদের জন্য বিপদ ডেকে আনবে না তো! তাদের ভয়, ব্যবহারকারীদের সংবেদনশীল, গোপনীয় তথ্য হয়তো চলে যাবে ভুল লোকের হাতে; কিংবা তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে একটু একটু করে পরিবর্তন আনতে তৎপর হবে চীনা প্রোপাগান্ডিস্টরা।

article

End of Articles

No More Articles to Load