Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

গ্রিক পুরাণের বারোজন অলিম্পিয়ান দেবতা

প্রথম টাইটানদের পরাজিত করার পর বারোজন দেবতা সংঘবদ্ধ হয়ে তৈরি করেছিলেন একটি দল। অলিম্পাসের পাহাড়ে নির্মিত বিশাল এক স্বর্গীয় অট্টালিকায় ছিল তাদের বাস। এখানে নির্মিত দেব সভাতে বসেই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পরিচালনা করতেন তারা। সাইক্লোপদের দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রমেই তিলে তিলে গড়ে উঠেছে এই অট্টালিকা। সাথে দক্ষ হাতে প্রাসাদের প্রতিটা দেওয়ালে শৈল্পিক কারুকার্য ফুটিয়ে তুলিয়েছিলেন স্বর্গের সব্যসাচী কামার হেফাস্টাস। বারোজন অলিম্পিয়ানদের মধ্যে প্রথম ছয়জন যথাক্রমে হেস্টিয়া, পসাইডন, হেডিস, ডিমিটার, হেরা এবং জিউস। এরা হলেন প্রথম যুগের টাইটান ক্রোনাস এবং রিয়ার সন্তান। বাকিদের মধ্যে অনেকেই দেবরাজ জিউসের ঔরসজাত।

article

আরব সংস্কৃতিতে ধ্রুপদী সঙ্গীত ও গানের প্রভাব

আরবরা ইসলাম আগমনের বহু আগে থেকেই গান-বাজনা বা সঙ্গীত চর্চা করত। যদিও সে সময় এটি শিল্পের প্রধান বাহক ছিল না তথাপি আরবের উকাজ শহরে কবি এবং গায়করা একত্রিত হতেন এবং কবিতা বা গান পরিবেশনের মাধ্যমে তাদের প্রতিভা উপস্থাপন করতেন। মহিলা কবিরা তাদের গান বা কবিতার মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রে যোদ্ধাদের উৎসাহিত করত। মূলত প্রাক-ইসলামী আরবের সঙ্গীতজ্ঞ ব্যক্তি এবং কবিরা সামাজিক শ্রেণিবিন্যাসে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

article

বোকো হারাম: আফ্রিকার নিষ্ঠুরতম সন্ত্রাসী সংগঠনের উত্থানপর্ব

সালাফি ধর্মগুরু মোহাম্মাদ ইউসুফের হাত ধরে ২০০২ সালে বোকো হারাম প্রতিষ্ঠিত হয়, যদিও এই গ্রুপের অস্বিত্ব আর অপ্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম ছিলো নব্বইয়ের দশক থেকেই।

article

কারেন হর্নাই: ফ্রয়েডের ‘আজগুবি’ তত্ত্বের প্রথম বিরোধিতাকারী নারী

মনোবিজ্ঞানের উন্নয়নে কারেনের ছিল ব্যাপক অবদান। তিনি শুধু স্নায়বিকতা বিষয়েই কিছু অতি-গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেননি। নারীদের প্রতি মনোবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েও গবেষণা করেছেন তিনি। ভুলে গেলে চলবে না, বিংশ শতকের শুরুর দিকে জ্ঞান-বিজ্ঞানের অন্য অনেক ক্ষেত্রের মতো মনোবিজ্ঞানেও চলছিল পুরুষের আধিপত্য। ফলে পুরুষতান্ত্রিকতার নিগড়ে বন্দি ছিল এই তাৎপর্যপূর্ণ খাতটিও। বিশেষত ফ্রয়েডকেই এই পরিসরের ঈশ্বরজ্ঞান করতেন অনেকে। সেরকম একটি পটভূমিতে একজন নারীর মনঃসমীক্ষক হয়ে ওঠা, এবং সরাসরি ফ্রয়েডের তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া কোনো অংশে কম বৈপ্লবিক বিষয় নয়।

article

এলিজাবেথ বাথোরি: ব্লাড কাউন্টেস না ষড়যন্ত্রের শিকার? | (পর্ব-১)

নারী সিরিয়াল কিলারদের কথা বললে এলিজাবেথ বাথোরির নাম প্রথমেই চলে আসে। কিংবদন্তি অনুযায়ী অন্তত কয়েকশো নারীকে হত্যা করেছেন এই হাঙ্গেরিয়ান অভিজাত। নিজের দুর্গে অবাধে নাকি চলতো তার নৃশংস কার্যক্রম। লোকে বলে, নিজের যৌবন ধরে রাখতেই নাকি নির্মম এই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলেন তিনি। প্রশ্ন হচ্ছে, এলিজাবেথ বাথোরি কি সত্যিই দোষী ছিলেন, নাকি তাকে ঘিরে বেছানো হয়েছিলো ষড়যন্ত্রের জাল?

article

জিন সম্পাদনা প্রযুক্তি: অমিত সম্ভাবনার আলো ও শঙ্কার ঘনঘটা

জিন সম্পাদনা প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরা যদি কোনো পরিবার বা জনপদে বধিরতা দূর করার চেষ্টা করতে শুরু করি, তাহলে তা প্রকারান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভাষিক-সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী নির্মূলকরণেরই সমার্থক হয়ে উঠবে, যা কিনা ভয়ানকভাবে জাতিসংঘ-স্বীকৃত ‘গণহত্যা’র সংজ্ঞার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ

article

এসডিজির প্রাথমিক পাঠ ও অগ্রগতির উপাখ্যান | পর্ব-১

দারিদ্রহীন, ক্ষুধাহীন, সুস্বাস্থ্য কিংবা গুণগত শিক্ষার মতো মৌলিক এবং সমসাময়িক অধিকার অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে জাতিসংঘের চলমান এক উদ্যোগের নাম ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ বা এসডিজি।

article

সমাধিডাকাত ও প্রাচীন মিশরের রাজকীয় মমিসমূহের পরিণতি

রাজকীয় সমাধিতে ডাকাতির বিষয়টা প্রাচীন মিশরে ছিল অতি সাধারণ এক জিনিস। এক একটি রাজকীয় সমাধি চোর-ডাকাতদের নিকট ছিল স্বর্ণ-খনির সমতুল্য। শুধুমাত্র একটি রাজকীয় সমাধির সন্ধান পেলেই তারা পায়ের উপর পা তুলে বাকি জীবনটা রাজার হালে কাটিয়ে দিতে পারত। তাই, এ পর্যন্ত যত রাজকীয় সমাধির সন্ধান পাওয়া গেছে, এর সবগুলোতেই একবার না একবার চোর-ডাকাতের পা পড়েছে।

article

সাপ উপাসনা: ভিন্ন এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

মানুষ কখনো জন্ম, মৃত্যু, সফলতা আর ব্যর্থতার চক্র থেকে বের হতে পারেনি। ফলে সাপও কেবল প্রাসঙ্গিক হয়েই ওঠেনি; পেয়েছে উপাস্যের মর্যাদা।

article

ম্যাড ম্যাক্স ট্রিলজি: জর্জ মিলারের চিরসবুজ অ্যাকশন ক্লাসিক

আমাদের শিল্প-সাহিত্যে বারবার বলা হয়েছে সভ্যতার সমাপ্তি হবে বর্বরতার সূচনা বিন্দু। এই দর্শন ম্যাড ম্যাক্সের গল্পের অন্যতম বড় প্রভাবক। আমরা এখানে দেখতে পাই সভ্যতার পতন সৃষ্টি করেছে মাৎস্যন্যায়ের পরিস্থিতি। সবলের সীমাহীন অত্যাচারে দুর্বল অতিষ্ঠ। এমতাবস্থায় দুর্বলের পক্ষে দাঁড়িয়ে যায় ম্যাক্স।

article

End of Articles

No More Articles to Load