Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

আবিষ্কারের জন্য অনুশোচনায় ভোগা আবিষ্কারকেরা

মানুষ নিত্যনতুন সমস্যার সমাধানের জন্য প্রতিনিয়তই নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করে চলছে। ছোটখাটো আবিষ্কার থেকে বড় বড় আবিষ্কার গুলোও মানুষের জীবনযাত্রা করে তুলেছে আরো সহজ। ক্ষুদ্র সেফটি পিন ও আজকাল অপরিহার্য অংশ। আবিষ্কারকদেরও স্মরন করা হয় শ্রদ্ধাভরে। তবে কিছু কিছু আবিষ্কারক নিজেদের আবিষ্কার নিয়ে ভুগেছেন হতাশায়। তাদের মতে সেইগুলো আবিষ্কার করাই ছিলো তাদের ভুল কাজ। আজ আমরা দেখবো এমন সব আবিষ্কারের কথা যেসবের জন্য অনুতাপ করেছেন আবিষ্কারকেরা।

article

কিংডম অব আসগার্দিয়া: পৃথিবীর বাইরে প্রথম নভো রাষ্ট্রের উত্থান

আসগার্দিয়া হবে এমন একটি রাষ্ট্র যার ভূখণ্ড থাকবে মহাকাশে! অসম্ভব বলে উড়িয়ে দেয়াও যাচ্ছিলো না। কারণ, আমি জানি এটি সম্ভব। কেন অসম্ভব হবে?

article

পুরো পৃথিবীর শক্তি যোগাতে সোলার প্যানেল ব্যবহৃত হয় না কেন?

হিসেব করে দেখা গিয়েছে কয়েকশত হাজার বর্গ কিলোমিটার জায়গা দখলকারী একটি সোলার প্যানেল পুরো পৃথিবীর শক্তি যোগানোর জন্য যথেষ্ট। কিন্তু তাহলে মনে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক, পুরো পৃথিবীর শক্তির যোগান দিতে কেন কেবলমাত্র সোলার প্যানেল ব্যবহার করা হচ্ছে না?

article

লিনাস পলিং: ভাগ্য সহায় হলেই পেতেন তৃতীয়বারের মতো নোবেল

রোজালিন্ডের প্রাপ্ত ছবিগুলো দেখার জন্য পাউলিং কেমব্রিজে আসতে চেয়েছিলেন। ১৯৫২ সালে তিনি সেখানে একটি কনফারেন্সের নেমন্তন্ন পান। কিন্তু ভাগ্য সহায় না হলে যা হয়। কমিউনিস্ট হিসেবে দোষারোপ করে সরকার থেকে তাকে ব্রিটেনে আসতে দেয়া হলো না। পাউলিং পরে বুঝতে পারেন যে যদি তিনি ফ্রাঙ্কলিনের ডাটা দেখতে পারতেন এবং এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফির ছবিগুলো দেখার সুযোগ পেতেন তাহলে গণিত কষে আসল রহস্য বের করতে বেশী সময় লাগতো না। এরকম হলে ওয়াটসন-ক্রিক এর অনেক আগেই পাউলিং – ফ্রাঙ্কলিন ডিএনএ-র গঠন আবিষ্কার করে ফেলতেন। এজন্য তারা দুজনেই নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন।

article

কার্ল পপার: সায়েন্স থেকে সিউডোসায়েন্সকে আলাদা করা ব্যতিক্রমধর্মী এক দার্শনিক

বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিকে বুঝতে গিয়ে কার্ল পপার খেয়াল করেছিলেন, সকল বৈজ্ঞানিক অর্জন আসলে সমান নয়। সেখান থেকে তিনি পার্থক্য দাঁড় করিয়েছিলেন প্রকৃত বিজ্ঞান এবং অসম্পূর্ণ বিজ্ঞানের মাঝে, এ দু’টোর নাম দিয়েছিলেন- ‘সায়েন্স’ এবং ‘সিউডো-সায়েন্স’। আর তা করতে গিয়েই তিনি আমাদের জ্ঞানার্জনের প্রকৃতি সম্পর্কে শিখিয়েছিলেন অনেক কিছু, দেখিয়েছিলেন কীভাবে আমরা আমাদের ধারণাগুলোকে, তত্ত্বগুলোকে পরীক্ষা করতে পারি, চ্যালেঞ্জ করতে পারি- আর নিয়ে যেতে পারি সত্যের কাছাকাছি।

article

সূর্যের পানে পার্কার সোলার প্রোব

সূর্যের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে কিংবা সূর্যের সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিক থেকে বাঁচতে হলে দরকার সূর্য সম্বন্ধে বিস্তারিত গবেষণা। সেজন্য দরকার সূর্যের দিকে নভোযান প্রেরণ করা।

article

উদ্ভিদের রান্না-বান্না: জীবজগৎ টিকে আছে যার উপর

উদ্ভিদের রান্না-বান্না? নিশ্চয়ই অদ্ভুত লাগছে? কিন্তু সত্যিই উদ্ভিদের রয়েছে নিজস্ব রসুইঘর বা রান্নাঘর, এবং এখানেই তৈরি হয় পৃথিবীর সকল রসদ।

article

মৃতদেহে বিদ্যুতের পরীক্ষা

ব্যাঙ ও বিদ্যুৎ নিয়ে পরীক্ষা করে অল্প কদিনেই তারা একঘেয়ে হয়ে গেলেন। ভাবলেন কী হবে যদি অন্য প্রাণীর মৃতদেহের মাঝেও এই পরীক্ষা করা হয়? কী ঘটবে যদি মানুষের মৃতদেহেও বিদ্যুৎ চালনা করা হয়? অনেক কৌতূহলের প্রশ্ন। অনেক কৌতূহলের বিষয়।

article

যুগে যুগে ব্যাটারির বিবর্তন

একটা সময় ছিল যখন ব্যাটারি মোটেই স্বাভাবিক কিছু ছিল না। সামান্য একটু চার্জের প্রভাব দেখে তাজ্জব বনে যেত বিজ্ঞানীরা। দিনের পর দিন কৌতূহল নিয়ে এর পেছনে পড়ে থাকত তারা। ব্যাটারি থেকে বের হওয়া বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গ দেখার জন্য টিকিট কেটে অডিটরিয়ামে আসত সাধারণ মানুষেরা।

article

কান: শ্রবণ ও ভারসাম্যের এক নীরব কারিগর

অজস্র কাজের মাঝখানে যখন ক্লান্তি আপনার উপর ভর করে তখন হয়তো আপনি শুনেন আপনার কোন প্রিয় গান। গান শুনতে শুনতে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে ডুব দিতে চান অন্য কোন ভুবনে। আবার এই বৃষ্টিতে পথঘাট যখন কাঁদায় পূর্ণ তখন হয়তো পিছলে পড়ে যেতে গিয়ে হয়তো শেষ মুহূর্তে কোন মতে খেই ধরলেন। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে যে আপনাকে সাহায্য করলো তাকে কিন্তু আপনি খুব একটা মনে করেন না। সে হলো আপনার মাথার দুপাশে থাকা দুটি কান।

article

End of Articles

No More Articles to Load