ইতিহাসের আলোচিত ও বিতর্কিত কিছু টাইম ট্রাভেলের ঘটনা

সময়কে কেউ আটকাতে পারেনি। অবিরাম গতিতে চলেছে এর বয়ে চলা। সময়কে বাঁধতে না পারলেও সময় সরোবরে পাড়ি জমানোর শখ মানুষের বহুদিনের। ছোটবেলার সায়েন্স ফিকশনের মতো টেলিফোনের বুথের ন্যায় মেশিনে অতীত-ভবিষ্যৎ দর্শন কিংবা টেলেপোর্টেশন ও সময়ের খেয়ায় উড়ে বেড়ানো- এমন কল্পনা নেহাতই কম মানুষ করেনি। কিন্তু সত্যিই যদি সময়ের সাগরে পরিভ্রমণ করা যেত? নিশ্চয়ই সেটা দারুণই হতো বটে!

অনেকেরই দাবি- ভবিষ্যতের মানুষ সেটা পেরেছে, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে অতীতের মানুষও! অবাক করা ব্যাপার হলো এই তত্ত্বকে সমর্থন করবার পক্ষে কিছু যুক্তিও রয়েছে বৈকি। আবার কতকগুলোতে পাওয়া গেছে স্রেফ ভাঁওতাবাজির ছাপ। তাহলে পাঠক চলুন ঘুরে আসি ইতিহাসের এমন সব ঘটনা থেকে যেগুলোকে টাইম ট্রাভেল বা সময় পরিভ্রমণের ঘটনা বলে মানেন অনেকেই। সময়ের খেয়ায় আপাতত সওয়ার হতে না পারলেও এই চমকপ্রদ ঘটনাগুলো আপনাকে রোমাঞ্চিত না করে ছাড়বে না।

চ্যাপলিনের টাইম ট্রাভেলার

সময় পরিভ্রমণের এই ঘটনাটি জানতে আমাদের চলে যেতে হবে বিখ্যাত চার্লি চ্যাপলিনের একটি সিনেমার সময়ে। ‘দ্য সার্কাস’ নামধারী সেই সিনেমাটির সাথে কিভাবে জড়িয়ে গেল সময় পরিভ্রমণের গল্প তা উল্লেখ করছি এখানে। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে আইরিশ চলচ্চিত্র নির্মাতা জর্জ ক্লার্ক ইউটিউবে একটি ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করেন। ভিডিওটি ১৯২৮ সালে চার্লি চ্যাপলিনের ‘দ্য সার্কাস’ চলচ্চিত্রটির লস এঞ্জেলেস প্রিমিয়ারের সময়ে ধারণ করা। গ্রম্যানস চাইনিজ থিয়েটারে চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হচ্ছিল।

ক্লিপটিতে দেখা যাচ্ছে- দুজন মানুষ হেঁটে যাচ্ছেন; প্রথমজন পুরুষ এবং দ্বিতীয়জন একজন মহিলা। মহিলাটির দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় তিনি কিছু একটা কানে ধরে কথা বলতে বলতে যাচ্ছেন। কী হতে পারে সেটি? মুঠোফোন! আপাতদৃষ্টিতে মুঠোফোনের কথাই মনে হবে। যদিও অনেকের দাবি ওটা আদপে মুঠোফোন নয়, বরং শ্রুতি সহায়ক হিয়ারিং এইড এবং এমন চৌকো আকৃতির এইডের প্রচলন সে সময় শুরু হয়েছিল। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। ভিডিওচিত্রটিতে লক্ষ্য করলেই দেখা যায় প্রথম ব্যক্তিটি চলে যাবার পরও মহিলাটি কানে যন্ত্রটি ধরে কথা বলে যাচ্ছেন। প্রশ্ন হলো যদি সেটি আসলেই হিয়ারিং এইড হয়ে থাকে ভদ্রমহিলা সেটা কানে ধরে কথা বলছেন কার সাথে? যখন সেখানে তিনি ব্যতীত আর কেউ উপস্থিতই নেই! তবে কী সেটা মুঠোফোন? যদি তাই হয় তাতেও একটা কিন্তু থেকে যাচ্ছে। কেননা সে সময়ে মুঠোফোনের প্রচলনই ছিল না!

সম্ভাব্য উত্তর হতে পারে ভবিষ্যতের মানুষ! টাইম ট্রাভেলার তথা সময় পরিভ্রমণকারী- বলে মানছেন অনেকে। আবার কেউ বা ভবিষ্যতের মানুষের এই গল্প মানতে নারাজ। প্রকৃতপক্ষে কী হয়েছিল সেটা অন্তত এখন জানা সম্ভব হচ্ছে না।

অত্যাধুনিক সময় পরিভ্রমণকারী

সময়টা ১৯৪১ সাল। ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার গোল্ড ব্রিজ এলাকার সাউথ ফর্ক সেতুটি পুনরায় চালু করার দিন। সেদিন তোলা একটি আলোকচিত্র যে পরবর্তীতে বেশ সাড়া ফেলে দেবে তা কে জানতো! আপাতদৃষ্টিতে ছবিটি সাধারণ সাদাকালো ছবি মনে হলেও ছবিটির দিকে একটু মনযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন।

ছবিটিতে একজনকে অন্য সবার থেকে একটু আলাদা মনে হচ্ছে কি? এই লোকটিই যত আলোচনা বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। সানগ্লাস চোখের এই ভদ্রলোকটির পোশাক-আশাক অন্য সকলের থেকে আলাদা বলেই দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। যেহেতু তার ভঙ্গিমা এবং স্টাইল সেই সময়ের তুলনায় অনেকটাই আধুনিক বলে প্রতিভাত হচ্ছে অনেকেই তাকে ধরে নিয়েছেন ভবিষ্যতের মানুষ হিসেবে যে কিনা সময় পরিভ্রমণ করে পেছনে গিয়ে এই ঐতিহাসিক ক্ষণটি দেখতে হাজির হয়েছিল।

কিন্তু পরে দেখা যায়, লোকটির পরিহিত রোদচশমাটি সে সময়ে অস্বাভাবিক নয়, কেননা রোদচশমার প্রচলন ১৯২০ সালের দিকে শুরু হয়। তার পরিহিত টি-শার্টটি আদপে প্রিন্ট করা আধুনিক কোনো টি-শার্ট নয়। সেটি প্রকৃতপক্ষে ছিল বুকে নকশা সেলাই করা সোয়েটার যা কিনা সে সময়ের অনেক খেলোয়াড় দলের পোশাক হিসেবে প্রচলিত ছিল। সে সময়কারই ‘মন্ট্রিল ম্যারুনস’ নামক একটি আইস হকি খেলুড়ে দল এই ধরণের পোশাক ব্যবহার করতো। এছাড়া লোকটির অন্যান্য আনুষঙ্গিক পরিহিত জিনিসগুলিও সে সময় পাওয়া অসম্ভব ছিল না। তাই অনেকেই সময় পরিভ্রমণের বিষয়টা গুজব বা বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন।

ছবিটিকে দেখে কেউ বা সময় পরিভ্রমণের উদাহরণ ভাবেন, কেউ ভাবেন মূল ছবিটিতে বিকৃতি ঘটানো হয়েছে, আবার কারো বা ধারণা লোকটিকে অতীত-ভবিষ্যৎ চষে বেড়ানো কেউ ভাবাটা ভুল। সত্যি যে কী সেটা আদৌ কেউ জানে না।

আবারো মুঠোফোন!

এবারের ঘটনাটি ১৯৩৮ সালের। ২০১৩ সালে বের হওয়া একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা যায় ১৯৩৮ সালে একটি ফ্যাক্টরি থেকে কাজ শেষে বেরুচ্ছেন একদল তরুণ কর্মী। তার মধ্যে একজন হাস্যোজ্জ্বল মহিলা কানে কি যেন ধরে আছেন, যেটিকে বড় আকারের মোবাইল ফোন বলেই মনে হয়। এই ভিডিওচিত্রটি নিয়েও হৈচৈ পড়ে যায় এবং এই মহিলাকেও টাইম ট্রাভেলিং এর উদাহরণ হিসেবে ভাবতে শুরু করেন অনেকেই।

যদিও পরবর্তীতে এক ভদ্রমহিলা নিজেকে ভিডিওচিত্রে দৃশ্যমান মহিলাটির নাতনী বলে দাবী করেন এবং ভিডিওচিত্রের মহিলাটির নাম গারট্রুড জোনস বলে উল্লেখ করেন। এই মহিলার মতে, গারট্রুড এর বয়স তখন মাত্র সতের ছিল, তিনি এখনো সে সময়ের কথা মনে করতে পারেন। তিনি গারট্রুডকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ডুপন্টের (ফ্যাক্টরিটি যে প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন) নিজস্ব টেলিফোন যোগাযোগ শাখা ছিল। তারা ওয়্যারলেস টেলিফোনের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছিলেন। গারট্রুডসহ আরো ৫ জনকে এক সপ্তাহের জন্য ফোনগুলো দেয়া হয়েছিল।

গারট্রুড নাকি সে সময়ে মুঠোফোনে অন্য একজন গবেষকের সাথে কথা বলছিলেন। এছাড়াও ভিডিওটিতে অপর একজন মহিলার কাছেও মুঠোফোন দেখা যায় বটে! তবে এক্ষেত্রে সেটি কানে ধরা ছিল না বরং হাতেই শোভা পাচ্ছিল।

এক শতাব্দী ওপারে…

সময় পরিভ্রমণের বেশ জনপ্রিয় ঘটনা এটা। ঘটনার পটভূমি বিংশ শতাব্দী। ১৯৫১ সালের একদিন রুডলফ ফেন্টজ নামক এক ২৯ বছর বয়সী লোক নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে ট্যাক্সিচাপা পড়ে মারা যান। লোকটির পোশাকাদি ছিল উনবিংশ শতকের ন্যায়। এমনকি তার সাথে থাকা জিনিসপত্রও সব ১৮৭৬ সালের। কিন্তু এত পুরনো জিনিস হলেও তাতে বয়সের কোনো ছাপ ছিল না, বরং সেগুলো নতুনের মতনই ছিল। পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় ব্যক্তিটির নাম রুডলফ ফেন্টজ এবং সে ১৮৭৬ সালে কোনো প্রকার চিহ্ন না রেখে হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যায় সে! ধারণা করা হয় লোকটি কোনোভাবে হুট করে ১৮৭৬ সাল থেকে ১৯৫১ সালে এসে পড়ে এবং বিভ্রান্ত হয়ে যায়। অতঃপর দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করে।

পরবর্তীতে অবশ্য জানা যায় এটি ‘আই অ্যাম স্কেয়ার্ড’ নামক গল্পের ঘটনা যা লোকমুখে সত্যি বলে ছড়িয়ে পড়েছে। গল্পটির রচয়িতা জ্যাক ফিনি।

নিজেরেই পাই খুঁজে…

২০০৬ সালের ৩০শে আগস্ট সুইডিশ নাগরিক হাকান নর্ডকেভিস্ট বাড়ি ফিরে হঠাৎ দেখেন তার কিচেন পানিতে ভেসে যাচ্ছে। পানির লাইনে সামান্য লিক ভেবে সিংকের নিচে হামাগুড়ি দিয়ে সেটি ঠিক করতে ঢোকেন এই ৩৬ বছর বয়সী। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো তিনি দেখেন কেবিনেটের অন্যপ্রান্তটি শেষ হচ্ছে না। এরপর তিনি কেবিনেট ধরে এগোতে থাকেন এবং কিছুক্ষণ পর এর অপর প্রান্ত দিয়ে বেড়িয়ে এসে দেখেন তিনি ২০৪২ সালে এসে পড়েছেন!

এখানেই কাহিনীর শেষ নয় বরং তিনি সেখানে খুঁজে পান ৭২ বছর বয়সী নিজেকে! একসঙ্গে কথা বলেন এমনকি ছবিও তোলেন! তার মতে ওই ব্যক্তিটি এমন সব কছু জানেন যেটা শুধু তার নিজের জানার কথা, সেই ব্যক্তির হাতেও একই রকম ট্যাটু আছে যদিও বয়সের কারণে তা তারটির থেকে ফ্যাকাশে। তাই ঐ ব্যক্তি তারই ভবিষ্যৎ রূপ না হয়ে যায় না বলে দাবী তার। বিশ্বাসের ভারটা পাঠকের ওপরেই ন্যস্ত থাকল।

সিডির বাক্স

১৮০০ সালের একটি চিত্রকর্মে দেখা যায় একজন লোকের হাতে একটি সিডির বাক্স যেখান থেকে একটি সিডি বের করে নেয়া হচ্ছে। কিন্তু সিডির আগমন ১৯৮০ সালের আগে হয়নি। তার মানে কি এই যে ভবিষ্যতের কেউ তার ভিক্টোরিয়ান বন্ধুদের সিডি দেখাচ্ছেন? অবশ্য অনেকের দাবী সেটি সিডি নয় কাচের ঢাকনা, যা সে সময়ে প্রচলিত সাধারণ বাক্সে ব্যবহৃত হয়েছে।

মন্টাউক এয়ারফোর্স স্টেশন

১৯৮০ সালের দিকে প্রেস্টন বি. নিকোলস এবং আল বিয়েলেক দাবী করেন মন্টাউক এয়ারফোর্স স্টেশনের ভূগর্ভস্থ ল্যাবরেটরীতে সময় সুরঙ্গের অস্তিত্ব আছে! তারা নাকি সেটা ব্যবহার করে ১৯৪৩ সালে গিয়েছিলেন ল্যাবে করা কিছু কাজের স্মৃতি উদ্ধার করতে!

মন্টাউক এয়ারফোর্স স্টেশন

সাগর সৈকতে

সাগর সৈকতের রহস্যময় ব্যক্তি

ছবির অন্য লোকেদের থেকে এই ব্যক্তিটিকে অনেক আধুনিক আর আলাদা লাগছে না? কে এই ব্যক্তি? ভবিষ্যৎ থেকে আগত সময় পরিভ্রমণকারী নয়তো!

ঘটনার পূর্বাভাস!

রন এডয়ার্ডস, সি. বি. কলবি এবং জন ম্যাকলিন তাদের লেখা ‘দ্য লিটল জায়ান্ট বুক অফ এরি থ্রিলস অ্যান্ড আনস্পিকেবল চিলস’ গ্রন্থে এই ঘটনাটির উল্লেখ করেন। ঘটনানুযায়ী, ১৯৩২ সালে সাংবাদিক জে. বার্নার্ড হাটন এবং আলোকচিত্রী জোয়াকিম ব্র্যান্ডটকে জার্মানির হামবুর্গ জাহাজ কারখানায় পাঠানো হয়। কাজ শেষ করার পর তারা যখন ফিরে যাবার তোড়জোড় করছিলেন হঠাৎ তারা বিমানের ইঞ্জিনের আওয়াজ শুনতে পান এবং আকাশে অসংখ্য যুদ্ধবিমান দেখেন।

অ্যান্টি এয়ারক্রাফট গান থেকে হামলা চালানো শুরু হয় এবং যুদ্ধবিমানগুলোও পাল্লা দিয়ে বোমা বর্ষণ করে যেতে থাকে। মূহুর্তের মধ্যেই জায়গাটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়। বিস্ফোরণ, দালান ধ্বস, মৃত্যু, চিৎকারে ছেয়ে যেতে থাকে পুরো এলাকা। হাটন একজন রক্ষীকে তারা কোনোভাবে সাহায্য করতে কিনা জিজ্ঞেস করলে রক্ষীটি তাকে তৎক্ষণাৎ সেই এলাকা ত্যাগ করতে বলেন।

যখন তারা হামবুর্গে ফিরে এলেন আকাশ পরিষ্কার ছিল এবং রক্তপাত বা সহিংসতার কোনো চিহ্নই ছিল না! সেখানে দালানকোঠাগুলোও অক্ষত এবং ঠিক ছিল, লোকমনে ভীতির লেশমাত্র ছিল না। এমন অবস্থা ছিল যেন কিছুই হয়নি। যখন তারা জাহাজ কারখানার দিকে আবারো তাকান, দেখেন যে সব স্বাভাবিক, কিছুই হয়নি। কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা দালান থেকে ধোঁয়া নির্গমণের লেশমাত্র নেই যা তাদেরকে বেশ অবাক করে দেয়। সংবাদপত্রের অফিসটিও তাদের কথা মানতে অস্বীকার করে, এমনকি আক্রমণের সময় তাদের তোলা ছবিগুলোতে পর্যন্ত সব স্বাভাবিক দেখায়। জাহাজ কারখানাটি নতুনের মতোই লাগছিল ছবিতে। তাই তাদের দপ্তর সহকর্মীরা ধরে নেন তারা পথে হয়তো মদ্যপান করেছিলেন এবং মদ্যপ অবস্থায় উল্টোপাল্টা জিনিস দেখেছেন যা অবাস্তব।

বিধ্বস্ত হামবুর্গ শিপইয়ার্ড

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর পূর্বে বার্নার্ড হাটন লন্ডনে পাড়ি জমান এবং ১৯৪৩ সালের এক সকালে সংবাদপত্র খুলে তিনি যা দেখেন তাঁতে তার হৃদপিণ্ড থেমে প্রায় যাবার উপক্রম হয়। রয় এয়ারফোর্সের হামবুর্গ জাহাজ কারখানায় সফল অপারেশনের ঘটনা তাতে ছাপা ছিল যা হাটনের ১১ বছর আগে প্রত্যক্ষ করা ঘটনার হুবহু প্রতিরূপ! কি করে সম্ভব? উত্তর অজানা।

এমনিভাবে ইতিহাসে প্রচলিত রয়েছে নানান ঘটনার যেগুলো সূচনা করেছে সময় পরিভ্রমণ সংক্রান্ত বিতর্কের। এগুলোর কোনোটি ভুয়া, কোনোটি প্রশ্নবিদ্ধ আবার কোনোটি রহস্যাবৃত। এমনি কিছু সময় পরিভ্রমণ সংক্রান্ত আলোচিত ও বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে দেখা হবে লেখাটির আগামী পর্বে।

তথ্যসূত্র

১) en.wikipedia.org/wiki/Time_travel_claims_and_urban_legends

২) io9.gizmodo.com/all-the-evidence-that-time-travel-is-happening-all-arou-1446262029

৩) indiatimes.com/culture/who-we-are/7-real-accounts-of-time-travel-that-ll-leave-you-questioning-everything-258251.html

৪) metro.co.uk/2015/10/21/5-real-world-events-which-prove-that-time-travel-actually-exists-5453426/

৫) ranker.com/list/real-life-time-travelers/jacob-shelton

৬) express.co.uk/news/weird/600855/PICTURED-The-STAGGERING-photos-thought-to-PROVE-time-travel-EXISTS

৭) cracked.com/pictofacts-406-19-photos-youd-swear-were-taken-by-time-travelers/

Related Articles

Exit mobile version