মাঠে এই নাম্বার টেনরাই সাধারণত আক্রমণের কারিগর থাকেন। এটাকিং মিডফিল্ডারদের প্রধান এট্রিবিউটসগুলো হলো ড্রিবলিং, পাসিং, ভিশন ও শুটিং। এরা স্রেফ গোল করান না কিংবা শুধু আক্রমণ গ্রে তোলেন না, মাঝে মাঝেই গোল করেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে ডিয়েগো ম্যারাডোনা কিংবা কাকার কথা। এই দুইজনই একদম ক্ল্যাসিক এটাকিং মিডফিল্ডার বা নাম্বার টেন, কিন্তু এরা শুধু গোল করিয়েই ক্ষান্ত ছিলেন না, ক্যারিয়ারজুড়ে নিজেরাও করেছেন প্রচুর গোল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই নাম্বার টেনদের গোলগুলো হয় চোখধাধানো, ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সাথে ম্যারাডোনার দ্বিতীয় গোল কিংবা চ্যাম্পিয়নস লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে কাকার সেই গোল ভুলতে পারবেন না কোন ফুটবল ভক্তই!