Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

চীন-মার্কিন সামরিক সংঘাতের সম্ভাবনা কতটুকু?

চীন? ওখানে একটা দৈত্য ঘুমিয়ে আছে। ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগানোর কোনো দরকার নেই। কারণ সেটি ঘুম থেকে জেগে উঠলে পৃথিবী কাঁপতে থাকবে।

article

৪ সন্তান হারানো মা: খুনি নাকি দুর্ভাগা? অস্ট্রেলিয়ায় মুখোমুখি বিজ্ঞান ও আদালত

নিজের চার শিশু সন্তানকে হত্যার দায়ে জেল খাটছেন তিনি। কিন্তু তার দোষের ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছে আধুনিক বিজ্ঞান। ক্যাথেরিনের সন্তানদের মারা যাবার পেছনে যুক্তিসঙ্গত বিকল্প ব্যাখ্যা হাজির করেছে তারা। ফলে আদালতের পর্যবেক্ষণ আর বৈজ্ঞানিকদের তথ্যপ্রমাণে দেখা দিচ্ছে মতবিভেদ। (ক্যাথেরিন ফলবিগ: যাকে নিয়ে বিজ্ঞান ও আদালত মুখোমুখি)

article

ভিয়েতনাম কেন কম্বোডিয়ায় সামরিক আক্রমণ চালিয়েছিল?

মজার ব্যাপার হচ্ছে, কম্বোডিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি গঠন থেকে শুরু করে প্রিন্স নরোদম সিহানুকের সরকারের বিরুদ্ধে গোপনে সংগ্রাম পরিচালনা কিংবা সামরিক জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে কম্বোডিয়ান কমিউনিস্ট পার্টি তথা খেমার রুজদের তুমুল যুদ্ধ– সবকিছুতে উত্তর ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির বিশাল ভূমিকা ছিল।

article

হাভানা সিনড্রোম: মার্কিন কর্মকর্তাদের রহস্যজনক অসুস্থতা

ধারণা করা হয়, মার্কিন দূতাবাসের কূটনীতিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ নিক্ষেপ করা হয়েছিল কিউবার গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে, যেটা থেকে ‘হাভানা সিনড্রোম’ তৈরি হয়েছিল

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | শেষ পর্ব

পিয়ংইয়ং বিমানবন্দরে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে পুরো বিশ্বকেই আতঙ্কিত করতে চেয়েছিল। একটা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এমন একটা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে কিম জং উন যেন সবাইকে বার্তা দিতে চেয়েছেন, তাকে যেন কেউ ঘাটাতে না আসে। কিম জং উন লম্বা সময় উত্তর কোরিয়া শাসন করতে চান এবং নিজেকে একটা সুপারপাওয়ার দেশের প্রতিনিধি হিসাবে দেখাতে চান। আর এটা বাস্তবায়ন করতে চাইলে তাকে ধারাবাহিকভাবে একটা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করে যেতে হবে।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ৩

গ্রামবাসীরা শহুরে জীবনকে অনৈসলামিক আর বিপজ্জনক মনে করত। কিন্তু সিতির কাছে বিষয়টা এমন ছিল না। তিনি টেলিভিশনে শহুরে জীবন যতটা দেখেছেন, সেটা তাকে মুগ্ধ করত। জাকার্তার প্রতি তার অপ্রতিরোধ্য আকর্ষণ ছিল।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ২

নিজেদের নির্দোষ দাবি করতে ওই দুই তরুণী নাছোড়বান্দা ছিলেন। তারা কাউকে খুন করা দূরের কথা, কোনো প্রকার ক্ষতি করার উদ্দেশ্যই ছিল না তাদের।

article

কিম জং ন্যামকে মালয়েশিয়ায় যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল | পর্ব ১

কিম জং ন্যাম যখন ছোট ছিলেন, তার বাবা উত্তর কোরিয়ার স্বৈরশাসক একদিন তাকে অফিসের চেয়ারে বসিয়ে বলেন, “বড় হলে তুমি এই চেয়ারটাতে বসেই সবাইকে নির্দেশ দিবে”। ওই শিশুটি যদি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারতেন, আর তার সৎ ভাই কিম জং উন যদি তার সিংহাসন দখল না করতেন, তাহলে আজ তিনিই আড়াই কোটি জনগণকে অত্যাচার করতেন। তার মোটাসোটা আঙুলগুলো পারমাণবিক বোমার বোতামগুলোর স্পর্শ পেত। তাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, সেটা নিয়ে বিতর্ক করত আমেরিকা আর চীন।

article

দক্ষিণ কোরিয়ার আট ঘণ্টার ম্যারাথন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা

এমন এক পরীক্ষা যার জন্য পুরো দেশটাই স্থবির হয়ে যায় ওই সময়টায়। রাজধানী সিউলে যেন পিনপতন নীরবতা নেমে আসে পরীক্ষার সময়টায়। দোকানপাট, ব্যাংকের কার্যক্রম পরীক্ষার দিন বন্ধ থাকে। রাস্তায় যানজট না হওয়ার জন্য যানবাহনের চাপ কম রাখা হয়। পরীক্ষার হলে যেন শব্দ না যায়, সে কারণে বিমানের অবতরণের সূচিও সমন্বয় করা হয়। সামরিক প্রশিক্ষণ স্থগিত রাখা হয়। এমনকি শেয়ার বাজারের কার্যক্রমও ঘণ্টাখানেক দেরিতে শুরু হয়। কোনো শিক্ষার্থী পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে দেরি হয়ে গেলে পুলিশ তাদের দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করে দেয়।

article

নর্ড স্ট্রিম ২: ইউরোপের ভূরাজনীতির ট্রামকার্ড

বাস্তবতা হচ্ছে জার্মানি কয়েক দশক ধরেই জ্বালানির জন্য সোভিয়েত ইউনিয়ন তথা রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল। তাই তাদেরকে রাশিয়ার সাথে বোঝাপড়া করেই চলতে হয়। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় মিত্রদেরও খুশি রাখতে হয়।

article

জলবায়ু সংকটে পরিবেশ সাংবাদিকতা কতটা গুরুত্ব রাখছে?

“সংবাদ বা স্টোরি কি কোনো পার্থক্য গড়ে দিতে পারবে?” সাংবাদিকতা পেশায় যারা আছেন তাদের প্রতিবারই সংবাদ নিয়ে কাজ করাকালীন এই একটি প্রশ্ন মাথায় ঘুরে। অধিকাংশ সময়ই উত্তরটি স্পষ্ট থাকে না। বিশেষ করে পরিবেশ বিষয়ক সাংবাদিকতা পেশায় যারা আছেন, তাদের ক্ষেত্রে উত্তরটি নেতিবাচকই থাকাটাই সাধারণ ঘটনা ছিল একটা সময়। কারণ এমন সংবাদের অভাব নেই যা দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রে চলে যেতে পারে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ধারা বদলেছে, বদলেছে পরিবেশের চিরচেনা রূপও৷ তাই পরিবেশ বিষয়ক তথ্য কিংবা জলবায়ু ইস্যুতে সোচ্চার হয়ে উঠার ঘটনা বেড়েছে দেশে দেশে। সেই সাথে ব্যস্ততা এবং গুরুত্বও বেড়েছে পরিবেশ সাংবাদিকতার। কিন্তু সেই একই প্রশ্ন, কতটা পার্থক্য গড়ে দিতে পারছেন পরিবেশ সাংবাদিকরা?

article

End of Articles

No More Articles to Load