Welcome to Roar Media's archive of content published from 2014 to 2023. As of 2024, Roar Media has ceased editorial operations and will no longer publish new content on this website.
The company has transitioned to a content production studio, offering creative solutions for brands and agencies.
To learn more about this transition, read our latest announcement here. To visit the new Roar Media website, click here.

ইদলিবের ব্যাপারে পুতিন-এরদোয়ানের সমঝোতা স্মারকের ভবিষ্যত কী?

ইদলিব অভিযান আপাতত স্থগিত। কিন্তু তুরস্ক কি পারবে বিদ্রোহীদেরকে তার কথা শোনাতে? অথবা রাশিয়া কি পারবে বাশার আল-আসাদকে নিয়ন্ত্রণ করতে?

article

এরদোয়ান-পুতিন কীভাবে ইদলিবের ব্যাপারে ঐক্যমতে পৌঁছলেন?

তেহরান সম্মেলন ব্যর্থ হওয়ার দশ দিনের মাথায় এরদোয়ান এবং পুতিন ইদলিবে সামরিক অভিযান না চালিয়ে বাফার জোন সৃষ্টিতে একমত হয়েছেন। কীভাবে তারা এ ঐক্যমতে পৌঁছলেন?

article

ভারতে সমাজকর্মীদের ধরপাকড়: সাধারণ মানুষ এত নির্বিকার কেন?

গত ২৮ আগস্ট, সারা ভারতজুড়ে এক বেনজির ঘটনা ঘটল। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘হত্যা করার ছক’-এর সঙ্গে যোগের সন্দেহে পাঁচটি রাজ্য থেকে বিভিন্ন খ্যাতনামা সমাজকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। আরও অনেকের বাড়িতে তল্লাশিও চালানি হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঢেউ উঠেছে। মনে করা হচ্ছে সত্তরের দশকের সেই জরুরি সময় যেন ফের ফিরে এসেছে।

article

১৯৮৪-র দাঙ্গায় কংগ্রেসের ভূমিকা অস্বীকার: রাহুল গান্ধী একটি রাজনৈতিক সুযোগ হারালেন

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী সম্প্রতি লন্ডনে বসে একটি বোমা ফাটালেন। যুক্তরাজ্যের সাংসদ এবং নেতাদের সঙ্গে এক কথোপকথনে বললেন, ১৯৮৪ সালে দিল্লি এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ঘটিত ভয়ানক শিখনিধন যজ্ঞে কংগ্রেস দলের কোনো ভূমিকা ছিল না। তিনি বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের পর হওয়া সেই দাঙ্গা নিঃসন্দেহে যন্ত্রণাদায়ক এবং তিনি চান যে অপরাধীদের শাস্তি হোক; কিন্তু তিনি এটা মানতে নারাজ যে তার দলের সেই দাঙ্গায় কোনো ভূমিকা ছিল

article

নভজ্যোৎ সিধু পাক সেনাপ্রধানকে আলিঙ্গন করলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হলো?

আগস্টে ফের একটি আলিঙ্গন- এবারে দেশের চৌহদ্দি পেরিয়ে ‘চিরশত্রু’র দেশ পাকিস্তানে আর সেখানে সেদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়াকে জড়িয়ে ধরে স্বদেশে প্রবলভাবে ধিকৃত হলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার এবং বর্তমানে পাঞ্জাব রাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী নভজ্যোৎ সিং সিধু। চুয়ান্ন বছর বয়সী এই রাজনীতিক সেখানে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইমরান খানের শপথ অনুষ্ঠানে। পাকিস্তানে যাওয়া তো বটেই, সেখানে বাজওয়াকে আলিঙ্গন করা ছাড়াও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের ‘রাষ্ট্রপতি’ মাসুদ খানের পাশে বসা নিয়েও সিধুকে আক্রমণ করে ভারতীয় জনতা পার্টি সহ বিভিন্ন বিরোধী দলও।

article

মোদী-বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী খুঁজতে ব্যস্ত; কিন্তু বিকল্প হিসেবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কতটা সেটা কি মেপে দেখেছেন?

গত কয়েক মাস যাবৎ ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে মোদী-বিরোধী ঐক্যকে যেভাবে দানা বাঁধতে দেখা যাচ্ছে, তাতে রাহুল বা মমতা আশাবাদী হচ্ছেন ২০১৯-এর জাতীয় নির্বাচনের আগে। আর তাদের এই আশা ক্রমশ বেড়েছে মাস কয়েক আগে কর্ণাটকে বিজেপির আত্মঘাতী গোল করার পরে। দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক নেতা-নেত্রীরা কর্নাটকের ঘটনার পরে একসঙ্গে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং তার সেনাপতি অমিত শাহকে পরাজিত করার সম্ভাবনার ব্যাপারে আশা দেখছেন। আর যেহেতু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই জাতীয় জোট তৈরি করার ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন, তাই বিকল্প প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার নামটিকেই এগিয়ে দিচ্ছে অনেকেই।

article

ভারতের আইআইটির ৫০ ছাত্রের রাজনৈতিক দল: কতটা সফল হবে?

গত এপ্রিল মাসে ভারতের রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে। এদেশের প্রখ্যাত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি বা আইআইটি-র ৫০ জন প্রাক্তন ছাত্র দেশের তফসিলি জাতি, আদিবাসী এবং অনগ্রসর শ্রেণীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে বহুজন আজাদ পার্টি বা বাপ নামক একটি রাজনৈতিক মঞ্চের সূচনা করেন। এই মঞ্চের সদস্যরা তাদের দৈনন্দিন রুজি-রোজগার ছেড়ে তাদের রাজনৈতিক লক্ষ্যকে পূর্ণাবয়ব দেওয়ার কাজে আপাতত ব্রতী হয়েছেন। যদিও রাজনৈতিকভাবে বাপ বিজেপি বা কংগ্রেস কাউকেই সমর্থন করতে রাজি নয়, কিন্তু তারা এই মুহূর্তে নির্বাচনে লড়াই করার কথাও ভাবছে না। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন নয়, তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ২০২০ সালের বিহার নির্বাচন এবং পরবর্তীকালে সাধারণ নির্বাচন।

article

ইমরান খানের জমানা: কী হতে যাচ্ছে পাকিস্তানে?

আর এই বছর ২৫ জুলাই নির্বাচন হওয়ার ঠিক সপ্তাহ তিনেক আগে মেয়ে মারিয়াম এবং জামাতা ক্যাপ্টেন সফদার সহ শরিফকে জেলে ঢোকানো হয় ফের সেই দুর্নীতির অভিযোগে। আর এরপর বিরোধীদের চরম হট্টগোল এবং সন্ত্রাসবাদীদের  দাপটের মধ্যেই এই প্রবল বিতর্কিত নির্বাচনে বৃহত্তম দল হিসেবে উঠে আসে প্রাক্তন ক্রিকেটার ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দল। সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও পিটিআই-এর নেতা ইমরানই যে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, সে বিষয়ে এই মুহূর্তে বিশেষ সন্দেহ নেই।

article

End of Articles

No More Articles to Load